• শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বদলগাছীতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে প্রণোদনার বীজ ও সার বিতরণ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। মাদ্রাসায় না এসে ও নিয়মিত বেতন-ভাতা নিচ্ছেন প্রভাষক মাওঃ লোকমান।/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে ফিতা ও কেক কেটে রেইনবো এক্সক্লুসিভ (আরএফএল)-এ শো-রুম শুভ-উদ্ভোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। রিয়ার অ্যাডমিরাল সোহায়েল কানাডায়” খবরটি গুজব, জানাল কারা অধিদপ্তর,,, নির্বাচন নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার মতো পরিস্থিতি হয়নি’ — ইসি সচিব আখতার আহমেদ,,, বিপদের বন্ধু ঘরের ডাক্তার, তার নাম গ্রাম ডাক্তার” — কলাপাড়ায় গ্রাম ডাক্তার কল্যাণ সমিতির পরিচিতি সভায় মানবতার সেবায় ঐক্যবদ্ধ গ্রাম চিকিৎসকরা,,,, দৈনিক বাংলাদেশ বাণীর শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি নির্বাচিত হলেন প্রবীণ সাংবাদিক বিশ্বাস শিহাব পারভেজ মিঠু,,, বাউফলে হাতপাখার প্রার্থী আব্দুল মালেক আনোয়ারীর নেতৃত্বে এক হাজার মোটরসাইকেলের বিশাল শোডাউন,,,, শান্তি ও সহযোগিতার বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : অধ্যাপক ইউনূস,,, প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা যমুনায় যেতে চাইলে শাহবাগে আটকে দেয় পুলিশ,,,

ডক্টর মুশতাক করোনায়, মৃত্যুহার বেড়ে যেতে পারে যেকোনো সময়।

রিপোর্টার: / ২৯৩ পঠিত
আপডেট: শুক্রবার, ১৭ জুলাই, ২০২০

দৈনিক ক্রাইম বাংলা ডেক্সঃঢাকা: একই স্থানে প্রাণঘাতী ভাইরাস যখন অনেক লোককে আক্রান্ত করে তখন মৃত্যুহার বেড়ে যায়। সুতরাং দেশে যদি অবাধে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ হতে থাকে, তাহলে কোনো এক সময় হঠাৎ করেই আমাদের আরও অনিয়ন্ত্রিত মৃত্যু দেখতে হতে পারে। যেকোনো সময় মৃত্যুহার আরও বেড়ে যেতে পারে।শুক্রবার (১৭ জুলাই)ক্রাইম বাংলা কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ আশঙ্কা প্রকাশ করেন জনস্বাস্থ্য ও মহামারি বিশেষজ্ঞ রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুশতাক হোসেন।তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস আক্রান্ত এলাকায় যত বেশি টেস্ট করা হবে, ততই রোগী শনাক্ত হবেন। করোনা আক্রান্ত রেড জোন এলাকায় শতকরা ২২ থেকে ২৫ করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছেন। আক্রান্ত এলাকায় উপসর্গযুক্ত প্রতি চারজনে একজন করোনা পজিটিভ দেখা যাচ্ছেন। আমাদের করোনা আক্রান্ত এলাকায় প্রতিটা ঘরে গিয়ে করোনা আক্রান্তদের শনাক্ত করতে হবে।হঠাৎ করেই করোনা টেস্ট কমিয়ে দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, নানা কারণে করোনা ভইরাস টেস্ট কমে গেছে। প্রথমে করোনার টেস্টিং কিটের অভাব ছিল। এখন আবার জনগণ করোনা পরীক্ষা করাতে উৎসাহিত হচ্ছে না। আবার অনেকের মধ্যে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে ভয়-ভীতিও কমে গেছে। অনেকেই আবার ভাবছেন যেহেতু কোনো চিকিৎসা নাই, তাই করোনা টেস্ট করিয়েই লাভ কী? অন্যদিকে আবার যারা করোনা পজিটিভ হচ্ছেন, তাদের যে ফলোআপ করা দরকার, সেই ফলোআপ করাও সম্ভব হচ্ছে না বলে তিনি জানান


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ