• বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ০২:২০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুয়াকাটায় প্রায় ৫ কোটি টাকার সৈকত সড়ক সমুদ্র গর্ভে বিলীন, দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত শুরু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। শ্রীহীন হয়ে পড়েছে কুয়াকাটা।সমুদ্রে বিলীন হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ও দর্শনীয় স্থান গুলো/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় কেঁচো সার উৎপাদন বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ভোলার লালমোহনে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা অন্তর্ভুক্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুয়াকাটায় কর্মরত সাংবাদিকদের মানববন্ধন/দৈনিক ক্রাইম বাংল।। কলাপাড়ায় দুই কেজি গাঁজা সহ মাদক ব্যবসায়ী আটক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাগাছের ভেলায় ভেসে বানভাসী মানুষের ব্যতিক্রমী সংবাদ সম্মেলন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সাংবাদিক তুহিন হত্যাকারীদের বিচার ফাঁসির দাবিতে বাউফলে সাংবাদিকদের মানববন্ধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বোরহানউদ্দিন পৌর বিএনপির উদ্দ্যাগে লিফলেট বিতরণ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে তিনটি পাখি মাছ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

রিপোর্টার: / ৪১ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫


কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।।

কুয়াকাটা-সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে বিশাল আকৃতির তিনটি পাখি মাছ। সোমবার বিকেলে মাছগুলো আলীপুর মৎস্য আড়তের বিএফডিসি মার্কেটে বিক্রির জন্য নিয়ে আসা হয়। পরে নিলামের মাধ্যমে মোট ২৩ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয় মাছগুলো। স্থানীয়দের কাছে ‘সেইল ফিশথ বা ‘গোলপাতা মাছথ নামেও পরিচিত। এ সময় মাছগুলো একনজর দেখতে ভিড় করেন উৎসুক জনতা।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার জেলে আবু সালেহ জেলেসহ ‘এফবি আল্লাহর দোয়াথ নামের একটি মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে কুয়াকাটা-সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে গিয়ে জাল ফেললে ইলিশের সঙ্গে পাখি মাছ তিনটিও ধরা পড়ে। সাফা ফিশের স্বত্বাধিকারী মো. চয়ন ৩৫ কেজি ওজনের একটি মাছ ৪০০ টাকা কেজিতে ১৪ হাজার টাকায় এবং বাকি দুটি মাছ স্থানীয় ব্যবসায়ী সাদ্দাম হোসেন ৯ হাজার টাকায় কিনে নেন।
জেলে আবু সালেহ মাঝি বলেন, গত পরশু দিন কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের প্রায় ১৭০ কিলোমিটার গভীরে জাল ফেলতেই ইলিশের সঙ্গে এ মাছগুলো উঠে আসে। আগে এসব মাছ বেশি ধরা পড়ত।
সাফা ফিসের স্বত্বাধিকারী মো. চয়ন বলেন, এ ধরনের মাছ সচরাচর দেখা যায় না। এলাকায় চাহিদা কম হওয়ায় ঢাকায় বিক্রির জন্য পাঠানো হবে। তবে মাছটি বেশ সুস্বাদু এবং দামেও তুলনামূলকভাবে কম।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘পাখি মাছ সাধারণত গভীর সমুদ্রে থাকে। পরিবেশগত পরিবর্তন ও ঘন ঘন সমুদ্রের আবহাওয়া খারাপ থাকায় এসব মাছ তীরে আসে না। তাই কম ধরা পড়ে। তবে আগের তুলনায় বঙ্গোপসাগরে এসব মাছের সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। আশা করছি, বড় আকৃতির ইলিশের পাশাপাশি জেলেদের জালে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আরও বেশি ধরা পড়বে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ