• মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মান্দা ফেরিঘাটে ধানের শীষের গণমিছিল–ডা. ইকরামুল বারী টিপুর প্রতি আস্থা জানাল স্থানীয় জনতা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ,,, মানবতাবিরোধী অপরাধে রায়: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড,,,, নৈরাজ্যের আশঙ্কায় গণতন্ত্র রক্ষায় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের,,, আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি,, বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নির্বাচনের আগেই গণভোট বাতিল ও তিন উপদেষ্টার অপসারণ দাবি ৮ দলের,,,, দেশের সব সমস্যার সমাধান নির্বাচিত সরকারের হাতে—আমীর খসরু,,, বাউফলে এমপি শহিদুল আলম তালুকদারের নির্দেশে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন সহধর্মিণী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুরআন প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বাউফল মদিনাতুল উলূম নুরানি হাফেজি ক্যাডেট মাদ্রাসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

চিপস খাইয়ে অচেতন করে আনা ঢাকার শিশু তানজিলা দশমিনায়, বাবা-মায়ের জন্য আকুতি./দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ৩৬০ পঠিত
আপডেট: রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২২

এম.জাফরান হারুন, , পটুয়াখালী:: পটুয়াখালীর দশমিনায় পথ ভুলে আসা ৭ বছরের শিশু তানজিলার কান্না যেন কিছুতেই থামছেনা। বাবা-মায়ের কাছে ফিরতে চায় সে। গত ১০ দিন ধরে শিশুটি উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের রনগোপালদী গ্রামের অগ্নিগাইন নামে এক ব্যক্তির আশ্রয়ে রয়েছেন।

স্থানীয়রা শিশু তানজিলার উদ্ধৃতি দিয়ে জানায়, ঢাকার কমলাপুর এলাকার বৌদ্ধ মন্দিরের পাশের একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করত সে। তানজিলাকে তার বাসার সামনে থেকে দুই ব্যক্তি চিপস খাইয়ে অচেতন করে লঞ্চযোগে দশমিনায় নিয়ে আসেন।

তানজিলা জানায়, তার বাড়ি ঢাকার কমলাপুর এলাকায়। তার বাবা ইব্রাহীম খলিল ও মায়ের নাম আমেনা খাতুন জোসনা। বাবার কসমেটিকসের দোকান আছে।

গত ২২ মার্চ তার মায়ের পরিচিত দুই ব্যক্তি তাকে চিপস খাইয়ে অচেতন করে লঞ্চযোগে উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নে নিয়ে আসে। তানজিলা ঘুম থেকে ওঠে চিৎকার করলে ওই দুই ব্যক্তি তাকে উলানিয়া বাসস্ট্যান্ডে রেখে পালিয়ে যায়। স্থানীয় একটি হোটেল ব্যবসায়ী তানজিলাকে উদ্ধার করে রাতে খাবার খাইয়ে তার ঘরে আশ্রয় দেয়। পরদিন সকালে তানজিলা রনগোপালদী বাজারে এসে মোটরসাইকেল স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে কান্নাকাটি করলে স্থানীয় অগ্নিগাইন নামে এক পান ব্যবসায়ী তাকে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে নিয়ে গেলে চেয়ারম্যান নাসির সিকদার বিষয়টি দশমিনা থানা পুলিশকে জানান। দশমিনা থানা পুলিশ মেয়েটির সব কথা শুনে তার ছবি তুলে রেখে অগ্নিগাইনের জিম্মায় দিয়ে দেন।

মেয়েটির জিম্মাদার অগ্নিগাইন বলেন, শিশুটি তার বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যেতে কান্নাকাটি করছে।

এবিষয়ে দশমিনা থানার ওসি মো. মেহেদী হাসান বলেন, মেয়েটির পরিবারের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তার পরিবারকে না পাওয়া গেলে সরকারী নিরাপদ শিশু আশ্রয়ে পাঠানো হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ