• শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সক্রিয় হয়ে উঠেছে জাল নোট চক্রের সদস্যরা, মিলছে না প্রতিকার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বোরহান উদ্দিন পৌর ছাত্রদলের উদ্যোগে আলহাজ্ব হাফিজ ইব্রাহিমের নির্দেশে উপহার বিতরণ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নারীদের অংশগ্রহণ ছাড়া রাষ্ট্র কখনোই এগুতে পারবেনা …. তানিয়া রব/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। দাউদকান্দিতে কাইয়ুম মেম্বারের বিরুদ্ধে ভাতা বাণিজ্যের অভিযোগ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জয় দিয়ে আফগানিস্তান সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা নতুন সিরিজে নিয়ে আসছেন টিম রবিনসন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

সক্রিয় হয়ে উঠেছে জাল নোট চক্রের সদস্যরা, মিলছে না প্রতিকার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

রিপোর্টার: / ৬ পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর, ২০২৫

এম জাফরান হারুন::

পটুয়াখালী জেলায় সক্রিয় হয়ে উঠেছে জাল টাকা সরবরাহ চক্রের সদস্যরা। বিশেষ করে বাউফল ও কলাপাড়া উপজেলায় বিস্তার ছড়াচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত প্রতারণার শিকার হলেও প্রতিকার মিলছে না। তবে পুলিশ বলছে, জাল নোট চক্রের সদস্যদের গ্রেফতারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

ব্যবসায়ীরা জানান, মৎস্যবন্দর আলীপুর-মহিপুর, বাবলাতলা, বালিয়াতলী, বানাতী এলাকায় জাল টাকা লেনদেন বেশি হচ্ছে। কালাইয়া গরু-মহিষের হাট ও বাজারে, বাউফল পৌরশহরে এমনকি বগা, কালিশুরী বন্দর বাজারেও। এসব জাল টাকার মধ্যে এক হাজার টাকা, পাঁচশ টাকার নোট ছাড়াও ২০০, ১০০ টাকার নোটও রয়েছে। এসব জাল টাকা সরবরাহকারীরা ধর্মীয় উৎসবের সময় বেশী সক্রিয় থাকে। বিশেষ করে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর, ঈদ-উল আযহা এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দূর্গোৎসব এদের প্রধান টার্গেট বলে জানা গেছে।

দীর্ঘদিন ধরে জাল টাকা সরবরাহ চক্রের সদস্যরা এসব এলাকায় সক্রিয়। কুরিয়ার সার্ভিসেরও মাধ্যমে জাল টাকা এনে সরবরাহ করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনা জানাজানি হলে মানুষের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়ে।

একাধিক ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জাল টাকার কয়েকটি ধরন রয়েছে। কোনোটি অতি সহজে চোখে ধরা পড়ে, কোনোটির আবার বোঝার উপায় থাকে না।

যেসব দোকানপাটে সাধারণত ক্রেতার ভিড় বেশি থাকে কিংবা গরু-ছাগলের হাট অথবা সাপ্তাহিক হাটে জাল টাকা চালানোর চেষ্টা করে চক্রের সদস্যরা।

সুশীল সমাজের লোকজন বলেন, পটুয়াখালী জেলা প্রশাসন তথা জেলা পুলিশ প্রধানের বিচক্ষণতা ও তৎপরতায় এবং তার নির্দেশে প্রতি থানার ওসিদের সঠিক নজরদারি থাকলে অবশ্যই ওই চক্রের সদস্যরা ধরা পড়বে। বিশেষ করে এসব কাজের সাথে রাজনৈতিক কর্তাব্যক্তিরাও জরিত। গোয়েন্দা সহ পুলিশ প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তারা আরও বলেন, এ চক্রের সন্ধান পেলে তাৎক্ষণিক পুলিশকে জানানোর জন্য জনগণকে অনুরোধও জানান তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ