• শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৫৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সাতক্ষীরা সীমান্তে ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি,,, ক্ষমতায় এলে ১৮ মাসে এক কোটি মানুষের চাকরির ব্যবস্থা করবে বিএনপি: আমীর খসরু,,, প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: উপদেষ্টা বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার,,,, সারাদেশে রোববার থেকে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে প্রাথমিক শিক্ষকরা,,, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের,,, দুদিনের সফরে পাবনায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন,,, ১৯৭৫ সালের বিপ্লব ও জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান একই প্রেক্ষাপট থেকে উদ্ভূত : আসিফ মাহমুদ,,, প্রধান উপদেষ্টাকে বিবৃতিতে সংযত থাকার আহ্বান ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর,,,, অপচেষ্টা রুখে দিতে সাধারণ ছাত্র-জনতার প্রতি আহ্বান’,,, কাল থেকে কঠোর আন্দোলনে যাচ্ছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা,,,

মেয়র মহিউদ্দিন এর বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ, কিন্তু মামলা নেয়না পুলিশ./দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ২৪২ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২

এম.জাফরান হারুন, , পটুয়াখালী:: পটুয়াখালীতে পৌরসভাস্থ শ্মশান ঘাট সংলগ্ন পরিমাপ নিয়ে মাকসুদুর রহমান তদালুকদারকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যার অভিযোগ

উঠেছে পটুয়াখালী সদর পৌরসভার মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ, কাউন্সিলর মোঃ ফারুক হোসেন সহ মেয়রের লোকজনদের বিরুদ্ধে।

মৃত মাকসুদুর রহমান তালুকদারের ভাইয়ের ছেলে মোঃ নাসির উদ্দিন তালুকদার অভিযোগ করে জানান, গত মঙ্গলবার (৬ই সেপ্টেম্বর ) দুপুরে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী পটুয়াখালীতে নদী ও খাল দখল মুক্ত করার লক্ষ্যে শ্মশান ঘাট এলাকা পরিদর্শন করতে গেলে তার সাথে পৌর মেয়র মহিউদ্দিন সহ কাউন্সিলর এবং মেয়রের অন্যান্য লোক উপস্থিত ছিলেন। ওই সময় জমির মালিক তার চাচা মাকসুদুর রহমান তালুকদার ও সে উপস্থিত হয়ে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরীর কাছে মেয়রের বিভিন্ন অপকর্মের কথা তুলে ধরলে মেয়র মহিউদ্দিন তাকে ধাক্কা দেয় এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। পরে তাকে পুলিশ দ্বারা হাতকড়া দিয়ে আটকে রেখে মেয়রের নির্দেশে কাউন্সিলর ফারুক হোসেন, মেয়রের পিএস এনামুল সহ অন্যারা সুযোগ বুঝে মাকসুদুর রহমান তালুকদারকে ফাকে নিয়ে হত্যা করে লাশ পোরানো ঘরের স্লাবের নিচে ঢুকিয়ে রাখে। এদিকে এবিষয়ে থানায় অভিযোগ করলেও কোনও মামলা নেয়নি থানা পুলিশ বরং পরিবারের লোকজনকে বসিয়ে কালক্ষেপণ করা হয়েছে। সে ও পরিবারের লোকজন এ পরিকল্পিত হত্যার বিচার দাবী করেন।

মেয়রের ব্যক্তিগত সহকারী মোঃ এনামুল হক বলেন, এসব মিথ্যা। আমাদের ফাঁসানোর জন্য এ কথা বলছে । ওখানে কথা কাটাকাটি হয়েছে কিন্তু তাকে আমরা মারধর করিনি।

পটুয়াখালী পৌরসভার মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, এটা অযৌক্তিক অভিযোগ। ওখানে আমরা সরকারি কাজে গিয়েছি। হত্যার অভিযোগ থাকলে ময়নাতদন্ত ছাড়া কেন লাশ দাফন করা হয়েছে?

এবিষয়ে পটুয়াখালী সদর থানার ওসি মোঃ মনিরুজ্জামান বলেন, এব্যাপারে আমি জানিনা বা কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ