• মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:২৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মান্দা ফেরিঘাটে ধানের শীষের গণমিছিল–ডা. ইকরামুল বারী টিপুর প্রতি আস্থা জানাল স্থানীয় জনতা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ,,, মানবতাবিরোধী অপরাধে রায়: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড,,,, নৈরাজ্যের আশঙ্কায় গণতন্ত্র রক্ষায় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের,,, আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি,, বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নির্বাচনের আগেই গণভোট বাতিল ও তিন উপদেষ্টার অপসারণ দাবি ৮ দলের,,,, দেশের সব সমস্যার সমাধান নির্বাচিত সরকারের হাতে—আমীর খসরু,,, বাউফলে এমপি শহিদুল আলম তালুকদারের নির্দেশে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন সহধর্মিণী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুরআন প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বাউফল মদিনাতুল উলূম নুরানি হাফেজি ক্যাডেট মাদ্রাসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

জেলেদের জালে ধরা পড়লো বিড়ল প্রজাতির মাছ বঙ্গোপসাগরে।

রিপোর্টার: / ৩৫১ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০২০

মনির হাওলাদার মহিপুর প্রতিনিধিঃকুয়াকাটা সংলগ্ন দক্ষিন বঙ্গোপসাগরে একটি বিরল প্রজাতির মাছ ধরা পড়েছে জেলেদের জালে। স্থানীয় জেলেরা বলছে মাছটির নাম ” টিয়া ” মাছ ।স্থানীয় মনির মাঝি নামের এক জেলের জালে মাছটি ধরা পড়ে। বিরল প্রজাতির এ ‘টিয়া মাছ’ দেখার জন্য মহিপুর মৎস্য বন্দরের তিমুন আড়তে ভিড় করেন স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী, জেলে ও সাধারণ মানুষ । পরে মাছটি মৎস্য ব্যবসায়ী ও কলাপাড়া পৌর শহর ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুমকে উপহার দেন ওই জেলে।জেলেরা জানিয়েছেন, মাছটির নাম টিয়া মাছ। এ ধরনের মাছ সমুদ্রে খুব একটা দেখা যায় না। এই মাছের মুখের দিকটা গোল। দেখতে টিয়া পাখির মতো। এর ওজন মাত্র দুই কেজি এবং আঁশ খুব মোটা।জানা যায়, গত বুধবার সকালে রাঙ্গাবালী উপজেলার ছোট বাইশদিয়া ইউনিয়নের এফবি মায়ের দোয়া ট্রলারের মাঝির জালে মাছটি ধরা পড়ে।ট্রলারের জেলে মনির মাঝি বলেন, সাগরে ইলিশ মাছ ধরার জন্য জাল ফেলি। জাল উঠিয়ে দেখি ইলিশ মাছের সঙ্গে উঠেছে এই টিয়া মাছটি । পরদিন বৃহস্পতিবার বিকেলে কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর মৎস্য বন্দরের তিমুন আড়তে গেলে আড়তের মালিক মাছটি কিনতে চান। আমরা সবসময় এই আড়তেই মাছ বিক্রি করি। এ কারণে আমি আড়তের মালিকের কাছ থেকে মাছটির জন্য কোনো টাকা নেইনি। তাকে উপহার হিসেবে দিয়েছি মাছটি।তিমুন মৎস্য আড়তের মালিক দিদার উদ্দিন আহমেদ মাসুম বলেন, ‘বিরল প্রজাতির মাছটি জেলে মনির আমাকে উপহার দেন। মাছটি খাওয়ার জন্য কলাপাড়ার বাসায় নিয়ে যাই।বরিশাল বিভাগীয় মৎস্য অধিদফতরের সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিরল প্রজাতির এ মাছ ভারত মহাসাগরে বেশি পাওয়া যায়। সাগরে পাথরের আবরণ থেকে শ্যাওলা খেতে অভ্যস্ত এই প্রজাতির মাছ। শ্যাওলার সঙ্গে থাকা ক্যালসিয়াম খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করায় এর আঁশ খুব মজবুত ও পুরু হয়। এই মাছ সাধারণত ১২ থেকে ২০ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের হয়। তবে এক মিটারেরও বেশি দৈর্ঘ্যের টিয়া মাছও পাওয়া যায়। এদের দেহে নীল ডোরা কাটা দাগ ও লেজের মাঝখানে উজ্জ্বল সোনালি-হলুদ রঙ, দেখা যায় বলে তিনি জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ