• শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
স্টার ক্লাব ফতেপুরের আয়োজনে নক-আউট অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্ট–২০২৫ উদ্বোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস,,, দুইটি সমঝোতা স্মারক সই বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ,,,,,, সারাদিনে দুই দফা কম্পনে কাঁপল দেশ, সন্ধ্যার ভূমিকম্পের কেন্দ্র ঢাকার বাড্ডায়,,, আগামী নির্বাচনে নতুন ইতিহাস গড়ার প্রত্যাশা: জামায়াত আমির,,, আমতলীতে ক্লাইমেট স্ট্রাইক পালিত,,,, পাকিস্তানেও শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত,,,, পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা মামলার আসামির ডিবি হেফাজতে মৃত্যু,,, মানহানি বা অপমানের অভিযোগে মামলার বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত: ফয়েজ তৈয়্যব,,,, ভূমিকম্পে হতাহতদের প্রতি তারেক রহমানের গভীর শোক,,,

পানির সংকট ব্যবহারযোগ্য শেবাচিম হাসপাতালে।

রিপোর্টার: / ৪৫১ পঠিত
আপডেট: বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০২০

মোঃ জালাল বরিশাল প্রতিনিধি : বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ব্যবহারযোগ্য পানির সংকট চলছে। যা সরবরাহ করা হচ্ছে, তাও ময়লা ও ঘোলা পানি বলে অভিযোগ করেছেন রোগী ও তাদের স্বজনরা।

এ কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন তারা। তাছাড়া, চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরাও পড়েছেন ভোগান্তিতে।

রোগীর স্বজনদের অভিযোগ, পানি না থাকায় টয়লেট, বাথরুম, থালাবাসন ও কাপড় ধোয়া, গোসলে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাদের। বিকল্প হিসেবে বাধ্য হয়ে বাইরের টিউবয়েল থেকে বা বোতলজাত পানি কিনে সাময়িক সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করছেন তারা।

১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল দক্ষিণাঞ্চলের কোটি মানুষের চিকিৎসা সেবার ভরসাস্থল। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আগে এ হাসপাতালে গড়ে প্রতিদিন ভর্তি থাকতেন প্রায় ২ হাজার রোগী।প্রাদুর্ভাবের শুরুতে রোগী কিছুটা কমলেও এখন আবার বাড়তে শুরু করেছে।সবশেষ মঙ্গলবার (১৮ আগস্ট) সকালের হিসাব অনুযায়ী, হাসপাতালে ১ হাজার ২৮৬ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। আর এসব রোগীর সঙ্গে ২-৪ জন স্বজন রয়েছেন। এছাড়া প্রতি শিফটে হাসপাতালে প্রায় পাঁচশ’ চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারী কাজ করেন। অথচ রোগী, স্বজন ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নিরবচ্ছিন্ন ব্যবহারযোগ্য পানি সরবরাহ করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।রোগীরা জানান, টয়লেট-বাথরুমে পানি ব্যবহার করতে না পেরে অনেকেই বেকায়দায় পড়েছেন। এ কারণে টয়লেট-বাথরুম থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে ওয়ার্ডে। রোগীদের কাপড় ধোয়া নিয়েও সমস্যায় পড়েছেন তারা। চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারীরাও পানির সংকটে চরম বেকায়দায়।এ বিষয়ে হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেন জানান, হাসপাতালের অবকাঠামো ও পানি ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব গণপূর্ত বিভাগের। এ বিষয়ে দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে বলে জানান তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ