• রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৫৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আমরা কলাপাড়াবাসী সংগঠনের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকের নিন্দায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুরা : নীতিমালার কাগজে অধিকার, বাস্তবে বন্দী শৈশব,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ভোলার নদী গুলোর মৎস্য অভয়ারণ্যে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গাজায় আবারও পাঠানো হচ্ছে ত্রাণবাহী নৌযান: ঘোষণা ফ্লোটিলার,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা আ. লীগের শাসনামলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেয়া হয়: অ্যাটর্নি জেনারেল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

বাউফলে বেয়াইন প্রেমিকার সাথে দেখা করতে এসে আটক বেয়াই প্রেমিক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। 

রিপোর্টার: / ১৭৭ পঠিত
আপডেট: শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

এম জাফরান হারুন,পটুয়াখালী প্রতিনিধি।।

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় রাতের গভীরে বেয়াইন প্রেমিকার সাথে দেখা করতে এসে আটক হয়েছেন বেয়াই প্রেমিক। পরে গণধোলাইয়ের শিকার হয়ে একদিন আটক থাকার পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করার খবর পাওয়া গেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে গত রোববার (২৯শে জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১১টার দিকে উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বড় ডালিমা গ্রামের সত্তার প্যাদার বাড়িতে। আটক বেয়াই প্রেমিকের নাম মোঃ নাঈম মুন্সি (২২), তিনি দশমিনা উপজেলার বগুড়া আমতলা গ্রামের বাসিন্দা নয়ন মুন্সির ছেলে।

আর বেয়াইন প্রেমিকার নাম মোসাঃ নিপা আক্তার (১৪), তিনি বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বড় ডালিমা গ্রামের বাসিন্দা মোঃ শামীম প্যাদার মেয়ে। সে কালাইয়া রব্বানীয়া কামিল মাদ্রাসার দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

মেয়ের মা সহ বাড়ির লোকজন জানান, আমাদের বড় মেয়ের শ্বশুরের আপন ভায়রা পুত্র হয় নাঈম। সেই রাবিদে তারা বেয়াইন ও বেয়াই হয়। বড় মেয়ে ও জামাই আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসলে মাঝেমধ্যে নাঈমও বেড়াতে আসতো। সেই আসাযাওয়ায় আমার ছোট মেয়ে নিপার সাথে নাঈমের সম্পর্ক হয়। এদিকে নাঈম বিজিবির চাকরি পাওয়ায় চাকরিতে চলে গেলে তাদের মধ্যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কথা হতো। তাই নাঈম ছুটি পেয়ে নিজের বাড়ি এসে পরে মেয়ের সাথে দেখা করতে রোববার দিনগত রাতে আমাদের বাড়ি আসে। আমরা টের পেয়ে গেলে নাঈম দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে বাড়ির লোকজন সহ স্থানীয় লোকজন ধরে মারধর করে ঘরে নিয়ে আসে।

তারা আরও জানান, আমরা প্রথমে চোর ভেবে ডাকচিৎকার দিলে লোকজন ধরে ফেলে। এবং দেখতে পাই আমাদের বড় মেয়ের আপন খালাতো দেবর মানে আমাদের পুত্রা হয়। ঘটনার সত্যতা স্বীকার পূর্বক তার পরিবারকে খবর দিয়ে পরেরদিন রাতে হাতে তুলে দেওয়া হয়।

এব্যাপারে প্রেমিক বেয়াই নাঈম মুন্সির মোবাইল নম্বরে জানার জন্য একাধিকবার কল করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।

মেয়ের বাবা শামীম প্যাদা বলেন, আমার বড় মেয়ে তার আত্মীয়ের কাছে দেওয়া তাই খারাপ কিছু করিনি। আবার ছেলেটি নতুন চাকরি নিয়েছে, যদি কোনও সমস্যা হয় তাই তার পরিবারকে খবর দিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ