নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ বাড়াতে এলপিজি সিস্টেম গড়ে তুলছেন। তবে প্রাকৃতিক গ্যাসের কাছাকাছি দাম আনা গেলে শিল্প খাতে এলপিজির চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়াবে। আর আমদানি শুল্ক ও মূসক কমানো গেলে এ খাতে সাশ্রয়ী মূল্যে এলপিজি সরবরাহ সম্ভব। এদিকে এলপিজির কারিগরি সিস্টেম প্রতিস্থাপন ও সরবরাহকারী ব্রাদার্স এলপিজি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. সাদ্দাম হোসেন জানান, আবাসিক খাতের মতো শিল্প খাতে এলপি গ্যাস ব্যবহারে বড় সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তবে এ বাজার প্রসারিত হওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান প্রতিবন্ধকতা হলো প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ আমদানিতে চাহিদা অনুযায়ী ডলার না পাওয়া। এলপি গ্যাসের ক্যাপিটাল মেশিনারিজ পুরোটাই আমদানিনির্ভর। ডলার সংকটের কারণে ঠিকমতো ঋণপত্র (এলসি) খোলা যায় না। আবার ঠিক সময়ে এলসি সেটলমেন্ট না হওয়ায় পণ্য বন্দরে আটকে থাকলে জরিমানা গুনতে হচ্ছে। এসব প্রতিবন্ধকতা কাটানো গেলে এ খাতেও বড় বাজার তৈরি করা যাবে। অন্যদিকে এলপিজির চাহিদা বিষয়ে বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমইএ) জেনারেল সেক্রেটারি ইরফান উদ্দিন জানান, সিরামিক ইন্ডাস্ট্রি বেশি মূল্য দিয়েও নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ পাঁচ্ছে না। কারখানা চালাতে অনেকেই এখন এলপিজি সংযোগ নিচ্ছেন। প্রাকৃতিক গ্যাসের তুলনায় এতে খরচ বেশি। কিন্তু নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি পাওয়ার ক্ষেত্রে এলপিজি নির্ভরযোগ্য। তবে এখানে কারিগরি সক্ষমতা বাড়াতে বড় বিনিয়োগ করতে হচ্ছে। প্রাকৃতিক গ্যাসের সঙ্গে মূল্যের ব্যবধান কমে এলে এলপিজির বাজার আরো বড় হতে পারে
সম্পাদক ও প্রকাশক: মোঃ আল আমিন খান , নির্বাহী সম্পাদক : মোঃ নজরুল ইসলাম,
সার্বিক যোগাযোগ: 01867-243396 ই-মেইলঃ dailycrimebangla@gmail.com