মোঃ শাহাবুদ্দিন স্টাফ রিপোর্টারঃকলাপাড়া উপজেলার ১১ নং ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের রমজানপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ বশির উদ্দিন গং সহ এর ওয়ারিশগণের মোট ৬-১৯একর ভোগ দখলীও জমি গত ২১/৬/২০১৯ইং তারিখে মামলার ১নং/ বিবাদী মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, চেয়ারম্যান এগ্রিকালচার ডেভলপমেন্ট অরগানাইজেশন (AGDO) হেড অফিস পল্লী, আবাসিক এলাকা আমতলী পৌরসভা, বরগুনা, ২/ মঃ লিপং ডিস্টিক ম্যানেজার অপারেশন সিকো ৩/মিঃজেঙ্গ প্রজেক্ট ম্যানেজার সিকো ৪/মিঃসাউ প্রজেক্ট সহকারি ম্যানেজার সিকো ৫/মিঃ লি সহকারি প্রজেক্ট সিকো ৬/মিঃডং সহকারি ম্যানেজার সিকো সাকিন – চায়না সর্ব অস্থায়ী ঠিকানা -৪৭/২ নং পোল্ডার, রমজানপুর ক্যাম্প,ডাবলুগঞ্জ, থানা মহিপুর কলাপাড়া উপজেলা পটুয়াখালী ।
বশির উদ্দিন গং সহ তাদের ওয়ারিশদের কে ভুল বুঝিয়ে সাদা একটি কাগজে স্বাক্ষর নেয়, একটি জালিয়াতি চক্র, ওই জালিয়াতি চক্রের মূল হোতা মোঃ তৌহিদুল ইসলাম তার সাথে স্থানীয় কিছু কতিপয় দালালের যোগসাজশে একই গ্রামের স্থানীয় কিছু সাধারণ মানুষ কে ভুল বুঝিয়ে অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে নিজেদের কার্যসিদ্ধি করার লক্ষ্যে ওই চক্রটি ভুয়া চুক্তিনামা তৈরি করার অভিযোগ উঠেছে। মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায় কলাপাড়া উপজেলা দিন ২৯নং জে, এল, ডালবুগঞ্জ মৌজার এস, এ ৫৫,২২,২৫৯,৩৭২,নং খতিয়ানে মোঃবশির উদ্দিন গং দের ওয়ারিশ প্রাপ্ত ও খরিদা ৬-১৯ একর ভোগ দখলীও ও সম্পত্তি রয়েছে।
যাহা বিগত ১৪/৮/২০১৭ইং তারিখে ১নংবিবাদী মোঃতৌহিদুল ইসলামের নিকট মৌখিকভাবে,পূর্তি বছরে ২০,০০০টাকা বিঘা হিসাবে চুক্তিপত্র করবে মর্মে আশ্বস্ত করেছেন । কিন্তু পরবর্তীতে স্থানীয় চেয়ারম্যান এর মধ্যস্থতায় ৫০,০০০ টাকা প্রদান করে। এবংপরবর্তীতে চুক্তি সম্পাদন করবে বলিয়া সাদা কাগজে আমাদের স্ব-স্ব স্বাক্ষর গ্রহন করে।কিছুদিন পরে আমরা চুক্তির কথা উত্থাপন করিয়া জমির ভাড়া টাকা চাইলে ১নং বিবাদী মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, ১১নংডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কে ম্যানেজ করিয়া ১,২,৩,৪,৫,নং (চায়না) বিবাদীদের সাথে আমাদের স্বাক্ষরিত কাগজের দ্বারা -জুন ২০১৭ইং তারিখ হইতে-জুন ২০১৯ইং তারিখ পর্যন্ত। অর্থাৎ দুই বছরের ভূমি ভাড়া চুক্তি সম্পাদন কোরিয়া ৫,১০,০০০\=টাকা নগদ গ্রহণ করিয়া চলে যায়। জালিয়াতি চক্রের মূল হোতা মোঃ তৌহিদুল ইসলাম। মোঃ বশির উদ্দিন গং বলেন যে, মোঃ তৌহিদুল ইসলাম আমাদের সাথে প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে একটি ভুয়া চুক্তি পত্রের সৃষ্টি করেছে।কিছুদিন পরে জানা যায় চীনা প্রজেক্টর সাথে গোপন চুক্তি করে মোটা অংকের টাকা নিয়ে উধাও হয়। জমির ভাড়া টাকা প্রাপ্তির জন্য বারবার তাগিদ করিলে ১ নং বিবাদী মোঃ তৌহিদুল ইসলাম ও ২,৩,৪,৫, (চায়না) বিবাদীদের দ্বারা আমাদের বিরুদ্ধে একখানা মিথ্যা মামলা আনায়ন করে। এবং আমাদের বিভিন্ন মামলা-মোকদ্দমা করবে বলে ভয়-ভীতি দেখায়। আমরা ভূমির মালিক গন কোন উপায়ন্ত না পাইয়া উপজেলা নিবার্হী অফিসারের বরাবরে একখানা অভিযোগ দাখিল করি।তাহাতে কোনো প্রতিকার না পেয়ে অতঃপর আমরা বিজ্ঞ যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালত, পটুয়াখালী একটি মামলা দায়ের করি। যাহার দেওয়ানী মোকদ্দমা নং ৪৬০/২০১৮ বিজ্ঞ আদালত ভূমির উপরে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন আদালত।
অতঃপর আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে প্রজেক্টর কর্তৃপক্ষ (চিনা)। বর্তমানে বিবাদীদের চুক্তির মেয়াদ গত ৩০জুন ২০১৯ইং তারিখে শেষ হয়েছে।এমত অবস্থায় আমাদের জমির বকেয়া ভাড়া টাকা ও জমির আকার প্রকৃতির নষ্ট করায় ইহার ক্ষতিপূরণ চাওয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মহিপুর থানা একটি জিয়ার মামলা দায়ের কোরিয়া আমাদেরকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করে। অপরদিকে বর্তমান মোকাদ্দমার ১থেকে ৫নং বিবাদী গন চানার স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান সিকো পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলা ধীন ৪৬/২নং পোল্ডারের রমজানপুর নদী ভাঙ্গন রক্ষা করার ঠিকাদারি কাজে নিয়োজিত হইয়া বাদী গনের সত্ত ভোগদখলীয় ভূমিতে বেআইনি ভাবে নির্মাণ সামগ্রী রাখিয়া ব্লক নির্মাণ করিতেছেন। যাহার ফলে বাদী গনের চাষযোগ্য জমি অনাবাদি হয়ে পড়েছে। তদকারনে বাদী গনের স্বত্ব ভোগ দখলীয় জমি চাষাবাদ করতে না পারায় খাদ্যাভাবে মানবতার জীবনযাপন করিতেছেন। বিবাদী গনকে বার বার অনুরোধ করা সত্ত্বেও তাহারা কোন প্রকার কর্ণপাত না করিয়া বাদী গনের চাষ যোগ্য নাল জমির অপূরণীয় ক্ষতিসাধন করিয়া আসিতেছেন। চায়না প্রোজেক্টের দোভাষী হিরন এর সাথে, সংবাদকর্মী গন মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি কোন স্বদউত্তর দিতে পারেননি।
সংবাদকর্মীরা এ বিষয়ে জানতে চাইলে ১নং বিবাদী মোঃ তৌহিদু ইসলাম কিছু বলতে রাজি হননি।
You cannot copy content of this page