• রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৪১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নির্বাচনের আগেই গণভোট বাতিল ও তিন উপদেষ্টার অপসারণ দাবি ৮ দলের,,,, দেশের সব সমস্যার সমাধান নির্বাচিত সরকারের হাতে—আমীর খসরু,,, বাউফলে এমপি শহিদুল আলম তালুকদারের নির্দেশে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন সহধর্মিণী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুরআন প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বাউফল মদিনাতুল উলূম নুরানি হাফেজি ক্যাডেট মাদ্রাসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা,,, গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার কোনো লকডাউন বাংলাদেশে চলবে না”— বাউফলে ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের ঘোষণা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। প্রধান উপদেষ্টা স্বাক্ষরিত সনদ নিজেই লঙ্ঘন করেছেন: সালাহউদ্দিন আহমদ,,, জাতীয় নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ৪৯ নওগাঁ-৪ (মান্দা) সংসদীয় আসনের ধানের শীষের প্রাথমিক মনোনয়ন প্রাপ্ত প্রার্থী ডাঃ ইকরামুল বারী টিপু—-দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

১৩ টি স্থানে লক্ষাধিক মানুষের মানববন্ধন পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালের দাবিতে তালতলী উপজেলায়।

রিপোর্টার: / ৫১৯ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

মোঃ জুলহাস মিয়া বরগুনা প্রতিনিধিঃবরগুনার তালতলীতে পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালের দাবিতে একযোগে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ ১৩টি স্থানে প্রায় ১ লাখ মানুষ মানববন্ধন করেছে। একই সাথে গনস্বাক্ষর উঠিয়ে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে প্রধানমন্ত্রীর কাছে।সোমবার(১৩ জুলাই)বেলা ১১ টার দিকে ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন শ্রেনীপেশার প্রায় ১ লাখ মানুষ বৃষ্টিতে ভিতরে দারিয়ে এ মানববন্ধন ও গনস্বাক্ষরে অংশগ্রহন করেন।

গত ২০০১ সালে জাতীয় সংদস নির্বাচনে আমতলী-তালতলী থেকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে প্রতিশ্রতি দিয়েছে তালতলী থানাকে উপজেলায় রুপান্তিত করবেন। কিন্তু তখনকার সময় সরকার গঠন করতে না পারায় পরবর্তীতে ক্ষমতায় এসেই তালতলীকে উপজেলা ঘোষনা করেন। এর পওে ২০১২ সালের প্রথম দিকে তালতলীকে পূর্ণাঙ্গ উপজেলায় রুপান্তিত হয় । সবকিছুতেই আধুনিকতার ছোঁয়া লাগলেও পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল(উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স)হয়নি। এতে এ উপজেলার প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষের চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে।
তবে চিকিৎসা সেবা নিতে হলে ৩০ কিলোমিটার সড়ক পথে গিয়ে পাশবর্তী উপজেলা আমতলীতে যেতে হয়। কোনোমতে ২০ বেডের একটি হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ সামগ্রী, অ্যাম্বুলেন্স না থাকায় খোলা হচ্ছেনা ইনডোর ও আউটডোর। এদিকে তালতলী উপজেলার ৮বছরে পূর্নাঙ্গ হাসপাতাল চালুর জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ও স্বাস্থ্য অধিদফতওে ঘুরেও লাভ হয়নি।
এতে ফুসে উঠেছে তালতলীর সর্বস্থরের সাধারণ মানুষ। পূর্নাঙ্গ হাসপাতালের দাবিতে গত ১ মাস পযর্ন্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমগুলোতে পোস্ট দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে শুধুমাত্র একটি হাসপাতাল যেন তার নির্বাচনী এলাকার মানুষ পায়।
এরই ধারাবাহিকতায় আজ পূর্নাঙ্গ হাসপাতাল চেয়ে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ১৩টি স্থানে এক যোগে ১ লাখ মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা বজায় রেখে বৃষ্টিতে ভিজে মানবন্ধন ও প্রধানমন্ত্রীর বরাবর গনস্বাক্ষর গ্রহণ করা হয়েছে তাই পাঠানো হয় বলে জানা যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ