• বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৫০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
লৌহজংয়ে মা ইলিশ সংরক্ষণে অভিযান: ১০ জেলে আটক, ৩৫ কেজি ইলিশ জব্দ,,,, শিক্ষকদের দাবিতে বিএনপির নীতিগত সংহতি: রাজনীতির মানবিক দিক কি জাগছে? জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক: ইইউ রাষ্ট্রদূত,,, শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো সেকশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড,,,, কলাপাড়ায় এসডিএফ’র উদ্যোগে স্টেকহোল্ডার কর্মশালা অনুষ্ঠিত,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় যুবদলের সাংগঠনিক সভা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। রোববার থেকে মেট্রোরেলের চলাচল সময় বাড়ছে, নভেম্বরেই বাড়বে ট্রিপ সংখ্যা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করতে হাঁস বিতরণ — মানবিক রফিকের অনন্য উদ্যোগ,, কলাপাড়ার মহিপুরে সুশীলনের উদ্যোগে নারীদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরণ,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

বেহাল দশা আশ্রায়ন প্রকল্পের আওতায় আবাসন গুলোর,পটুয়াখালীর কলাপাড়ায়।

রিপোর্টার: / ৩৩১ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০

স্টাফরিপোর্টার মোঃশাহাবুদ্দিন ॥ কলাপাড়ায় আশ্রায়ণ প্রকল্পের, আওতায় আবাসন গুলোর আধিকাংশই বসবাসের অনুপযোগী, ভবন নির্মানের অভাবে ধ্বংসস্তুবে পরিনত,বেশির ভাগ আবাসন গুলো বন্যানিয়ন্ত্রণ বাধেঁর বাহিরে অবস্থান হওয়ায় অতিরিক্ত লবনাক্ত জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গিয়ে এবং ঘন ঘন জলচ্ছাস ও ঘূর্ণিঝড়ে আবাসন গুলোর ক্ষতির প্রধান কারণ। সরকার অসহায় মানুষ দের মাথাগোজার ঠাই করে দিলেও,বেশ কিছু আবাসন গুলোর দশ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে কাজের উৎস না থাকায় অনেকেই আবাসন গুলো ফেলে কাজের সন্ধানে পারি জমায় অন্যত্র।উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নে ছোট বড় মোট ৬ টি আবাসন রয়েছে,নীলগঞ্জ,ফতেপুর,পাখিমারা,হাজীপুর,হাকিমপুর ও সদরপুর আশ্রায়ণ কেন্দ্র। নীলগঞ্জ ও পাখিমারায় বেশ কিছু মানুষ বসবাস করে।হাজীপুর,হাকিমপুর ও সদরপুরের আশ্রায়ণ কেন্দ্র গুলো বসবাসের অনুপযোগী। এই সব আশ্রায়ণ কেন্দ্র গুলোতে ২৮০ জন নিরন্ন মানুষ দের মাথা গোজার কথা থাকলেও অধিকাংশই নানা কারনে বসবাস করছেন না। নীলগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান এ্যাড.নাসির উদ্দিন মাহমুদ জানান, বেড়িবাধের বাহিরে আশ্রায়ণ গুলো করায় লবনাক্ত জোয়ারের পানিতে ডুবে গিয়ে ক্ষতি গ্রস্থ হয়। এবং বেশ কিছু পরিবার বসবাস করতে পারছে না। মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নে আবাসন রয়েছে ছোট বড় ৫ টি মেলাপাড়া,চরপাড়া,সাফাখালী,গোলবুনিয়া ও ইসলামপুর আশ্রায়ণ কেন্দ্র। এ গুলোতে ১৩০ পরিবার বসবাস করার কথা রয়েছে। নানা কারনে ও বসবাসের অনুপযোগী হয়ে অনেকেই আশ্রায়ণ গুলো ছেড়েছেন। এ রকম টিয়াখালী,ধুলাসার,বালিয়াতলী,মহিপুর,লতাচাপলি,চম্পাপুর, ধানখালী, লালুয়া, চাকামইয়া ও ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন সমুহে প্রায় দেড় হাজার পরিবারের বসবাসের জন্য সরকার আবাসন গুলো গড়ে তুলেন। বসবাসের অনুপযোগী হয়ে অর্ধেক পরিবারই থাকছেন না আবাসন গুলোতে। চুরি হয়ে গেছে অনেক আশ্রায়ণ কেন্দ্রের ঘড়ের টিন ও মূল্যবান জিনিস পত্র।এ ব্যাপারে কথা হয় কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক এর সাথে, তিনি জানান, আবাসন গুলোর অধিকাংশ ক্ষতিগ্রস্থ অবস্থায় রয়েছে বলে জানান তিনি ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ