মোঃআবির হোসেন সানজু (৩২)তার ব্যবহৃত সুজুকি মোটরসাইকেল সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে, বলে এলাকাবাসী জানায়।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় তার বাবা মোঃ হাজী শাহজাহান বাদশা বলেন, যে আমার ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায় নি, বলে তার আপোন বড় ভাই ও তার স্ত্রী – ছেলে কে, আসামি করে।
১,মোঃ ওয়াসিম (৪৭) পিতা হাজী শামসুজ্জামান ২,মোঃ টুটুল (৪২)পিতা হাজী শামসুজ্জামান ৩,হাজী শামসুজ্জামান (৬৭)পিতা মৃত ইয়াজুল হোক বেপারী ৪,মিজানুর রহমান(৩৬)পিতাঃ হাজী শামসুজ্জামান ৫,হামিদা বেগম (৬০) পিতা মৃত মোঃ সোবহান মুন্সী ৬,রিয়াদ (২৫)পিতা-হাজী আব্দুর রহমান সর্ব সাং হাসনাবাদ দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ ঢাকা,
অভিযোগ দায়ের করেন, বিজ্ঞ আদালতে, বিজ্ঞ আদালত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাঠিয়ে কবর থেকে লাশ উদ্ধার করার আদেশ দেন। ম্যাজিস্ট্রেট ১৮/৯/২২ইং তারিখ সরেজমিনে এসে লাস ময়নাতদন্তের জন্য, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছ।
এ বিষয়ে ১ নং আসামি মোঃ ওয়াসীম গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা জেনেছি তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। কিন্তু তারা আমাদেরকে হয়রানি করার চেষ্টা করতেছে।
এ বিষয় আমাদেরকে ফাঁসানো হচ্ছে, যদি সুষ্ঠু তদন্ত হয়, তাহলে সততা বের হয়ে আসবে।
আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, আমরা চাই সঠিক তদন্ত।
এ বিষয়ে হাজী শাহাদাত হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, আমিও জানি সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে। আবির আমার ভাইয়ের ছেলে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তারাও আমার ভাইয়ের ছেলে।
কিন্তু সঠিক তদন্ত হলে বের হয়ে আসবে, কিভাবে মারা গেছে, কিন্তু অন্যায় ভাবে কাউকে হয়রানি যেন না করা হয় বলে তিনি জানান।