• রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:০৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত দশমিনার কৃতিসন্তান যোবায়ের হোসেন আক্কাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নওগাঁর বদলগাছী আধায়পুর ইউনিয়নে হিন্দু বাড়িতে ডাকাতি, নগদ অর্থ ও ১০ ভরি স্বর্ণালংকার লুট/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুয়াকাটায় হোটেলের ময়লা পানি ও টাংকির বর্জ্যে অতিষ্ট পর্যটকসহ এলাকাবাসী,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা মহিপুরে ট্রলিং বোটসহ ১৪ জেলে আটক,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় মানবাধিকার কমিশন’র সভা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা হিজলায় বিএনপি নেতার অপকর্মের বিরুদ্ধে মানবন্ধন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা চিয়া সিডের সঙ্গে এই খাবারগুলো খাওয়া হতে বিরত থাকুন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা মানহানির মামলার জন্য ক্ষতিপূরণ চাইলেন ব্লেক লাইভলি,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কূটনীতিকদের সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন বিএনপির মঈন খানের,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর উত্তরখানে খাল পরিষ্কার কার্যক্রম বিএনপির,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে, প্রধান শিক্ষক,প্রসংশাপত্র ও রেজিষ্ট্রেশনে মির্জাগঞ্জে।

রিপোর্টার: / ৫২০ পঠিত
আপডেট: বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০২০

পটুয়াখালী প্রতিনিধি জুলহাস মিয়া :পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রসংশাপত্র ও রেজিষ্ট্রেশনে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট ওই বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক মোঃ জুলহাস মিয়া মজিদবাড়িয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশারেফ হোসেনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার মজিদবাড়িয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম ও দশম শ্রেনীর ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তির কোন অনুমতি নেই। অথচ প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশারফ হোসেন নিজ ক্ষমতাবলে বোর্ডের অনুমতি ছাড়াই নবম শ্রেনীতে ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি করান এবং রেজিষ্ট্রেশন ও পরিক্ষার দেয়ার ব্যবস্থা করেন অর্থের বিনিময়ে। ওই শিক্ষার্থীদের থেকে রেজিষ্ট্রশন বাবদ জন প্রতি ৩ হাজার টাকা করে আদায় করেন প্রধান শিক্ষক। এছাড়াও এসএসসি পরিক্ষায় উত্তীর্ন শিক্ষার্থীদের প্রসংশাপত্র দেওয়া বাবাদ ৫ শত টাকা করে আদায় করছেন।
মজিদবাড়িয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশারফ হোসেন বলেন,উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রসংশাপত্র বাবদ ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা নেয় তাই আমিও নেই। বিদ্যালয়ের সভাপতি ইউএনও স্যার। আমি তাঁর কাছেও গিয়ে বলতে পারবো।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. সরোয়ার হোসেন বলেন,বিদ্যালয়ের নবম ও দশম শ্রেনীতে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হচ্ছে তা আমার জানা নেই। এ ব্যাপারে অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগটি উপজেলা মাধ্যমিক অফিসারকে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নিদের্শ দেয়া হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কাজী সাইফুদ্দিন ওয়ালীদ বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ