• রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
স্টার ক্লাব ফতেপুরের আয়োজনে নক-আউট অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্ট–২০২৫ উদ্বোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস,,, দুইটি সমঝোতা স্মারক সই বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ,,,,,, সারাদিনে দুই দফা কম্পনে কাঁপল দেশ, সন্ধ্যার ভূমিকম্পের কেন্দ্র ঢাকার বাড্ডায়,,, আগামী নির্বাচনে নতুন ইতিহাস গড়ার প্রত্যাশা: জামায়াত আমির,,, আমতলীতে ক্লাইমেট স্ট্রাইক পালিত,,,, পাকিস্তানেও শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত,,,, পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা মামলার আসামির ডিবি হেফাজতে মৃত্যু,,, মানহানি বা অপমানের অভিযোগে মামলার বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত: ফয়েজ তৈয়্যব,,,, ভূমিকম্পে হতাহতদের প্রতি তারেক রহমানের গভীর শোক,,,

চা শিল্পাঞ্চলে ‘গোল্ডেন রেইন’: চা উৎপাদন শুরু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ১৯৩ পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ, ২০২৪

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের চা শিল্পাঞ্চলে চলতি মৌসুমের (২০২৪) চা উৎপাদন শুরু হয়েছে। শ্রীমঙ্গলের বেশ কয়েকটি চা বাগানে টিপিং (পাতা চয়ন) শুরু হওয়াার পর উৎপাদন শুরু হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে চা শিল্পাঞ্চলে পুরোদমে উৎপাদন শুরু হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন চা শিল্প সংশ্লিষ্টরা। চা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, এবার মৌসুমের শুরুতে আগাম বৃষ্টিপাত হওয়ায় চা গাছে দ্রুত নতুন কুঁড়ি চলে এসেছে। বেশকিছু বাগানে গত ১ মার্চ থেকে টিপিং ও ৩ মার্চ থেকে উৎপাদন শুরু হয়েছে। সাধারণত ৩১ ডিসেম্বর চা মৌসুম শেষ হয়ে যায় । তখন চা গাছে প্রুনিং করা হয়। এ সময় নিয়মানুযায়ী দুই থেকে তিন মাস ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকে। বৃষ্টি হলে আবার চা শিল্পে ফিরে আসে প্রাণচাঞ্চল্য। বৃষ্টির পর নতুন কুঁড়ি আসতে শুরু করে। তখন শুরু হয় পাতা চয়ন। সচল হয় ফ্যাক্টরিগুলো। শ্রীমঙ্গল আবহাত্তয়া অফিস জানায়, গত ২২ ও ২৩ ফেব্রুয়ারি চা-শিল্পাঞ্চলে ৭২.৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। এ বৃষ্টিকে চা বিজ্ঞানীরা চা শিল্পের জন্য ‘গোল্ডেন রেইন’ হিসেবে দেখছেন। আগাম এই বৃষ্টিপাতের পর প্রুনিং করা চা-বাগানগুলোত দ্রুত কুঁড়ি আসতে শুরু করে। আগাম কুঁড়ি এসে যাওয়ায় এবার টিপিং (পাতা চয়ন) ও শুরু হয় আগেভাগেই। ফলে চা উৎপাদনও শুরু হয়ে যায়। চা বোর্ড সুত্র জানায়, গত চা উৎপাদন মৌসুমে দেশে চা শিল্পের ১৭০ বছরের ইতিহাসে রের্কড চা উৎপাদন হয়েছে। যায় পবিমান ছিল ১০ কোটি ২৯ লাখ ২০ হাজার কেজি। গত বছরের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১০ কোটি ২০ লাখ কেজি ছাড়িয়ে ওই বছর ৯ লাখ ২০ হাজার কেজি বেশি চা উৎপাদন হয়। এবারও চা শিল্পে বাম্পার চা উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ