• শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১২:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জেনে নিন হোয়াটসঅ্যাপে এআই ছবি বানানোর নিয়ম,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এক নজরে দেখে নিন কে কার মুখোমুখি হচ্ছে শেষ ষোলোয়,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ডুন’ পরিচালকের হাত ধরে ফিরছেন জেমস বন্ড,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ইন্দুরকানীতে ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা মসজিদে নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার পথে শহীদ হন মনির হোসেন,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বিতর্কিত তিন নির্বাচনের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আইন মন্ত্রণালয় আগামী ৬ মাসে ২০ হাজার মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করবে,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আগে স্থানীয় নির্বাচন দরকার, বললেন নুর,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বহুতল ভবন নয়, দীর্ঘশ্বাসের স্তূপ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এবার দক্ষিণ লেবানলে বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।দৈনিক ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ২৬২ পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ২৪ জুন, ২০২১


সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে উদ্যোগ নিয়েছে। ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে গেছে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। এই সুবিধার সুযোগ নিয়ে এখন অনলাইনে সক্রিয় জুয়াড়িচক্র। করোনাকালে এই চক্রের কাজের পরিধি আরো বেড়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী বলছে, আন্তর্জাতিক একটি জুয়াড়িচক্র প্রতিদিন দেশ থেকে কোটি কোটি টাকা পাচার করে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রায় বিনিয়োগ করছে। সম্প্রতি রাজধানী ঢাকা থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক এক তরুণকে গ্রেপ্তারের পর জানা গেছে, সাত মাস ধরে চারটি এজেন্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অনলাইন জুয়া খেলার সাইটগুলোতে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিলেন তিনি। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট বলছে, অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দৈনিক গড়ে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতেন তিনি। চারটি এজেন্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অনলাইন জুয়া খেলার সাইটগুলোতে কার্যক্রম পরিচালনা করে তাঁর প্রতিদিনের লেনদেন ছিল ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, জুয়াড়িদের অনলাইনে সক্রিয় করা হচ্ছে গেমিং, বেটিং বা বাজি খেলার সাইটের নামে। সেখানে ক্যাসিনো খেলার মতোই বিটকয়েন, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মুদ্রার মাধ্যমে জুয়া খেলা হয়। অবৈধ প্রক্রিয়ায় এই ডিজিটাল মুদ্রা কেনাবেচার লেনদেনে শত শত কোটি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে দেশের বাইরে। প্রায় ২০০ জুয়ার ক্ষেত্র শনাক্ত করে সেসব ওয়েবসাইট লিংক বন্ধ করার পরও বেড়েই চলেছে অনলাইন ক্যাসিনো। ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে চালানো হচ্ছে জুয়ার অ্যাপ। অনুমোদনহীন গেটওয়ের মাধ্যমে বন্ধ হওয়া সাইট বা নতুন সাইট ব্রাউজ করে জুয়া খেলা চলছে। অনলাইন ক্যাসিনোর সাইটগুলোর ডোমেইন দেশের বাইরে। পুলিশের কাছে তথ্য রয়েছে, ‘স্ট্রিমকার’ নামের একটি অ্যাপে জুয়ার মাধ্যমে টাকা পাচার হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার বিটিআরসির মাধ্যমে নির্দিষ্ট কিছু সাইট বন্ধ করলেও এমন কিছু গেটওয়ে আছে, যেগুলোর নিয়ন্ত্রণ সরকারের কাছে নেই। তাঁদের মতে, প্রক্সি সার্ভার ব্যবহার করে কেউ যাতে কোনো সাইটে ঢুকতে না পারে সে জন্য ন্যাশনাল গেটওয়েতে আপডেটেড আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মডেলিং ল্যাঙ্গুয়েজ বা এআইএমএল থাকা প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নজরদারির মাধ্যমে গেটওয়ে ও প্রক্সি সার্ভার ব্যবহার বন্ধ করা না গেলে অনলাইন ক্যাসিনো আরো ভয়াবহ রূপ নেবে। এজন্য সরকারকে আন্তর্জাতিক যোগাযোগের মাধ্যমে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। সরকার অনলাইন জুয়া বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেবে,


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ