• বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আমতলীতে প্রভাবশালীদের জোর করে সম্পত্তি দখল অতঃপর থানায় মামলা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আমতলীতে জাতীয় শিশু দিবস পালিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আমতলীতে কাতার প্রবাসীর স্ত্রীর জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারন ডায়েরী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা; দিন-রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে কিছু এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বর্ষণ কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের নতুন মাইলফলক,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আড়াই ঘণ্টা পর সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু দেশে শিশু ধর্ষণ ও নির্যাতন আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে রপ্তানি আয় বাড়লেও বাজার সমপ্রসারণে ব্যর্থতা: বিশেষজ্ঞদের উদ্বেগ বদলগাছীতে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে একতরফা ভাবে সালিশ করার অভিযোগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

ছাত্র আন্দোলনে নিহত ৮৭৫, আহত ৩০ সহস্রাধিক: এইচআরএসএস,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ৬৮ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ঢাকা, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ( : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৬ জুলাই থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৮৭৫ জন নিহত এবং ৩০ হাজারের বেশি আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন ‘হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস)’।
শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এইসব তথ্য তুলে ধরে এইচআরএসএস। ১২টি জাতীয় দৈনিক, এইচআরএসএসের তথ্য অনুসন্ধানী ইউনিট ও সারা দেশ থেকে স্বেচ্ছাসেবকদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদন করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়ছে, নিহতদের মধ্যে ৭৭ শতাংশই গুলিতে মারা গেছেন। এছাড়া অভ্যুত্থানে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, মোট ৭৭২ জনের মৃত্যুর ধরন সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫৯৯ জন বা ৭৭ শতাংশ গুলিতে নিহত হয়েছেন। ৬১ জন (৮ শতাংশ) অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন। ৮৫ জনকে (১১ শতাংশ) পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। অন্যান্য কারণে মারা গেছেন ২৭ জন (৪ শতাংশ)।
এইচআরএসএস জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের একাংশের বয়স, পেশা, মৃত্যুর কারণ বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ১৬ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত ৩২৭ জন এবং ৪ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত (অনেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরে মারা যান) ৫৪৮ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ৭৭ শতাংশ গুলিতে মারা গেছেন। নিহতদের মধ্যে ১৯ থেকে ৩০ বছর বয়সীদের মৃত্যুহার  ৫৩ শতাংশ। আর ৩০ বছরের মধ্যে বয়স ধরলে, নিহতের হার দাঁড়ায় ৭০ শতাংশে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী, এ হার ৫২ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি নিহত হয়েছেন গুলিতে এবং পুলিশের হামলায়।
এইচআরএসএস আরো জানিয়েছে, ছাত্রলীগকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার জন্য আদেশ দেয়া হয়। পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাব, আনসার, সোয়াট, বিজিবি ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হেলিকপ্টার থেকে গুলির বেআইনি ব্যবহার, কাঁদানে গ্যাসের শেল, এ কে অ্যাসল্ট রাইফেলের মতো প্রাণঘাতি আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ