• বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৪৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বাউফলে মাদ্রাসায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে চেয়ার ছোড়াছুড়ি, সুপারের কক্ষে মারল ৩টি তালা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। দশমিনায় কেঁচো সার উৎপাদন ও ব্যবহার বিষয়ে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কালীগঞ্জে যুবককে হত্যার অন্যতম আসামি বাউফলে র‍‍্যাবের হাতে আটক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। রামগতিতে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বিএনপি নেতা সোহেল-নবীউল্লাহসহ ১১০ জনকে অব্যাহতি,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ২৯ সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বন্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ১৫ লাখ ডলারের জরুরি উদ্ধার সরঞ্জাম দিল চীন,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সারা দেশে কুইক রেসপন্স টিম কাজ করছে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বিদেশি কূটনীতিক, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবির পরিদর্শন,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আইনগত সহায়তা কার্যক্রমকে সহজলভ্য করলে প্রচুর সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে: আইন উপদেষ্টা,,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা

পটুয়াখালী জেলায় ৪ স্কুলের সবাই ফেল, জেলায় গড়ে পাসের হার ৫৫.৭২ শতাংশ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

রিপোর্টার: / ১৩৫ পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫

এম জাফরান হারুন::

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায় পটুয়াখালী জেলার চারটি স্কুলের এক শিক্ষার্থীও পাস করতে পারেনি। এসব বিদ্যালয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ১২ জন শিক্ষার্থীর সবাই ফেল করেছে।

জানা যায়, পটুয়াখালী সদর উপজেলার মিয়াবাড়ি মডেল হাই স্কুল থেকে ১ জন, মির্জাগঞ্জ কিসমতপুর গার্লস স্কুল থেকে ২ জন, দশমিনার পূর্ব আলীপুর হাই স্কুল থেকে ৮ জন এবং দুমকি জলিশা গার্লস স্কুল থেকে ১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। কিন্তু তাদের কেউই উত্তীর্ণ হতে পারেনি। ফলে পাসের হার দাঁড়িয়েছে শতভাগ শূন্যতে।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বরিশাল শিক্ষা বোর্ড প্রকাশিত এসএসসি ফলাফলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

এবার পটুয়াখালী জেলায় গড় পাসের হার ৫৫.৭২ শতাংশ, যা বরিশাল বোর্ডের সামগ্রিক গড় ৫৫.১৮ শতাংশের চেয়ে কিছুটা বেশি। তবে চারটি বিদ্যালয়ের এমন করুণ ফলাফল এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো সামগ্রিক মানকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

সরকারি বেতন ভাতা নিয়ে কমসংখ্যক শিক্ষার্থীও পাস না করায় জেলায় হাস্যরসে পরিণত হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। ওইসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক যারা রয়েছেন, তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ করে রেখেছেন। তাই তাদের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

শিক্ষা অফিস সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিদ্যালয়গুলোর প্রশাসনিক অবস্থা, পাঠদানের পরিবেশ ও শিক্ষকদের দায়বদ্ধতা খতিয়ে দেখা হবে। তবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কোনো প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মু. মুজিবুর রহমান বলেন, নীতিমালা অনুযায়ী বোর্ড এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেবে, আমরা সে অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করবো বলে প্রতিবেদককে জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ