সুমন স্টাফ রিপোর্টারঃ রমজানের এই রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ” কাকতালীয় ভাবে আজ এই ঈদের দিনেই কালজয়ী এই গানের স্রষ্টা কবি কাজী নজরুলের।
বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজি নজরুল ইসলামের জন্মদিন। যার শক্তিশালী লেখা আর ছন্দে আজও উদ্বেলিত গোটা জাতি। আজ সোমবার বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অন্যতম প্রাণপুরুষ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২১তম জন্মদিন।
সৃষ্টিশীল অনন্য প্রতিভার নাম, কাজী নজরুল ইসলাম। একাধারে কবি, সাহিত্যিক, গীতিকার, নাট্যকার। চলচ্চিত্র অভিনেতা। শিল্পকলার নানান শাখায় ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ।
ক্ষণজন্মা এই প্রতিভার জন্ম, ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জৈষ্ঠ, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোলের চুরুলিয়া গ্রামে। শৈশব-কৈশোর-তারুণ্যে, জীবনে পরতে পরতে তার, সংগ্রাম। জড়িয়েছিলেন নানা পেশায়।
১৯২২ সালে প্রকাশ করেন ধূমকেতু পত্রিকা। “আনন্দময়ীর আগমনে” কবিতার জন্য নজরুলকে দেয়া হয় সশ্রম কারাদন্ড। সাহিত্য রচনার পাশাপাশি সংগীত ও চলচ্চিত্রে, পরিচালনা করেন। করেন অভিনয়ও।
১৯৪২ সালে বাকশক্তি হারান নজরুল। মাত্র ২২ বছরের লেখক জীবনে লেখেন প্রায় ৩ হাজার গান, অসংখ্য কবিতা, ছোটগল্প, উপন্যাস।
২৯ আগস্ট তৎকালীন পিজি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। কবি তার ইচ্ছানুসারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে তাকে সমাধিস্থ করা হয়।
১৯৪২ সালে বাকশক্তি হারান নজরুল। মাত্র ২২ বছরের লেখক জীবনে লেখেন প্রায় ৩ হাজার গান, অসংখ্য কবিতা, ছোটগল্প, উপন্যাস।
জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে ও গভীরভাবে স্মরণ করছি জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সেই কবিতাটি সংকল্প সে কবিতাটির একটি লাইন না বললেই নয়।
থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে দেখব এবার জগৎটাকে কেমন করে ঘুরছে মানুষ যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে।
You cannot copy content of this page