• মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দেশীয় কাগজশিল্পের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে হবে,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা সার্কের স্থবিরতায় চীন-পাকিস্তানের নতুন জোট পরিকল্পনা, আলোচনায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে দ্রুত কাজ করতে চায় চীন: মির্জা ফখরুল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি সরাসরি সম্প্রচার কাল,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এনবিআরে সব চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস ঘোষণা—গ্রেজেট প্রকাশ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালনে ব্যবস্থাপনা উপ-কমিটি গঠন বিএনপির,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা প্লাস্টিক দূষণ প্রতিবেশ ব্যবস্থা ও বন্যপ্রাণীর জন্য হুমকি,,,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা স্মল লোনস, বিগ ড্রিমস : মুহাম্মদ ইউনূস, গ্রামীণ ব্যাংক এবং দি গ্লোবাল মাইক্রোফাইনান্স রেভল্যুশন শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন,,,,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা নির্বাচনী আচরণবিধির খসড়া: পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর প্রচারপত্র, লিফলেট, ব্যানার ব্যবহার করা যাবে না,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


দূর্ভোগে তিন গ্রামের ১৫ হাজার মানুষ কক্সবাজার সদরের ।

রিপোর্টার: / ৩১২ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ২৭ জুন, ২০২০


কক্সবাজার প্রতিনিধি কক্সবাজার সদরের ঈদগাঁওয়ে মাত্র ৫শ ফুট সড়কের জন্য ১০ বছর ধরে চরম দুর্ভোগে রয়েছেন পাঁচ গ্রামের অন্তত ১৫ হাজার মানুষ। প্রায় ১০ বছর আগে পাহাড়ি ও বর্ষার ঢলে সড়কটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর সংস্কার না হওয়ায় এলাকাবাসীকে এ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

ঈদগাঁও বাসস্টেশন থেকে দরগাহপাড়া ও ভাদিতলা পর্যন্ত এ সড়কের বিধ্বস্ত সড়কটি জরুরিভিত্তিতে মেরামতের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।এলাকাবাসী জানান, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঈদগাঁও বাসস্টেশনের পূর্বপাশে ভাদিতলা, দরগাহপাড়া, শিয়াপাড়া ও পশ্চিম ভাদিতলা গ্রামে প্রায় ১৫ হাজার মানুষের বাস। এখানে যাতায়াতের একমাত্র পথ ‘বাস স্টেশন-দরগাহপাড়া-ভাদিতলা’ পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটারের সড়কটি। কিন্তু বিগত বছর দশেক আগে পাহাড়ি ঢলের ঈদগাঁও ফুলেশ্বরী নদীর পালপাড়া অংশটি ভেঙে সড়কটির দরগাহপাড়ার পশ্চিমাংশে প্রায় ৫শ ফুট রাস্তা ভেঙে একেবারে জলাশয়ে পরিণত হয়েছে। ক্ষত-বিক্ষত হয়ে গেছে রাস্তার আরও কিছু অংশ। তখন থেকে বিভিন্ন দপ্তরে নানাভাবে যোগাযোগ করা হলেও সড়কটি মেরামতে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেন স্থানীয় গ্রামবাসী জাহাঙ্গীর।

তিনি বলেন, স্থানীয়রা স্ব-উদ্যোগে কাঠের সাঁকো তৈরি করে শুষ্ক মৌসুমে যাতায়াত সচল রাখতে সক্ষম হলেও প্রতিবছর বর্ষাকালে পাহাড়ি ঢলে কাঠের সাঁকোটি ভেসে যায়। বর্ষাশেষে আবার সাাঁকো মেরামত করা হয়। চলতি বর্ষা মৌসুমের শুরুতে গত ১৬ জুনের ভারি বর্ষণেও ফের সাঁকোটি ভেঙে গেছে। ফলে ৩ গ্রামের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ এখন বিচ্ছিন্ন।

স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক নুরুল হাকিম নুকি বলেন, ভাঙা সড়কটি মেরামতে বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করা হয়েছে। স্থানীয় সাংসদও বেশ কয়েকবার পরিদর্শন করেছেন। কিন্তু এলাকার মানুষের দুর্ভোগ কোনোভাবেই লাঘব হচ্ছে না বলে জানান তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ