• সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১০:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই থেমে গেল লামিয়ার জীবন’- মায়ের আহাজারি/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে রাস্তা ও এপ্রোচ সড়ক নিজস্ব অর্থায়নে মেরামতের উদ্বোধন করলেন বিএনপি নেতা আবদুল হালিম/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ফিলিস্তিনে মুসলামদের গণহত্যা প্রতিবাদে বোরহানউদ্দিনে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যান ফ্রন্ট উদ্যাগে মানববন্ধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ভান্ডারিয়ার বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত মাসুমের খুটির জোর কোথায়/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা দোহা থেকে সরাসরি রোমে যাবেন,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ২৭২২ ফুট উচ্চতা থেকে লাফ দিলেন ফ্লোরেন্স পিউ!,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা: সন্দেহভাজনদের স্কেচ প্রকাশ, আতঙ্কে কাশ্মীর,,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আরাকান আর্মির ভিডিও যে হারে এসেছে সেটি সঠিক নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কুয়েটে ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুলল ৭টি হল,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা মার্কিন সহায়তা হ্রাসে জটিল হচ্ছে রোহিঙ্গা সংকট: প্রধান উপদেষ্টা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


দূর্ভোগে তিন গ্রামের ১৫ হাজার মানুষ কক্সবাজার সদরের ।

রিপোর্টার: / ২৯৪ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ২৭ জুন, ২০২০


কক্সবাজার প্রতিনিধি কক্সবাজার সদরের ঈদগাঁওয়ে মাত্র ৫শ ফুট সড়কের জন্য ১০ বছর ধরে চরম দুর্ভোগে রয়েছেন পাঁচ গ্রামের অন্তত ১৫ হাজার মানুষ। প্রায় ১০ বছর আগে পাহাড়ি ও বর্ষার ঢলে সড়কটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর সংস্কার না হওয়ায় এলাকাবাসীকে এ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

ঈদগাঁও বাসস্টেশন থেকে দরগাহপাড়া ও ভাদিতলা পর্যন্ত এ সড়কের বিধ্বস্ত সড়কটি জরুরিভিত্তিতে মেরামতের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।এলাকাবাসী জানান, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঈদগাঁও বাসস্টেশনের পূর্বপাশে ভাদিতলা, দরগাহপাড়া, শিয়াপাড়া ও পশ্চিম ভাদিতলা গ্রামে প্রায় ১৫ হাজার মানুষের বাস। এখানে যাতায়াতের একমাত্র পথ ‘বাস স্টেশন-দরগাহপাড়া-ভাদিতলা’ পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটারের সড়কটি। কিন্তু বিগত বছর দশেক আগে পাহাড়ি ঢলের ঈদগাঁও ফুলেশ্বরী নদীর পালপাড়া অংশটি ভেঙে সড়কটির দরগাহপাড়ার পশ্চিমাংশে প্রায় ৫শ ফুট রাস্তা ভেঙে একেবারে জলাশয়ে পরিণত হয়েছে। ক্ষত-বিক্ষত হয়ে গেছে রাস্তার আরও কিছু অংশ। তখন থেকে বিভিন্ন দপ্তরে নানাভাবে যোগাযোগ করা হলেও সড়কটি মেরামতে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেন স্থানীয় গ্রামবাসী জাহাঙ্গীর।

তিনি বলেন, স্থানীয়রা স্ব-উদ্যোগে কাঠের সাঁকো তৈরি করে শুষ্ক মৌসুমে যাতায়াত সচল রাখতে সক্ষম হলেও প্রতিবছর বর্ষাকালে পাহাড়ি ঢলে কাঠের সাঁকোটি ভেসে যায়। বর্ষাশেষে আবার সাাঁকো মেরামত করা হয়। চলতি বর্ষা মৌসুমের শুরুতে গত ১৬ জুনের ভারি বর্ষণেও ফের সাঁকোটি ভেঙে গেছে। ফলে ৩ গ্রামের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ এখন বিচ্ছিন্ন।

স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক নুরুল হাকিম নুকি বলেন, ভাঙা সড়কটি মেরামতে বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করা হয়েছে। স্থানীয় সাংসদও বেশ কয়েকবার পরিদর্শন করেছেন। কিন্তু এলাকার মানুষের দুর্ভোগ কোনোভাবেই লাঘব হচ্ছে না বলে জানান তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ