• শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জানুয়ারির তাপমাত্রা বিস্ময়কর রকমের গরম: ইইউ মনিটর,,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা বিচার বিভাগ সংশ্লিষ্ট সংবিধান সংশোধনীর প্রস্তাব সংস্কার কমিশনের,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বদলগাছীর কোলা ইউনিয়নে বিএনপি’র সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় যুগান্তরের রজতজয়ন্তী উৎসব পালিত/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় প্রথম বিভাগ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট’র উদ্বোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সংবাদ প্রকাশের একদিন পর প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো সরকারি জায়গায় পুকুর খনন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বদলগাছি উপজেলা ৫৩ তম জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ক্রিয়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ঢাবি’র জগন্নাথ হলে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে সরকারের দুই উপদেষ্টা,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা এবার বাংলাদেশে আসছে দূষণ পরিমাপক যন্ত্র, চুক্তি সই,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা বিক্ষোভ আন্দোলন যাই হোক গুলি করে হত্যা বন্ধ করতে হবে,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


দিনাজপুরে ঘুষ দিয়েও সরকারি ঘর বরাদ্দ পেলো না/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ৩৫৭ পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১


মোঃনূর ইসলাম নয়ন, দিনাজপুর প্রতিনিধি ঃ দিনাজপুরের কাহারোল উপজেলার ২নং রসুলপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার মিত্র দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা দুযোর্গ সহনশীল ঘর বরাদ্দের নামে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ৫১ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগ করেছেন ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের কতরু রায়ের পুত্র জগদিশ চন্দ্র রায়।
অভিযোগে জানা গেছে, ত্রাণ ও দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের ২০১৯-২০ অর্থ বছরে দুর্যোগ সহনশীল ঘর বরাদ্দের নামে গত ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে কাহারোল উপজেলার ইউপি চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার মিত্র জগদিশ চন্দ্র রায়কে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সহনশীল ঘর বরাদ্দ দিবে বলে তার কাছ থেকে ৫১ হাজার ঘুষ নেন। সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে টাকা লাগবে বলে বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে টাকাগুলো কৌশলে নেয়। জগদিশ চন্দ্র রায় বলেন, আমি একজন ভূমিহীন ব্যক্তি। আমার শ্যালক তপন চন্দ্র রায়ের কাছে ২০ হাজার টাকা কর্জ নিয়ে সর্বশেষ আমার একটি গরু বিক্রি করে চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার মিত্রকে টাকা বুঝিয়ে দেই। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমি সরকারি ঘর পেলাম না। উক্ত ঘর বরাদ্দের বিষয়টি নিয়ে ২নং রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদে সকলের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। নিরুপায় ভূমিহীন শেষ পর্যন্ত সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে ঘর পাওয়ার জন্য দরখাস্ত প্রদান করেছেন। এদিকে অভিযুক্ত ২নং রসুলপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার মিত্রের সাথে যোগাযোগ করা হলে সরকারি ঘর বরাদ্দ দেয়ার জন্য ৫১ হাজার টাকা ঘুষ নেয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম জানান, আমি অভিযোগ পেয়েছি ঘটনার প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ


You cannot copy content of this page

You cannot copy content of this page