• রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ১০:১৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আমরা কলাপাড়াবাসী সংগঠনের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকের নিন্দায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুরা : নীতিমালার কাগজে অধিকার, বাস্তবে বন্দী শৈশব,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ভোলার নদী গুলোর মৎস্য অভয়ারণ্যে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গাজায় আবারও পাঠানো হচ্ছে ত্রাণবাহী নৌযান: ঘোষণা ফ্লোটিলার,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা আ. লীগের শাসনামলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেয়া হয়: অ্যাটর্নি জেনারেল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

সাগরে নিষেধাজ্ঞার ১৮ দিনেও চাল পাননি তালতলীর জেলেরা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। 

মোঃ মিঠু সরদার / ১৪৭ পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ৮ জুন, ২০২৩

নিষেধাজ্ঞার ১৮ দিনেও চাল পাননি জেলেরা। সাগরে ইলিশসহ সামুদ্রিক মাছ ধরায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন উপকূলের জেলেরা। আর তাই তালতলী উপজেলার ৮ হাজার ৭২১ জেলের মধ্যে ৫ হাজার ২ শত জেলের চাল বরাদ্দে বিশেষ ভিজিএফ কর্মসূচির চাল পায়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। চাল না পেয়ে কষ্টে জীবন পার করছে তারা ও তাদের পরিবার। গত ২০শে মে থেকে সাগরে মাছ ধরা বন্ধ থাকায় নিবন্ধিত ৫২০০ জেলেকে গড়ে ৫৬ কেজি করে চাল দেয়ার কথা। কিন্তু নিষেধাজ্ঞার ১৮ দিন পেরিয়ে গেলেও সেই চাল পাননি জেলেরা। এতে চরম সংকটে দিন পার করছে জেলেপল্লীর জেলরা। এতে অভাব-অনটন আর অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন পার করছেন জেলেরা।
বিকল্প কর্মসংস্থান না থাকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর দিন কাটছে তাদের। এফবি আল্লাহ’র দানের মালিক রুবেল বলেন, আমার এই ট্রলারে ২১ জন স্টাফ আছে, তার ভিতরে অনেকেই ব্যাংক ঋণে জর্জড়িত মাছ ধরে সেই ঋণ পরিশোধ করে। এখন এই ৬৫ দিনে তারা দিশাহারা হয়ে পড়েছে মাছ ধরতে না পারলে তাদের এই ঋণ কীভাবে পরিশোধ করবে।
তাই এই জেলেদের চালটা দ্রুত দিয়ে দিলে কিছুটা হলেও তাদের কষ্ট দূর হবে। জেলে সুমন হাওলাদার বলেন, ‘মোগো দেশে আইয়া এই সুযোগে ভারতের জাইল্লারা মাছ দইরা লইয়া যায় আর মোরা না খাইয়া থাহি মোগো কষ্ট দ্যাহার কেউ নাই। ঘরে চাউল নাই। গুরাগারা লইয়্যা কষ্ট হরি। সরকার চাউল দেছে। হ্যা এহনো পাই নাই। তাই গুরাগারা লইয়া খাইয়া পইরা বাইচা থাকার জন্যে দ্রুত চাউল দেয়ার দাবি হরি।’
তালতলী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. জামাল হোসাইন বলেন, আমি তো চালের ডিওলেটার ছেড়ে দিয়েছি। এখন মৎস্য কর্মকর্তার বিষয়, তারা যদি চাল না দেয় আমি কি করতে পারি। তবে আমি খবর নিয়ে দেখছি এখনো জেলেদের চাল বিতরণ করা হলো না কেনো। তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা বলেন, গভীর সমুদ্রে যেসব জেলেরা মাছ শিকার করে একমাত্র তারাই এই চাল পাবে। প্রতিটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলে তাদের তালিকা তৈরি করে খুব শিগগির জেলেদের মাঝে চাল বিতরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ