কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় প্রধানম¿ীর আশ্রয়ন-২ প্রকল্পর আওতায় ভমিহীন ও গহহীনদর পুনর্বাসনর বরাদ্ধকত ১৯৫ টি দলিলর ¯ল ২৩৭ টি দলিল রজিষ্ট্রির কবুলিয়তর অনিয়মর অভিযাগ উঠছ। এত প্রায় ২৫ কাটি টাকা মূল্যর ৪২টি দলিল ৭২ একর ৬৩ শতাংশ খাস জমি বিত্তবানদর নাম বরাদ্দ দয়ার তথ্য ফাঁস হয়ছ। এ ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর অভিযুক্ত মাষ্টার মাইন্ডক বাঁচাত কামর বঁধ মাঠ নমছ একটি মহল। ফান বন্ধ রখ গাঁ ঢাকা দিয়ছ সংশ্লিষ্ট সার্ভয়ার। গত ক’দিন বশ কয়ক দফা রুদ্ধ দ্বার বঠক শষ সংশ্লিষ্ট সার্ভয়ার এর উপর সমুদয় দাষ চাপিয় ব্যব¯া নিত জলা প্রশাসনর কাছ তরিগড়ি কর প্রতিবদন দিয়ছ কলাপাড়া উপজলা প্রশাসন। জানা যায়, বিষয়টি গত বহস্পতিবার রাত উপজলা সহকারী কমিশনার (ভমি) এর নজর আসল উপজলা প্রশাসনক বিষয়টি অবহিত করন। তাহল এত স্বল্প সময়র মধ্য কিভাব উপজলা প্রশাসন প্রতিবদন জমা দিলন স প্রশটিও ঘুরপাক খাছ সাধারনর মন। ঘটনাটি জানাজানি হল উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তার স্বাক্ষর সম্বলিত সমুদয় কাগজপত্র সাব রজিষ্ট্রী অফিস থক হস্তগত করছ উপজলা প্রশাসন, যাত থলর আসল বড়াল বড়িয় না পড়। এভাব রাষ্ট্রীয় সম্পদ বহাত কর সংশ্লিষ্টরা বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয় নিয় প্রশবিদ্ধ করছ প্রধানম¿ী শখ হাসিনার মহতী উদ্দ্যাগ আশ্রয়ন প্রকল্পক। তব এ নিয় জলা প্রশাসন অভিযুক্তদর বিরুদ্ধ ব্যব¯া নয়ার কথা গনমাধ্যমক বলছন।

বিভিন তথ্যসূত্র জানা যায়, মুজিব শতবর্ষ গহহীন ভূমিহীন পরিবারক দুই শতক খাস জমি সহ সমিপাকা একটি ঘর প্রদানর লক্ষ্য তিনটি স্মারক ১৯৫ টি বদাবস্ত কসর কবুলিয়াত রজিষ্ট্রী করত খপুপাড়া সাব রজিষ্ট্র্রী অফিস প্ররণ করা হয়। সখান অতিরিক্ত আরাও ৪২টি দলিল বিত্তবানদর নাম অÍর্ভূক্ত কর তাদর নাম ৭২ একর ৬৩ শতাংশ খাস জমির দলিল রজিষ্ট্র্রী করা হয়। এ বছরর ১৯ এপ্রিল ২২টির ¯ল ৩১টি, ২৪ এপ্রিল ১২০টির ¯ল ১৩২টি এবং ১৯ ম ৫৩টির ¯ল ৭৪ টি কবুলিয়াত দলিল রজিষ্ট্রী করা হয়। এই ৪২টি দলিল সর্বাচ তিন একর থক নিচ এক একর কর খাস জমি বদাবস্ত দখানা হয়ছ। ৬০ এর দশক থক ২০০২-২০০৩ দশকর তালিকার কস নম্বর থক ৪২ টি নাম এই পরিমান খাস জমি মুজিব শতবর্ষর তালিকায় ঢুকিয় রজিস্ট্রি কর দয়া হয়ছ। যার অনুমাদন নিত হয়ছ জলা প্রশাসনর কাছ থকও। কবুলিয়াতর দুই শতক লখা জায়গায় হাতর লখায় কাটা ছঁড়া করা হয়ছ। তব এ ঘটনার সঙ্গ সাবরজিষ্ট্রী অফিসর যাগসাজশ থাকার বিষয়টি উড়িয় দিছন না কউ। কারণ মুজিববর্ষর সকল কবুলিয়াত রজিষ্ট্রীত দুই শতক খাস জমি দয়ার কথা লখা থাকলও কিভাব এক এক ৪২টি কবুলিয়াত রজিষ্ট্রী করা হয়ছ সর্বাচ তিন একর খাস জমির।
খপুপাড়া সাব রজিষ্ট্রার রহনা পারভিন বলন, যহতু ভূমিহীন গহহীনদর দলিল ছিল, উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তার সই ছিল। সার্ভয়ার তাড়াহুড়া কর নামজারির কথা বলছ। তাই সরল বিশ^াস প্রত্যক পাতা দখিনি। এখন তা দখি এই অব¯া।’ সাবরজিষ্ট্রী অফিসর অপর একটি সূত্র জানায়, প্রতিটি বদাবস্ত কস উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তার স্বাক্ষর ছিল। বিষয়টি জানা জানি হওয়ার পর সকল কাগজ পত্র উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা হস্তগত করছন। তব এ অনিয়মর সাথ আর ক ক জড়িত এমন প্রশ এখন অফিস পাড়ায় মানুষর মুখ মুখ ঘুরপাঁক খাছ।
এদিক ৪২ বিত্তবানর নাম অÍর্ভুক্ত কর ৭২ একর ৬৩ শতাংশ খাস জমি দলিল রজিষ্ট্রী কান্ড উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মাহাম্মদ শহিদুল হক এর সই ¯্যানিং কর ভূমি অফিসর সার্ভয়ার হুমায়ুন কবির এমন অপকর্ম করছ বল দাবী করন উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি সার্ভয়ারক অভিযুক্ত কর ব্যব¯া নিত জলা প্রশাসকর কাছ প্রতিবদন জমা দিয়ছন।