• বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আমতলীতে প্রভাবশালীদের জোর করে সম্পত্তি দখল অতঃপর থানায় মামলা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আমতলীতে জাতীয় শিশু দিবস পালিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আমতলীতে কাতার প্রবাসীর স্ত্রীর জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারন ডায়েরী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা; দিন-রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে কিছু এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বর্ষণ কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের নতুন মাইলফলক,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা আড়াই ঘণ্টা পর সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু দেশে শিশু ধর্ষণ ও নির্যাতন আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে রপ্তানি আয় বাড়লেও বাজার সমপ্রসারণে ব্যর্থতা: বিশেষজ্ঞদের উদ্বেগ বদলগাছীতে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে একতরফা ভাবে সালিশ করার অভিযোগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

আশাশুনির বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি,,,ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ৭৫ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

গত কয়েকদিনের অতি বর্ষণের ফলে আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ভেসে গেছে শত শত বিঘা জমির মৎস্য ঘের, খাল, বিল ও নীচু স্থানের ঘরবাড়ি।
একটানা বৃষ্টিপাতের ফলে উপজেলা সদর, বড়দল, স্রীউলা, প্রতাপনগর, খাজরা, আনুলিয়া, শোভনালী, কাদাকাটি, দরগাহপুর, কুল্যা ও বুধহাটা ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। স্বাভাবিক জীবন যাপন ব্যাহত হচ্ছে। গতকাল বুধহাটা, নওয়াপাড়া, শ্বেতপুর, মহেশ্বরকাটি, কুল্যা ইউনিয়নের কুল্যা, গুনাকরকাটি, বাহাদুরপুর, আইতলা, মাদারবাড়ীয়া, দাদপুর, পুরোহিতপুর, আগরদাঁড়ী, কচুয়া, হামকুড়া এলাকা ঘুরে জানাগেছে এসব এলাকার বৃষ্টির পানি বেতনা নদীতে নিষ্কাশিক হয়ে থাকে। গত বছর থেকে বেতনা নদীর খনন কাজ শুরু হলে নদীতে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে নদীর জোয়ার ভাঁটা বন্ধ করে দেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ফলে বর্তমান বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানি নদীতে নিষ্কাশন করা সম্ভব হচ্ছে না। যার ফলে জলবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে সকল এলাকায়। বুধহাটা গ্রামের পূর্ব পাড়ায় অতিবৃষ্টির ফলে জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে ঘরবাড়ি, পুকুর, মৎস্য ঘের ও রাস্তাঘাট। অতি বৃষ্টির পানি নিষ্কাশন সম্ভব না হওয়ায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। মাটি দিয়ে তৈরী ঘর বাড়ি জলমগ্ন হয়ে ধসে পড়ায় অনেকেই বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছে। একই অবস্থা কুল্যা ও বুধহাটা ইউনিয়নের প্লাবিত এলাকার সাধারণ মানুষের। বুধহাটা গ্রামের ইজিবাইক চালক রমজান আলী বলেন, গত বছর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এবিএম মোস্তাকিম এর অর্থায়নে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশন করা হলেও এবছর আর কারও সন্ধান মিলছে না। স্থানীয়রা তাদের ভিটাবাড়ি রক্ষার্থে যেকোনো ভাবেই জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেতে চায় তারা। জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেতে আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ