• সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৩২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ: নতুন কর্মসূচির ইঙ্গিত,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারে আইন মন্ত্রণালয়ে সরাসরি আবেদন করা যাবে,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা। ধর্মনিরপেক্ষতার প্রস্তাবেও আপত্তি, পঞ্চদশ সংশোধনীর আগের অবস্থান চায় বিএনপি,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা। সংগ্রাম শেষ হয়নি, গণতন্ত্র এখনো দূরে: ফখরুল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা। ভোলা-বরিশাল সেতু, মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগের দাবীতে ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ সমাবেশ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের ইতিহাসে ‘সেরা নির্বাচন’ আয়োজন করবে : প্রধান উপদেষ্টা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা। নওগাঁর বদলগাছীতে ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন- জনদূর্ভোগ চরমে/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধের পর বিমানের কার্গো সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে বাংলাদেশ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ফ্যাসিস্ট আ.লীগ সভাপতির ইসলামী আন্দোলনে যোগদান/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ার দ্বীন এলাহী দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি হলেন মোস্তাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।


সৈয়দ আশরাফের কবরে আ.লীগের শ্রদ্ধা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ২২১ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২২


স্টাফ রিপোর্টার আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

প্রয়াত এই নেতার তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সোমবার সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে যান নেতাকর্মীরা।

এ সময় শ্রদ্ধা জানান দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া ও সৈয়দ আশরাফের বোন সৈয়দা জাকিয়া নূর, শাহজাদা মহিউদ্দিন, রাশেদুল মাহমুদ প্রমুখ।

পরে তার রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাতে অংশ নেন নেতাকর্মীরা।

২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি ৬৮ বছর বয়সে ব্যাংককের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন।

শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বাংলাদেশের রাজনীতিতে একজন অত্যন্ত সজ্জন, সৃজনশীল মানুষ ছিলেন। তার আচরণ, কথাবার্তা ছিল পরিমার্জিত। দুঃসময়ে তিনি ছিলেন অকুতোভয়।

তিনি আরও বলেন, ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দুই নেত্রীকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে দেশের রাজনীতিতে যখন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল, সেই সময়ে সৈয়দ আশরাফের ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি বীর দামপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি কেন্দ্রীয় কারাগারে শহিদ জাতীয় চার নেতার অন্যতম সৈয়দ নজরুল ইসলামের জ্যেষ্ঠ পুত্র।

তিনি ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহপ্রচার সম্পাদক ছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের সামরিক বাহিনী সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ছিলেন আওয়ামী লীগের মুখপাত্র।

আবদুল জলিল গ্রেফতার হলে সৈয়দ আশরাফ দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ২০০৯ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দলের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৯৬ সালে তিনি কিশোরগঞ্জ-০১ সদর আসন থেকে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হন। তখন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীরও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০১ সালে পুনরায় সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হন।

২০০১ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্রবিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন। ২০০৮ এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনেও তিনি সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৫ সালের ৯ জুলাই তাকে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করা হয়। এক মাস এক সপ্তাহ দপ্তরবিহীন মন্ত্রী থাকার পর ১৬ জুলাই প্রধানমন্ত্রী তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ