স্থাপন করলে পাইপলাইনের মাধ্যমে অন্তত ১০০-১৫০ পরিবারের কাছে ওই গ্যাস পৌঁছে দেয়া সম্ভব। বায়োগ্যাসের চুলা সাধারণ গ্যাস লাইনের চলার মতো না। এ গ্যাসের চাপ স্বাভাবিক গ্যাস বা সিলিন্ডার গ্যাসের থেকে অনেক বেশি। তাছাড়া এ গ্যাসে বিস্ফোরণ ঝুঁকি একেবারেই নেই। এদিকে এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ বায়োগ্যাস ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের মহাসচিব এখলাসুল হক জানান, ‘বায়োগ্যাস প্রকল্পগুলো সাধারণত বাংলাদেশে ব্যক্তিগতভাবে গড়ে উঠেছে। সরকার এখনো এ খাতে সেভাবে নজর দেয়নি। ব্যক্তিগত পর্যায়ে যে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করা হয়েছে, সেগুলো খুব ছোট পরিসরে গড়ে উঠছে। যার কারণে খাতটি দেশে এখনো লাভজনক হয়ে ওঠেনি। তবে বর্জ্যরে রিসাইক্লিংয়ের কারণে যে সার তৈরি হয়, সেগুলো নিয়ে বাংলাদেশের আইনে সুস্পষ্ট বিধিনিষেধ আছে। তরল বর্জ্য বহন ও বিপণন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যার কারণে বায়োগ্যাসে ব্যবহৃত বর্জ্য মাটির নিচে রেখে শুকিয়ে পরে তা কাজে লাগানো হয়। কিন্তু এ জৈব সারে এনপিকে নামক পদার্থ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় জৈব সার কার্যত কোনো কাজে আসে না। সরকার এ শিল্প খাতে যদি বিনিয়োগ করে তাহলে দেশের বড় একটি অংশ বায়োগ্যাস ব্যবহার ও বাণিজ্যিকীকরণে লাভবান হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মোঃ আল আমিন খান , নির্বাহী সম্পাদক : মোঃ নজরুল ইসলাম,
সার্বিক যোগাযোগ: 01867-243396 ই-মেইলঃ dailycrimebangla@gmail.com