• শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
রাষ্ট্র গঠনের প্রথম শর্ত হলো মানুষের ন্যায়সঙ্গত অধিকার নিশ্চিত করা”- বাউফলে দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী ড. মাসুদ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে ২০ লাখ ও আহতদের ৫ লাখ টাকা সহায়তা দেবে সরকার,,, ভেন্টিলেশনে খালেদা জিয়া, একাধিক জটিলতায় সংকটাপন্ন অবস্থায় চিকিৎসা চলছে,,, উপদেষ্টা পরিষদের দফতর পুনর্বণ্টন: রিজওয়ানা তথ্য, আসিফ নজরুল ক্রীড়া ও আদিলুরের দায়িত্ব এলজিআরডি তফসিল ঘোষণায় নির্বাচন কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন,,, অনলাইন ও এআইভিত্তিক জালিয়াতি ঠেকাতে জরুরি নতুন আইন আসছে: প্রেস সচিব,,, নীতি থেকে একচুল নড়িনি—তাই শক্তিশালীদের রোষানলে পড়েছি: আসিফ মাহমুদ”,,, ১৩তম জাতীয় নির্বাচনের পর পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল মামলার আপিলের চূড়ান্ত শুনানি,,, চাকরি বিধিমালা প্রকাশের দাবিতে শুক্রবার থেকে মেট্রোরেলের সব সেবা বন্ধ, কর্মকর্তাদের সর্বাত্মক কর্মবিরতি ঘোষণা, তফসিলের পরদিন থেকেই মাঠে ভ্রাম্যমাণ আদালত, কঠোর নজরদারিতে ইসি**

মেয়র মহিউদ্দিন এর বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ, কিন্তু মামলা নেয়না পুলিশ./দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ২৫৫ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২

এম.জাফরান হারুন, , পটুয়াখালী:: পটুয়াখালীতে পৌরসভাস্থ শ্মশান ঘাট সংলগ্ন পরিমাপ নিয়ে মাকসুদুর রহমান তদালুকদারকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যার অভিযোগ

উঠেছে পটুয়াখালী সদর পৌরসভার মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ, কাউন্সিলর মোঃ ফারুক হোসেন সহ মেয়রের লোকজনদের বিরুদ্ধে।

মৃত মাকসুদুর রহমান তালুকদারের ভাইয়ের ছেলে মোঃ নাসির উদ্দিন তালুকদার অভিযোগ করে জানান, গত মঙ্গলবার (৬ই সেপ্টেম্বর ) দুপুরে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী পটুয়াখালীতে নদী ও খাল দখল মুক্ত করার লক্ষ্যে শ্মশান ঘাট এলাকা পরিদর্শন করতে গেলে তার সাথে পৌর মেয়র মহিউদ্দিন সহ কাউন্সিলর এবং মেয়রের অন্যান্য লোক উপস্থিত ছিলেন। ওই সময় জমির মালিক তার চাচা মাকসুদুর রহমান তালুকদার ও সে উপস্থিত হয়ে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরীর কাছে মেয়রের বিভিন্ন অপকর্মের কথা তুলে ধরলে মেয়র মহিউদ্দিন তাকে ধাক্কা দেয় এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। পরে তাকে পুলিশ দ্বারা হাতকড়া দিয়ে আটকে রেখে মেয়রের নির্দেশে কাউন্সিলর ফারুক হোসেন, মেয়রের পিএস এনামুল সহ অন্যারা সুযোগ বুঝে মাকসুদুর রহমান তালুকদারকে ফাকে নিয়ে হত্যা করে লাশ পোরানো ঘরের স্লাবের নিচে ঢুকিয়ে রাখে। এদিকে এবিষয়ে থানায় অভিযোগ করলেও কোনও মামলা নেয়নি থানা পুলিশ বরং পরিবারের লোকজনকে বসিয়ে কালক্ষেপণ করা হয়েছে। সে ও পরিবারের লোকজন এ পরিকল্পিত হত্যার বিচার দাবী করেন।

মেয়রের ব্যক্তিগত সহকারী মোঃ এনামুল হক বলেন, এসব মিথ্যা। আমাদের ফাঁসানোর জন্য এ কথা বলছে । ওখানে কথা কাটাকাটি হয়েছে কিন্তু তাকে আমরা মারধর করিনি।

পটুয়াখালী পৌরসভার মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, এটা অযৌক্তিক অভিযোগ। ওখানে আমরা সরকারি কাজে গিয়েছি। হত্যার অভিযোগ থাকলে ময়নাতদন্ত ছাড়া কেন লাশ দাফন করা হয়েছে?

এবিষয়ে পটুয়াখালী সদর থানার ওসি মোঃ মনিরুজ্জামান বলেন, এব্যাপারে আমি জানিনা বা কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ