নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর থানার আওতায় আইন শৃঙ্খলা ভালো রাখতে ওসি আবুল খায়ের তার অক্লান্ত পরিশ্রমের পাশাপাশি সততা, মেধা, বিচক্ষনতা, কর্মদক্ষতা ও মানবিকতার মাধ্যমে শান্তিময়ী মানুষের মন জয় ও পুলিশ বিভাগের ভাবমুর্তি উজ্জ্বল করে, বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। সারা বাংলাদেশের পর্যটকদের নিরাপদে ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সহ সাগর কন্যা কুয়াকাটাকে নিরাপদ পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন  মহিপুর থানার সুযোগ্য অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল খায়ের। জানা যায়, সর্বপ্রথম তিনি থানাকে সাধারন মানুষের সেবা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন,মাদক কারবারি ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি সহ বিভিন্ন জনকল্যাণমুখী কাজের মাধ্যমে বেশ প্রশংসা অর্জন করেছেন। সাধারন মানুষ যেন কোন হয়রানির শিকার হতে না হয় তার জন্য তিনি ভুক্তভুগিদের কথা শুনে দ্রুত সমস্যার সমাধান করে থাকেন। মহিপুর থানায় যোগদানের পর সাধারন মানুষের মধ্যে শ্রদ্ধা ও আস্থা ফিরে এলো তার এই সততা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে মাদক নিয়ন্ত্রন ও আইনশৃঙ্খলার ব্যপক উন্নতি হয়েছে,তাই সাধারণ মানুষের মুখে শোনা যায় তার প্রশংসার কথা। ভুক্ত ভুগীরা জানান, প্রতিটি ইউনিয়ন,পাড়া, মহল্লায় আইন শৃঙ্খলার পরিস্থিতি কঠোর অবস্থানে থেকে নিয়ন্ত্রন করে থাকেন এবং সাধারণ মানুষের সচেতনতার লক্ষ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ঘটনার সঠিক বর্ণনা দিয়ে বেশ প্রশংসা অর্জন করেছেন তিনি। তিনি যেন একজন মানবতার ফেরিওয়ালা,করোনা মহামারীর মধ্যে মাক্স বিতরণ সহ বিভিন্ন জনসচেতনতা মূলক কার্যক্রম অব্যহত এবং সাধারণ মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন ওসি আবুল খায়ের।  মহিপুর থানায় যোগদানের পর মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীরা তার নেতৃত্বে গ্রেফতার হয়েছে বলে যানা যায়, তার যোগ্য এবং মানবিক নেতৃত্বে বহু বছরের প্রতিহিংসার প্রাচীর ভেঙে ভালোবাসার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন অনকে পরিবার। মহিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ  ওসি আবুল খায়ের বলেন, আমরা বাংলাদেশ পুলিশ সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছি, ইনশাআল্লাহ আমাদের সোনার বাংলাদেশ হবে মাদক, দুর্ণিতি ও সন্ত্রাসমুক্ত এবং এদেশ গড়ে উঠবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে। তিনি আরও বলেন, মুজিববর্ষের অঙ্গীকার, পুলিশ হবে জনতার এই স্লোগানকে শরণ রেখে দিন রাত মানুষের সেবা নিশ্চিত করে যাচ্ছি। তারই ধারাবাহিকতায় মহিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ এবং সকল পুলিশের প্রতি সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা, দোয়া ও শুভকামনা প্রকাশ করতে দেখা যায়। এ বিষয়ে মনোহরপুর গ্রামের বাসিন্দা শ্রী মাখন চন্দ্র হাওলাদার বলেন, কিছুদিন আগে আমার বাড়ি থেকে চুরি হয়ে যাওয়া গরু মহিপুর থানার অফিস  ইনচার্জ কে অবহিত করলে,  তিনি সহ এবং ডিউটি রত অফিসার দের কে নিয়ে অভিযান চালিয়ে আমার গরু উদ্ধার করে দেন। যা বিগত দিনে কোন প্রশাসনের লোক উদ্ধার করে দিতে পারেননি, কেননা আমার বিগত দুবছর আগে আমার আরো দুইটি গরু হারানো গিয়েছে তা আর পাইনি। এবার তার একমাত্র  প্রচেষ্টায় আমার গরু তিনটি ফিরে পেয়েছি, তাই আমি তার জন্য দোয়া করি তার প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।