• রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আইনজীবী ও বিচারক একই পাখির দু’টি ডানা। বিচার প্রার্থী মানুষ ন্যায় বিচার পাবে এদের সমন্বয়ে’ ………মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জেবিএম হাসান/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আমতলীতে কাঠের ব্রীজই লক্ষাধিক মানুষের চলাচলের ভরসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। যথার্থ জুলাই যোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধারা সরকারী রেভিনিউ পাক …..উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীর প্রতিক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। রিও প্রগতি মানবতা অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত ‘আমরা কলাপাড়াবাসীথ সংগঠন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। চার্জশিটে নাম আসা ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনা সদর কলাপাড়ায় বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা পাচ্ছে ৭২ হাজার ৪৩০ শিশু উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই: আইন উপদেষ্টা প্রিজাইডিং অফিসারই হবেন সেই কেন্দ্রের ‘চিফ ইলেকশন অফিসার’ : সিইসি নাসির উদ্দিন পানপট্টি-বোয়ালিয়া দুই ইউনিয়নের সংযোগ সেতুর বেহাল দশা, দুর্ভোগে হাজারো বাসিন্দা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সামছুউদ্দিন রাজুকে সভাপতি ও তারিকুল ইসলাম কে সম্পাদক করে গাজীপুর জেলায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া চক্র’র আংশিক কমিটি গঠিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

চার্জশিটে নাম আসা ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনা সদর

রিপোর্টার: / ১৪ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

চার্জশিটে নাম আসা ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনা সদ
স্টাফ রিপোর্টার,

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৫ জনকে সেনা হেফাজতে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সেনা সদর দফতর।

শনিবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে এ তথ্য জানান মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান। তিনি বলেন, “সেনাবাহিনীর কাছে এখন পর্যন্ত গুম সংক্রান্ত কোনো গ্রেফতারি ওয়ারেন্টের কপি পৌঁছায়নি। তবে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী সার্ভিসে থাকা ১৫ জন কর্মকর্তাকে হেফাজতে নেয়া হয়েছে এবং একজন এখনও আত্মগোপনে রয়েছেন।”

তিনি আরও জানান, হেফাজতে নেয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে একজন এলপিআরে (অবসরের পথে), ১৫ জন কর্মরত অবস্থায় রয়েছেন এবং বাকি ৯ জন ইতোমধ্যে অবসরে গেছেন। আত্মগোপনে থাকা মেজর জেনারেল কবির যাতে দেশত্যাগ করতে না পারেন, সেজন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলেও তিনি জানান।

আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ২২ অক্টোবরের মধ্যে গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্তদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে হবে। তবে এই বিষয়ে আইনগত ব্যাখ্যার প্রয়োজন রয়েছে বলে সেনা সদর জানিয়েছে। সেই ব্যাখ্যার ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

ব্রিফিংয়ে মেজর জেনারেল হাকিমুজ্জামান বলেন, “গুমের শিকার হওয়া প্রতিটি পরিবারের প্রতি সেনাবাহিনী গভীর সহানুভূতি প্রকাশ করছে। কোনো অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনী কখনো বাধা নয়, বরং বিচার ও তদন্ত প্রক্রিয়াকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে যাচ্ছে।”

উল্লেখ্য, গুম সংক্রান্ত দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ডিজিএফআইয়ের সাবেক ৫ প্রধানসহ মোট ৩০ জনের বিরুদ্ধে গত ৮ অক্টোবর গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। অভিযুক্তদের মধ্যে ২৫ জনই সেনা কর্মকর্তা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ