কলাপাড়া উপজেলা দিন ৫নংনীলগঞ্জ ইউনিয়ন হলদিবাড়িয়া গ্রামে কীটনাশক দিয়ে গরু মারার অভিযোগ উঠেছে, ভুক্তভোগী মোঃ মাহাতাব তালুকদার বলেন , আমি কোরবানি ঈদে বিক্রয়ের জন্য একটি ষাঁড় গরু লালন পালন করি।উক্ত গরুটি লালন-পালনে আমার আর্থিকভাবে অনেক খরচ হয়। গরুটি মূল্য আনুমানিক ৫০,০০০ টাকা।গত ০৫/০৭/২০২১ইংতারিখ গরুটা ঘাস খাওয়ানোর জন্য আমার বাড়ির সামনে বাধিয়া আমি হাজিপুর বাজারে যাই। বেলা আনুমানিক ৫:৩০ ঘটিকায় সময় আমার ছোট ভাই মোঃ জিয়াউর রহমান আমাকে ফোন দিয়ে জানায় গরুটি খুবই অসুস্থ হইয়া পড়িয়াছে। আমি উক্ত সংবাদ সোনিয়া দ্রুত বাড়িতে আসিয়া গরুটি খুবই অসুস্থ দেখি।লকডাউন এর কারণে গরুটির কোন চিকিৎসা করাতে না পারায় আমার প্রচুর ক্ষতি হয়। পূর্বের ন্যায় আমি, ২৫/০৭/২০২১ইংরেজি তারিখে আমার পালিত চারটি গরু,আমার বাড়ির সামনে ভেরি বাধের উপর , ঘাস খাওয়ানোর জন্য বাধিয়া রাখি। পূর্বের সময়ে ঠিক সন্ধ্যা ছয়টার সময় মোহাম্মদ রফিক পিতা- ছত্তার হাওলাদার , দক্ষিণ হলদিবাড়িয়া নীলগঞ্জ ইউনিয়ন থানা কলাপাড়া জেলা পটুয়াখালী আমার ছোটো ভাই কে ডাক দিয়ে জানায় গরু গুলোর সামনে থাকা কাটা ঘাসে কে বা কাহারা বিষাক্ত কীটনাশক ছিটাইয়া দিয়াছে। আমি উক্ত সংবাদ।শুনিয়া দ্রুত বেরিবাদের উপরে পৌঁছে গরু গুলি উদ্ধার করিয়া স্থানীয় সাক্ষী মোঃ মোশারফ হোসেন পিতা আব্দুল মজিদ ঢালী ও মোঃ আমির হোসেন মোল্লা পিতা মৃত ইসমাইল হোসেন মোল্লা মোঃ আব্দুর রশিদ বেপারী পিতা মৃত মকবুল হোসেন বেপারী সর্ব সাং দক্ষিণ হলদিবাড়ি তাদেরকে ডাকিয়া ঘটনাস্থলে আনিলে তাহারা ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত শুনে ও দেখে।আমার ধারণা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা আমার সাহিত শত্রুতা পোষণ করিয়া আমার বড় ধরনের ক্ষতি করার জন্য উক্ত ঘটনা ঘটাইয়াছে।এ বিষয় ৮নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ মোহাম্মদ সাবির আহমেদ বলেন, বিষয়টি আমি ও জানি
You cannot copy content of this page