• রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টর উদ্বোধন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বাংলাদেশে পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি ২ বছরের কারাদণ্ড সরকার গঠনে নির্বাচনের বিকল্প নেই : বদিউল আলম মজুমদার,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা দুইবার ‘বাবা’ বলে নিথর হয়ে যায় ৬ বছরের জাবির ইব্রাহিম,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গাজার হাসপাতালগুলো ‘ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে’: ডব্লিউএইচও প্রধান,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা উপদেষ্টা পরিষদে দুই অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭৭ কোটি ডলার,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া নির্বাচন হলে ‘ফ্যাসিবাদের জন্ম’ হবে: জামায়াত সেক্রেটারির,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা একুশে বইমেলা এবার ডিসেম্বরে শুরু,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

জেলেদের জালে ধরা পড়লো বিড়ল প্রজাতির মাছ বঙ্গোপসাগরে।

রিপোর্টার: / ৩৩২ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০২০

মনির হাওলাদার মহিপুর প্রতিনিধিঃকুয়াকাটা সংলগ্ন দক্ষিন বঙ্গোপসাগরে একটি বিরল প্রজাতির মাছ ধরা পড়েছে জেলেদের জালে। স্থানীয় জেলেরা বলছে মাছটির নাম ” টিয়া ” মাছ ।স্থানীয় মনির মাঝি নামের এক জেলের জালে মাছটি ধরা পড়ে। বিরল প্রজাতির এ ‘টিয়া মাছ’ দেখার জন্য মহিপুর মৎস্য বন্দরের তিমুন আড়তে ভিড় করেন স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী, জেলে ও সাধারণ মানুষ । পরে মাছটি মৎস্য ব্যবসায়ী ও কলাপাড়া পৌর শহর ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুমকে উপহার দেন ওই জেলে।জেলেরা জানিয়েছেন, মাছটির নাম টিয়া মাছ। এ ধরনের মাছ সমুদ্রে খুব একটা দেখা যায় না। এই মাছের মুখের দিকটা গোল। দেখতে টিয়া পাখির মতো। এর ওজন মাত্র দুই কেজি এবং আঁশ খুব মোটা।জানা যায়, গত বুধবার সকালে রাঙ্গাবালী উপজেলার ছোট বাইশদিয়া ইউনিয়নের এফবি মায়ের দোয়া ট্রলারের মাঝির জালে মাছটি ধরা পড়ে।ট্রলারের জেলে মনির মাঝি বলেন, সাগরে ইলিশ মাছ ধরার জন্য জাল ফেলি। জাল উঠিয়ে দেখি ইলিশ মাছের সঙ্গে উঠেছে এই টিয়া মাছটি । পরদিন বৃহস্পতিবার বিকেলে কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর মৎস্য বন্দরের তিমুন আড়তে গেলে আড়তের মালিক মাছটি কিনতে চান। আমরা সবসময় এই আড়তেই মাছ বিক্রি করি। এ কারণে আমি আড়তের মালিকের কাছ থেকে মাছটির জন্য কোনো টাকা নেইনি। তাকে উপহার হিসেবে দিয়েছি মাছটি।তিমুন মৎস্য আড়তের মালিক দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুম বলেন, ‘বিরল প্রজাতির মাছটি জেলে মনির আমাকে উপহার দেন। মাছটি খাওয়ার জন্য কলাপাড়ার বাসায় নিয়ে যাই।বরিশাল বিভাগীয় মৎস্য অধিদফতরের সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিরল প্রজাতির এ মাছ ভারত মহাসাগরে বেশি পাওয়া যায়। সাগরে পাথরের আবরণ থেকে শ্যাওলা খেতে অভ্যস্ত এই প্রজাতির মাছ। শ্যাওলার সঙ্গে থাকা ক্যালসিয়াম খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করায় এর আঁশ খুব মজবুত ও পুরু হয়। এই মাছ সাধারণত ১২ থেকে ২০ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের হয়। তবে এক মিটারেরও বেশি দৈর্ঘ্যের টিয়া মাছও পাওয়া যায়। এদের দেহে নীল ডোরা কাটা দাগ ও লেজের মাঝখানে উজ্জ্বল সোনালি-হলুদ রঙ, দেখা যায় বলে তিনি জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ