• মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০২:১৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দেশীয় কাগজশিল্পের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে হবে,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা সার্কের স্থবিরতায় চীন-পাকিস্তানের নতুন জোট পরিকল্পনা, আলোচনায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে দ্রুত কাজ করতে চায় চীন: মির্জা ফখরুল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি সরাসরি সম্প্রচার কাল,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা এনবিআরে সব চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস ঘোষণা—গ্রেজেট প্রকাশ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালনে ব্যবস্থাপনা উপ-কমিটি গঠন বিএনপির,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা প্লাস্টিক দূষণ প্রতিবেশ ব্যবস্থা ও বন্যপ্রাণীর জন্য হুমকি,,,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা স্মল লোনস, বিগ ড্রিমস : মুহাম্মদ ইউনূস, গ্রামীণ ব্যাংক এবং দি গ্লোবাল মাইক্রোফাইনান্স রেভল্যুশন শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন,,,,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা নির্বাচনী আচরণবিধির খসড়া: পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর প্রচারপত্র, লিফলেট, ব্যানার ব্যবহার করা যাবে না,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা


মা-বাবাকে নির্যাতনের মামলায় স্কুলশিক্ষক মাহাবুব কারাগারে/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ২২৭ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২


এম.জাফরান হারুন, নিজস্ব প্রতিনিধি, পটুয়াখালী:: পটুয়াখালীতে মা-বাবাকে নির্যাতনের অভিযোগে স্কুলশিক্ষক মাহাবুব আলম লিটন (৪০) কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি ) দিবাগত রাত ৮টার দিকে পটুয়াখালী পৌরশহরের কলেজ রোডের মৃধা বাড়ি সড়ক এলাকা থেকে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেফতার করেন।

গ্রেফতারকৃত মাহাবুব আলম লিটন গলাচিপা উপজেলার আমখোলা ইউনিয়নের দক্ষিণ বাউরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক।

এবিষয়ে পটুয়াখালী সদর থানার ওসি মো. মনিরুজ্জামান বলেন, মা-বাবাকে নির্যাতনের মামলায় মাহাবুব সহ তার স্ত্রী আকলিমা বেগমকেও আসামি করা হয়। গ্রেফতারপূর্বক রাতেই আদালতের মাধ্যমে মাহাবুবকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ওসি আরও বলেন, আর অন্য আসামি মাহাবুব এর স্ত্রী আকলিমা বাড়িতে না থাকায় গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। আসামি আকলিমা বেগম পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর বোর্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক।

উল্লেখ্য, পটুয়াখালী জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতে ছেলে ও পুত্রবধূর নামে চলতি বছরের গত ৭ ফেব্রুয়ারি মামলা করেন বাবা আবুল হাশেম।

তার আইনজীবী জাহিদুল ইসলাম রকি জানান, হাশেম পটুয়াখালী জেলা পরিষদের উচ্চমান সহকারী প্রকৌশলী শাখায় চাকরি করতেন। ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে অবসরে যান।

পরিবার নিয়ে তিনি পৌর শহরের মৃধাবাড়ি সড়কে থাকতেন। সেখানে প্রায় ১২ বছর ধরে ছিলেন হাশেমের মেজ ছেলে মাহাবুব ও তার স্ত্রী আকলিমা।

সবশেষ গত বছরের শুরুর দিকে ওই বাড়ি থেকে মা-বাবাকে তাড়িয়ে দেন মাহাবুব ও তার স্ত্রী। তারা গ্রামের বাড়ি গলাচিপায় চলে যান। কিছুদিন পর আবার শহরে ফিরে ভাড়া বাসায় ওঠেন।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, নানা অজুহাতে বিভিন্ন সময় বাবার কাছ থেকে কয়েক লাখ টাকা নেন তারা। তা ফেরত চাইলে মা-বাবাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করতেন। তাদের নির্যাতনে অসুস্থ্ হয়ে কিছুদিন হাসপাতালেও ছিলেন বাবা হাশেমের স্ত্রী মা ফিরোজা বেগম।

মামলায় আরও বলা হয়, গত ৪ ফেব্রুয়ারি বড় ছেলে ফারুক হোসেন মা-বাবার সঙ্গে দেখা করতে গেলে মাহাবুবও সেখানে যান। তাদের মধ্যে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে বাবা ও বড় ভাইকে বঁটি দিয়ে কোপাতে যান তিনি। তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন জড়ো হলে মাহাবুব চলে যান।

এই ঘটনায় গত ৭ ফেব্রুয়ারি আদালতে গিয়ে মামলার আবেদন করেন হাশেম। সেটি আমলে নিয়ে মাহাবুবকে গ্রেফতারের পরোয়ানা জারি করেন বিচারক। আকলিমাকে তলব করা হয় আদালতে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ