• শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৩:৪৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জেনে নিন হোয়াটসঅ্যাপে এআই ছবি বানানোর নিয়ম,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এক নজরে দেখে নিন কে কার মুখোমুখি হচ্ছে শেষ ষোলোয়,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ডুন’ পরিচালকের হাত ধরে ফিরছেন জেমস বন্ড,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ইন্দুরকানীতে ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা মসজিদে নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার পথে শহীদ হন মনির হোসেন,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বিতর্কিত তিন নির্বাচনের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আইন মন্ত্রণালয় আগামী ৬ মাসে ২০ হাজার মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করবে,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আগে স্থানীয় নির্বাচন দরকার, বললেন নুর,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বহুতল ভবন নয়, দীর্ঘশ্বাসের স্তূপ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এবার দক্ষিণ লেবানলে বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


এক গ্রেনেড ২ দিন ধরে পাহারা দিচ্ছে পুলিশ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। 

রিপোর্টার: / ১৪৪ পঠিত
আপডেট: রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩


রংপুর জেলা প্রতিনিধি।।

রংপুর মহানগরীর দমদমা ব্রিজের পাশ থেকে পাওয়া একটি গ্রেনেড দু’দিন ধরে পাহারা দিচ্ছে পুলিশ। শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে গ্রেনেড উদ্ধার করা হলেও রবিবার পর্যন্ত সেটি সরানো কিংবা বিশেষজ্ঞ দল দিয়ে অকেজো করা হয়নি। বরং দু’দিন ধরে পুলিশি পাহারায় গ্রেনেডটি সেখানেই রাখা হয়েছে।

এই বিষয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের তাজহাট থানার ওসি নাজমুল কাদের জানান, আদালতকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। সেনাবাহিনীর বোমা ডিসপোজাল ইউনিটকে জানানো হয়েছে- তারা এসে বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে পদক্ষেপ নেবেন।

গ্রেনেডটি প্রথমে পেয়েছেন তাহমিনা নামের গৃহবধূ। তিনি জানান, শুক্রবার সকালে দমদমা ব্রিজের নিচে ঘাঘট নদীতে কাজ করতে গিয়ে পানির মধ্যে গ্রেনেডটি দেখা যায়। তখন সেটি শেওলায় মোড়ানো ছিল।

তিনি বলেন, আমি পাথরের শিল মনে করে বাড়িতে নিয়ে যাই। এরপর শেওলা পরিষ্কার করার পর সেটি গরম হয়ে ওঠে। তখন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল দিয়ে পুলিশকে জানাই। পুলিশ এসে বস্তুটি উদ্ধার করে দমদমা বধ্যভূমির পাশে গামলার পানিতে রেখে দিয়েছে। শুক্রবার জুমার নামাজের পর থেকেই সেখানে বস্তুটি পড়ে আছে এবং একজন পুলিশ পাহারা দিচ্ছেন।

এ বিষয়ে ওসি নাজমুল কাদের আরও জানান, দমদমা এলাকায় গ্রেনেড সদৃশ বস্তুটি পাওয়া গেছে- এমন খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ওই বস্তুটি জব্দ করে করে বধ্যভূমির পাশে গামলায় পানিতে রাখা হয়েছে। ওই দিনই পুরো বিষয় আদালতকে লিখিতভাবে জানানোর পর সেনাবাহিনীর বোমা ডিসপোজাল ইউনিটকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। বস্তুটি সেখানে এখন পুলিশি পাহারায় রাখা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, হ্যান্ড গ্রেনেড সদৃশ বস্তুটি মুক্তিযুদ্ধের সময়ের নাকি আগের সেটি সেনাবাহিনীর ডিসপোজাল টিম আসার পরেই বোঝা যাবে। এটি পাহারা দিচ্ছে পুলিশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ