• রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৩:৩৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শ্রীনগরে পর্ণোগ্রাফি আইনে সাংবাদিক কাইয়ুমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নওগাঁয় নবগঠিত কলেজ কমিটি পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা শিক্ষা মানুষকে রাষ্ট্রের উপযোগী করে গড়ে তোলে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা হৃদরোগ কেড়ে নিল ‘কাঁটা লাগা গার্ল’ শেফালি জারিওয়ালাকে,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ড. ইউনূসের জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাল তারেক রহমান,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কালীগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকীর আলোচনা সভা ও চারা গাছ বিতরণ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা রোববারেও ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ পালন করবেন এনবিআর ঐক্য পরিষদ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আগামী নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসে সবচাইতে ভালো নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা চট্টগ্রামে বিএসটিআই’র স্বয়ংসম্পূর্ণ ল্যাবরেটরি উদ্বোধন,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় সরকারী গাছ কাটা নিয়ে সংঘর্ষে আহত-২/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।


এত দাম দেশি ফলের/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ৮৫ পঠিত
আপডেট: শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০২৪


রমজানে চাহিদা বাড়ায় দেশি ফলের দাম বেড়েছে। প্রতি কেজি ফলের দাম গত দুই-তিন দিনের ব্যবধানে ২০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ফলের মধ্যে তরমুজের কেজি ৭০-৮০ টাকা, বলসুন্দরি বরই ১০০-১২০ টাকা ও আপেল বরই ১২০-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে দুই দিন আগে তরমুজের দাম ছিল ৬০ টাকা, বলসুন্দরি বরই ১০০ টাকা ও আপেল বরই ৮০-১০০ টাকার মধ্যে।

প্রতিটি ফলের দামই ১০-২০ টাকা বেড়েছে বলে জানান দাদা ফল বিতানের মালিক আমিনুর রহমান। তিনি বলেন, রোজায় ফলের চাহিদা বেড়ে যায়। সেই তুলনায় আমদানি নেই। যে কারণে ফলের দাম বেড়ে গেছে।

এদিকে বাজারে খুচরা পর্যায়ে শবরি কলা বিক্রি হচ্ছে প্রতি ডজন ১৫০ টাকায়, বাংলা কলা ১০০ টাকায়, চাঁপা (চম্পা) কলা ৭৫ টাকায় ও সাগর কলা ১৪০ টাকায়। কলার দামও প্রতি হালি ২০ থেকে ৩০ টাকা বেশি।

বিক্রেতারা জানান, দুই দিন আগে শবরি কলার ডজন ছিল ১০০-১২০ টাকা, বাংলা কলা ৮০ টাকা, চাঁপা ৬০ টাকা ও সাগর কলা ১২০ টাকা।

খুচরা বিক্রেতারা বলেন, পাইকারি বাজার থেকে আমরা যখন কিনি তখন সেখান থেকেই খুচরা পর্যায়ের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। আমরাও সেই দামেই বিক্রি করি। রমজানের বাড়তি চাহিদার কারণে অনেক ফলই কাক্সিক্ষত দামে কিনতে পারা যায়নি।

বেল প্রতি পিস আকারভেদে ১০০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। আকারে একটু ছোট হলে ৬০-৮০ টাকা। আর কদবেলের পিস ৫০ টাকা। এছাড়া থাই পেয়ারার দাম ৮০-১০০ টাকা কেজি ও দেশি পেয়ারা ১০০-১২০ টাকা। দুদিন আগে ছিল থাই পেয়ারার দাম ৭০-৯০ টাকা ও দেশি পেয়ারা ৮০-১০০ টাকা।

খেজুরের সর্বনিম্ন দাম কেজিপ্রতি ২০০ টাকা থেকে শুরু করে জাতভেদে প্রায় দুই হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে জাহিদি খেজুরের দাম কেজিপ্রতি ২০০-২৮০ টাকা, সৌদি মরিয়ম খেজুর ৯০০ থেকে এক হাজার টাকা, আজুয়া খেজুর এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ