• রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
হাদির শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন, কিডনি কার্যক্রমে উন্নতি হলেও ঝুঁকি রয়ে গেছে ওসমান হাদির ওপর হামলা পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা: যমুনার বৈঠকে রাজনৈতিক ঐক্য আমতলীতে নুরজাহান ক্লিনিক এন্ড ডায়গনস্টিক সেন্টারের শুভ উদ্বোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নওগাঁর মান্দায় ড. টিপুর উপস্থিতিতে কুশুম্বায় দোয়া মাহফিল/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। রাষ্ট্র গঠনের প্রথম শর্ত হলো মানুষের ন্যায়সঙ্গত অধিকার নিশ্চিত করা”- বাউফলে দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী ড. মাসুদ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে ২০ লাখ ও আহতদের ৫ লাখ টাকা সহায়তা দেবে সরকার,,, ভেন্টিলেশনে খালেদা জিয়া, একাধিক জটিলতায় সংকটাপন্ন অবস্থায় চিকিৎসা চলছে,,, উপদেষ্টা পরিষদের দফতর পুনর্বণ্টন: রিজওয়ানা তথ্য, আসিফ নজরুল ক্রীড়া ও আদিলুরের দায়িত্ব এলজিআরডি তফসিল ঘোষণায় নির্বাচন কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন,,, অনলাইন ও এআইভিত্তিক জালিয়াতি ঠেকাতে জরুরি নতুন আইন আসছে: প্রেস সচিব,,,

অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে, প্রধান শিক্ষক,প্রসংশাপত্র ও রেজিষ্ট্রেশনে মির্জাগঞ্জে।

রিপোর্টার: / ৫৬৪ পঠিত
আপডেট: বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০২০

পটুয়াখালী প্রতিনিধি জুলহাস মিয়া :পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রসংশাপত্র ও রেজিষ্ট্রেশনে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট ওই বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক মোঃ জুলহাস মিয়া মজিদবাড়িয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশারেফ হোসেনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার মজিদবাড়িয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম ও দশম শ্রেনীর ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তির কোন অনুমতি নেই। অথচ প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশারফ হোসেন নিজ ক্ষমতাবলে বোর্ডের অনুমতি ছাড়াই নবম শ্রেনীতে ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি করান এবং রেজিষ্ট্রেশন ও পরিক্ষার দেয়ার ব্যবস্থা করেন অর্থের বিনিময়ে। ওই শিক্ষার্থীদের থেকে রেজিষ্ট্রশন বাবদ জন প্রতি ৩ হাজার টাকা করে আদায় করেন প্রধান শিক্ষক। এছাড়াও এসএসসি পরিক্ষায় উত্তীর্ন শিক্ষার্থীদের প্রসংশাপত্র দেওয়া বাবাদ ৫ শত টাকা করে আদায় করছেন।
মজিদবাড়িয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশারফ হোসেন বলেন,উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রসংশাপত্র বাবদ ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা নেয় তাই আমিও নেই। বিদ্যালয়ের সভাপতি ইউএনও স্যার। আমি তাঁর কাছেও গিয়ে বলতে পারবো।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. সরোয়ার হোসেন বলেন,বিদ্যালয়ের নবম ও দশম শ্রেনীতে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হচ্ছে তা আমার জানা নেই। এ ব্যাপারে অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগটি উপজেলা মাধ্যমিক অফিসারকে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নিদের্শ দেয়া হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কাজী সাইফুদ্দিন ওয়ালীদ বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ