
মোহাম্মদ আমিন উল্লাহ আমিন,কক্সবাজার।।
কক্সবাজারের উখিয়া টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো থেকে কোন রোহিঙ্গা যাতে ক্যাম্পের বাইরে যাইতে না পারে, এ বিষয়ে কঠোর ব্যাবস্হা নিতে সব পয়েন্টে চেকপোস্ট স্হাপন, প্রয়োজনে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাও অনুপ্রবেশ ঠেকানোসহ ১২ টি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল।
বুধবার ২৩ আগষ্ট দুপুর ১ টার দিকে কক্সবাজার ব্যাটলিয়ন ৩৪ বিজিবি এর অধীনস্থ সীমান্তবর্তী উখিয়ার পালংখালী বিওপির আওতাধীন জোরপূর্বক ব্যাস্তচ্যুত মায়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প ১৭ এর এ ব্লকে অবস্হিত আরসিও কার্যালয়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিষয়ক এ সমম্বয় সভায় উপস্হিত ছিলেন,চট্টগ্রাম রেন্জের উপমহাপরিদর্শক নুর ই আলম মিনা,অতিরিক্ত সচিব শরনার্থী ত্রান ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান,অতিরিক্ত পরিচালক এম এস কে শাহীন, (ডিজিএফআই) কর্নেল মোহাম্মদ মেহেদী হোছাইন কবীর, বিএসপি এসইউপি বিজিবি রামু সেক্টর কমান্ডার, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক শাহীন ইমরান,নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান,৮,১৪ ও১৬ এপিবিএনের অধিনায়ক, কক্সবাজার পুলিশ সুপার, জিটুঅপস ১০ পদাতিক ডিভিশন, উখিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, অতিরিক্ত পরিচালক (ডিএনসি) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার র্যাব ১৫,
ইসলামিক ফাউণ্ডেশন কক্সবাজারের উপপরিচালক।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অপরাধ কর্মকাণ্ড নিয়ে ও তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার পূর্বক জেলে পাঠানোর পর আদালত কতৃক জামিনে মুক্তি পাওয়া,রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্হার প্রতিনিধির সাথে সমম্বয় করা নিয়মিত পুলিশ টইল ও বিশেয অভিযান পরিচালনা করা মাঝিদের কার্যক্রম বৃদ্ধি ও তাদের অপরাধ কর্মকাণ্ড নজরদারি রাখা, সাধারণ রোহিঙ্গারা ক্যাম্পের বাইরে যাতে বাহির হইতে না পারে, স্হানীয় দুষ্কৃতকারীদের সাথে আরসা সন্ত্রাসীদের যোগাযোগ জিরো পয়েন্ট এ আরসা সন্ত্রাসীদের আস্হানাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।