প্রবাস নিউজ লাইভ বাংলা তার বাবা বৃটেনে করোনাভাইরাসে মৃত প্রথম বাংলাদেশি চিকিৎসক আব্দুল মাবুদ চৌধুরী, যিনি স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা সরঞ্জামের সংকটের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি লিখেছিলেন।
ইনতিসার নিজেও স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে ক্ষমা চাইতে বলেছিলেন। কিন্তু এখন আর তাদের কাছ থেকে ক্ষমা দাবি করছেন না। পিতার স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য সক্রিয় হচ্ছেন ১৭ বছর বয়সী এই তরুণ দৈনিক প্রাইম বাংলাকেতিনি বলেন, “আমার স্বপ্ন ও আশা, বাবা যেভাবে মানুষের পাশে দাঁড়াতেন, সেবার কাজে, ‘চ্যারিটিতে’ ছিলেন মন উজাড় করা। তার ‘লিগ্যাসি’ আমি ধরে রাখতে চাই।”
ইন্তেসার চ্যানেল এস রামাদান ফেমেলি কমিটম্যান্টের (আরএফসি) তহবিল সংগ্রহের একজন অ্যাম্বাসাডর। এর মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে কভিড আক্রান্তদের পাশে থাকতে চান।
তিনি বলেন, “এখন আর বৃটিশ সরকারের ক্ষমা চাই না, বরং চাই সবাই যেভাবে আমার চ্যারিটির কাজে সহযোগিতা করবেন, বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীও যেন সামান্য কিছু ডোনেশন করেন। এতে উপকৃত হবে মানবতা; আমার পরিবার কিছু শান্তি পাবে, তৃপ্ত হবে আমার মরহুম পিতার আত্মা।”
আবদুল মাবুদ লন্ডনের একটি হাসপাতালে দায়িত্বরত অবস্থায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ৮ এপ্রিল মারা যান।
চ্যানেল এস আরএফসির কো অডিনেটর ও হেড অব প্রোগ্রামস ফারহান মাসুদ খান বলেন, “ইনতিসার আমাদের সবচেয়ে স্বল্পবয়সী অ্যাম্বাসাডর। যেমন আছেন ১০০ বছর বয়সী দবির চৌধুরী, আরএফসির জন্য যার ফান্ডরেইজিং এখন শত হাজার পাউন্ডের কাছাকাছি।