• শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:০৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ছয় দিন পর মারা গেলেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি,,, জাতির উদ্দেশে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দিতে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস মান্দায় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও দেশ গড়ার পরিকল্পনা নিয়ে বিএনপির আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নওগাঁর মান্দায় খলিশা কুড়ি বাজারে ধানের শীষের পক্ষে সমবায় দলের গণসংযোগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সড়ক নির্মাণে অনিয়ম! দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার পর কাজ শুরু করলেও জানেনা অফিস কর্তৃপক্ষ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বিজয় দিবসে মান্দায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাদির শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন, কিডনি কার্যক্রমে উন্নতি হলেও ঝুঁকি রয়ে গেছে ওসমান হাদির ওপর হামলা পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা: যমুনার বৈঠকে রাজনৈতিক ঐক্য আমতলীতে নুরজাহান ক্লিনিক এন্ড ডায়গনস্টিক সেন্টারের শুভ উদ্বোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নওগাঁর মান্দায় ড. টিপুর উপস্থিতিতে কুশুম্বায় দোয়া মাহফিল/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

দূর্ভোগে তিন গ্রামের ১৫ হাজার মানুষ কক্সবাজার সদরের ।

রিপোর্টার: / ৩৬৬ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ২৭ জুন, ২০২০

কক্সবাজার প্রতিনিধি কক্সবাজার সদরের ঈদগাঁওয়ে মাত্র ৫শ ফুট সড়কের জন্য ১০ বছর ধরে চরম দুর্ভোগে রয়েছেন পাঁচ গ্রামের অন্তত ১৫ হাজার মানুষ। প্রায় ১০ বছর আগে পাহাড়ি ও বর্ষার ঢলে সড়কটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর সংস্কার না হওয়ায় এলাকাবাসীকে এ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

ঈদগাঁও বাসস্টেশন থেকে দরগাহপাড়া ও ভাদিতলা পর্যন্ত এ সড়কের বিধ্বস্ত সড়কটি জরুরিভিত্তিতে মেরামতের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।এলাকাবাসী জানান, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঈদগাঁও বাসস্টেশনের পূর্বপাশে ভাদিতলা, দরগাহপাড়া, শিয়াপাড়া ও পশ্চিম ভাদিতলা গ্রামে প্রায় ১৫ হাজার মানুষের বাস। এখানে যাতায়াতের একমাত্র পথ ‘বাস স্টেশন-দরগাহপাড়া-ভাদিতলা’ পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটারের সড়কটি। কিন্তু বিগত বছর দশেক আগে পাহাড়ি ঢলের ঈদগাঁও ফুলেশ্বরী নদীর পালপাড়া অংশটি ভেঙে সড়কটির দরগাহপাড়ার পশ্চিমাংশে প্রায় ৫শ ফুট রাস্তা ভেঙে একেবারে জলাশয়ে পরিণত হয়েছে। ক্ষত-বিক্ষত হয়ে গেছে রাস্তার আরও কিছু অংশ। তখন থেকে বিভিন্ন দপ্তরে নানাভাবে যোগাযোগ করা হলেও সড়কটি মেরামতে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেন স্থানীয় গ্রামবাসী জাহাঙ্গীর।

তিনি বলেন, স্থানীয়রা স্ব-উদ্যোগে কাঠের সাঁকো তৈরি করে শুষ্ক মৌসুমে যাতায়াত সচল রাখতে সক্ষম হলেও প্রতিবছর বর্ষাকালে পাহাড়ি ঢলে কাঠের সাঁকোটি ভেসে যায়। বর্ষাশেষে আবার সাাঁকো মেরামত করা হয়। চলতি বর্ষা মৌসুমের শুরুতে গত ১৬ জুনের ভারি বর্ষণেও ফের সাঁকোটি ভেঙে গেছে। ফলে ৩ গ্রামের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ এখন বিচ্ছিন্ন।

স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক নুরুল হাকিম নুকি বলেন, ভাঙা সড়কটি মেরামতে বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করা হয়েছে। স্থানীয় সাংসদও বেশ কয়েকবার পরিদর্শন করেছেন। কিন্তু এলাকার মানুষের দুর্ভোগ কোনোভাবেই লাঘব হচ্ছে না বলে জানান তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ