শফিকুল ইসলাম বলেন,‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ঘরের জন্য আবেদন করি। তাই ইউএনও স্যার আমাকে হয়রানী করছে। আমার আত্বীয় স্বজনদের গৃহবন্দী করছে আমাকে মামলা হামলার ভয় দেখিয়ে এলাকা ছারা করছে। এ বিষয়ে আমি ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক ও বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করি। এছাড়াও ২৬ই জানুয়ারী ২৩ তারিখ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কার্য়ালয় লিখিত আবেদনসহ বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করে এখন পর্যন্ত কোনো সমাধান পাইনি।’
এদিকে এই প্রকল্প ঘিরে বাণিজ্যের অভিযোগও পাওয়া গেছে বিভিন্ন স্থান থেকে। স্থানীয় দালালরা ও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট অসাধুদের মাধ্যমে অর্থ নেয়া হয়েছে উপকারভোগীদের কাছ থেকে। কোথাও কোথাও নেয়া হয়েছে নির্মাণ সামগ্রীর দাম। আবার কোথাও মালামালের ভাড়ার কথা বলে নেয়া হয়েছে অর্থ। যারা ঘর উপহার পেয়েছে তাদের অনেকেরই জমি ও বসত ঘর।
ভুমিহীন ঘরে দুর্নীতির বিষয়ে কাঠালিয়া সামাজিক আন্দোলন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইসরাফিল তালুকদার শুভ তার ব্যক্তিগত ফেইসবুক আইডিতে এ পোস্ট করে বলেন, ‘‘জানতে চাই, পৈতৃক নিবাস আছে। সেখানে ভাড়াটিয়া, নিজেরা খালের চরে সরকারি জমি দখল করে তুলে থাকছে। অন্য যায়গায় জমি কিনেছে, আবার সরকারি জমিও পেয়েছে প্রায় দশ কাঠা। এখন আবার আশ্রয়ন প্রকল্পে ঘরও পেয়েছে কি অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? এটাই বাস্তব কিভাবে সম্ভব? কে দেবে এর জবাব, উপজেলা বাসিকে জানিয়ে রাখলাম।’’
কাঠালিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো: বাদল হাওলাদার বলেন, আমাদের প্রেস ক্লাবের অফিস সহকারী সফিকুল ইসলাম শাওন ভুমিহীন ঘর না পাওয়া এবং তিনটি পরিবার গৃহ বন্ধি করায় এটা কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা এটা ঠিক করেননি। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে এর সঠিক বিচার চাই। প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলাম রাসেল সিকদার বলছেন, কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার সে দুর্নীতিবাজ বিভিন্ন দপ্তর ও যায়গা থেকে মাসিক চাঁদা তোলে না হলে মিথ্যা মামলার হুমকি পযন্ত দেয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে এর সঠিক বিচার চাই।প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিব তালুকদার জানান, কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা সুফল চন্দ গোলদার আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল খাটায়, ব্যাল্য বিবাহর নিউজ করাতে, নিবাহী কমকর্তার ভিষণ হলো কাঠালিয়া উপজেলা থেকে বিশ কুটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে যাবে।’’এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে মুঠোফোনে জানতে চাইলে অভিযোগ টি ভিত্তিহীন বলে ফোনটি কেটে দেয়। ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক জোহর আলী জানান, ‘সফিকুল ইসলাম শাওনের একটি ইমেইল আসছে আমাদের কাছে মুখ্য সচিবের একান্ত সচিবের কাছ থেকে। সফিকুল ইসলাম শাওন ভুমিহীন ঘর পাবে” তবে ঘরের জন্য কোনো টাকা নেয়া হয়েছে কিনা তা জানা নেই। এ ব্যাপারে আমার কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’