• শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১১:৩৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জেনে নিন হোয়াটসঅ্যাপে এআই ছবি বানানোর নিয়ম,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এক নজরে দেখে নিন কে কার মুখোমুখি হচ্ছে শেষ ষোলোয়,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ডুন’ পরিচালকের হাত ধরে ফিরছেন জেমস বন্ড,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ইন্দুরকানীতে ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা মসজিদে নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার পথে শহীদ হন মনির হোসেন,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বিতর্কিত তিন নির্বাচনের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আইন মন্ত্রণালয় আগামী ৬ মাসে ২০ হাজার মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করবে,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আগে স্থানীয় নির্বাচন দরকার, বললেন নুর,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বহুতল ভবন নয়, দীর্ঘশ্বাসের স্তূপ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এবার দক্ষিণ লেবানলে বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


চা শিল্পাঞ্চলে ‘গোল্ডেন রেইন’: চা উৎপাদন শুরু/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ১৩৬ পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ, ২০২৪


মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের চা শিল্পাঞ্চলে চলতি মৌসুমের (২০২৪) চা উৎপাদন শুরু হয়েছে। শ্রীমঙ্গলের বেশ কয়েকটি চা বাগানে টিপিং (পাতা চয়ন) শুরু হওয়াার পর উৎপাদন শুরু হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে চা শিল্পাঞ্চলে পুরোদমে উৎপাদন শুরু হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন চা শিল্প সংশ্লিষ্টরা। চা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, এবার মৌসুমের শুরুতে আগাম বৃষ্টিপাত হওয়ায় চা গাছে দ্রুত নতুন কুঁড়ি চলে এসেছে। বেশকিছু বাগানে গত ১ মার্চ থেকে টিপিং ও ৩ মার্চ থেকে উৎপাদন শুরু হয়েছে। সাধারণত ৩১ ডিসেম্বর চা মৌসুম শেষ হয়ে যায় । তখন চা গাছে প্রুনিং করা হয়। এ সময় নিয়মানুযায়ী দুই থেকে তিন মাস ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকে। বৃষ্টি হলে আবার চা শিল্পে ফিরে আসে প্রাণচাঞ্চল্য। বৃষ্টির পর নতুন কুঁড়ি আসতে শুরু করে। তখন শুরু হয় পাতা চয়ন। সচল হয় ফ্যাক্টরিগুলো। শ্রীমঙ্গল আবহাত্তয়া অফিস জানায়, গত ২২ ও ২৩ ফেব্রুয়ারি চা-শিল্পাঞ্চলে ৭২.৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। এ বৃষ্টিকে চা বিজ্ঞানীরা চা শিল্পের জন্য ‘গোল্ডেন রেইন’ হিসেবে দেখছেন। আগাম এই বৃষ্টিপাতের পর প্রুনিং করা চা-বাগানগুলোত দ্রুত কুঁড়ি আসতে শুরু করে। আগাম কুঁড়ি এসে যাওয়ায় এবার টিপিং (পাতা চয়ন) ও শুরু হয় আগেভাগেই। ফলে চা উৎপাদনও শুরু হয়ে যায়। চা বোর্ড সুত্র জানায়, গত চা উৎপাদন মৌসুমে দেশে চা শিল্পের ১৭০ বছরের ইতিহাসে রের্কড চা উৎপাদন হয়েছে। যায় পবিমান ছিল ১০ কোটি ২৯ লাখ ২০ হাজার কেজি। গত বছরের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১০ কোটি ২০ লাখ কেজি ছাড়িয়ে ওই বছর ৯ লাখ ২০ হাজার কেজি বেশি চা উৎপাদন হয়। এবারও চা শিল্পে বাম্পার চা উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ