• মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দেশীয় কাগজশিল্পের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে হবে,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা সার্কের স্থবিরতায় চীন-পাকিস্তানের নতুন জোট পরিকল্পনা, আলোচনায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে দ্রুত কাজ করতে চায় চীন: মির্জা ফখরুল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি সরাসরি সম্প্রচার কাল,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এনবিআরে সব চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস ঘোষণা—গ্রেজেট প্রকাশ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালনে ব্যবস্থাপনা উপ-কমিটি গঠন বিএনপির,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা প্লাস্টিক দূষণ প্রতিবেশ ব্যবস্থা ও বন্যপ্রাণীর জন্য হুমকি,,,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা স্মল লোনস, বিগ ড্রিমস : মুহাম্মদ ইউনূস, গ্রামীণ ব্যাংক এবং দি গ্লোবাল মাইক্রোফাইনান্স রেভল্যুশন শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন,,,,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা নির্বাচনী আচরণবিধির খসড়া: পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর প্রচারপত্র, লিফলেট, ব্যানার ব্যবহার করা যাবে না,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


ডেমু ট্রেন নিলামে বিক্রির পরিকল্পনা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ৮৫ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৫


দৈনিক ক্রাইম বাংলা

সচল করা সম্ভব না হওয়ায় কোটি কোটি টাকায় কেনা ডেমু ট্রেন নিলামে বিক্রির পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ৩০ বছর সেবা দেয়ার কথা থাকলেও মাত্র এক দশকের ব্যবধানে সাড়ে ৬০০ কোটি টাকার ডেমু ট্রেনগুলো নাজুক অবস্থায় রয়েছে। সেগুলো আর মেরামত সম্ভব নয়। তাছাড়া ডেমু ট্রেন কেনার সময় তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কোনো ওয়ার্কশপ নির্মাণ করা হয়নি। এমনকি রেলওয়ের কর্মীদের জন্য কোনো প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও ছিলো না। আর দেশীয় বাজারেও এর প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশও পাওয়া যায় না। ফলে ব্যর্থ হচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে মেরামতের উদ্যোগ।  বাংলাদেশ রেলওয়ে সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়। সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, চীন থেকে ১০ বছর আগে ২০টি ডেমু ট্রেন আমদানি করা হয়েছিলো। যার ব্যয় ছিলো সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা। অথচ মাত্র পাঁচ-ছয় মাসের মধ্যেই ট্রেনগুলো বিকল হতে শুরু করে। নতুন প্রযুক্তির প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষ জনবল না থাকায় বারবার ওসব ট্রেনের মেরামতের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। আর তিন বছর আগে সব ডেমু ট্রেন স্থায়ীভাবে অচল হয়ে যায়। অভিযোগ রয়েছে, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল ব্যক্তি স্বার্থ, যা রাষ্ট্রীয় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সূত্র জানায়, উপর মহলের নির্দেশে রেলের নিজস্ব কোনো চাহিদা না থাকলেও ডেমু ট্রেন কেনার প্রকল্পটি নেয়া হয়েছিল। তাতে বিশাল অঙ্কের অর্থ ব্যয় হয়েছে। অথচ ওই টাকায় রেলের কোচ কেনা হলে অনেক কাজে আসতো। কারণ এখনো অনেক নতুন রুটে কোচের সঙ্কটে ট্রেন চালানো সম্ভব হচ্ছে না। অথছ অপরিকল্পিত প্রকল্প গ্রহণের ফলে জনগণের অর্থ অপচয় হলেও রেলের পক্ষে কার্যকর সেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এদিকে এ বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক আফজাল হোসেন জানিয়েছেন, ট্রেনগুলো আর সচল করা সম্ভব নয়। যা আর চালানো সম্ভব নয়। তাই নিলামে বিক্রির পরিকল্পনা চলছে। এখন তা অকেজো ঘোষণা করে নিয়ম অনুযায়ী বিক্রির ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ