গত ২০০১ সালে জাতীয় সংদস নির্বাচনে আমতলী-তালতলী থেকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে প্রতিশ্রতি দিয়েছে তালতলী থানাকে উপজেলায় রুপান্তিত করবেন। কিন্তু তখনকার সময় সরকার গঠন করতে না পারায় পরবর্তীতে ক্ষমতায় এসেই তালতলীকে উপজেলা ঘোষনা করেন। এর পওে ২০১২ সালের প্রথম দিকে তালতলীকে পূর্ণাঙ্গ উপজেলায় রুপান্তিত হয় । সবকিছুতেই আধুনিকতার ছোঁয়া লাগলেও পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল(উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স)হয়নি। এতে এ উপজেলার প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষের চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে।
তবে চিকিৎসা সেবা নিতে হলে ৩০ কিলোমিটার সড়ক পথে গিয়ে পাশবর্তী উপজেলা আমতলীতে যেতে হয়। কোনোমতে ২০ বেডের একটি হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ সামগ্রী, অ্যাম্বুলেন্স না থাকায় খোলা হচ্ছেনা ইনডোর ও আউটডোর। এদিকে তালতলী উপজেলার ৮বছরে পূর্নাঙ্গ হাসপাতাল চালুর জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ও স্বাস্থ্য অধিদফতওে ঘুরেও লাভ হয়নি।
এতে ফুসে উঠেছে তালতলীর সর্বস্থরের সাধারণ মানুষ। পূর্নাঙ্গ হাসপাতালের দাবিতে গত ১ মাস পযর্ন্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমগুলোতে পোস্ট দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে শুধুমাত্র একটি হাসপাতাল যেন তার নির্বাচনী এলাকার মানুষ পায়।
এরই ধারাবাহিকতায় আজ পূর্নাঙ্গ হাসপাতাল চেয়ে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ১৩টি স্থানে এক যোগে ১ লাখ মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা বজায় রেখে বৃষ্টিতে ভিজে মানবন্ধন ও প্রধানমন্ত্রীর বরাবর গনস্বাক্ষর গ্রহণ করা হয়েছে তাই পাঠানো হয় বলে জানা যায়।
You cannot copy content of this page