• শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:১৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আমরা কলাপাড়াবাসী সংগঠনের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকের নিন্দায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুরা : নীতিমালার কাগজে অধিকার, বাস্তবে বন্দী শৈশব,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ভোলার নদী গুলোর মৎস্য অভয়ারণ্যে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গাজায় আবারও পাঠানো হচ্ছে ত্রাণবাহী নৌযান: ঘোষণা ফ্লোটিলার,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা আ. লীগের শাসনামলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেয়া হয়: অ্যাটর্নি জেনারেল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

কিস্তির ৫০ শতাংশ দিলেই ঋণ খেলাপি নয়/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

ক্রাইম বাংলা ডেস্ক / ১৩৩ পঠিত
আপডেট: মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩

খেলাপি থেকে মুক্তির জন্য ঋণগ্রহীতাদের আবারও বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, মেয়াদি ঋণের বিপরীতে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত প্রদেয় কিস্তির নূন্যতম ৫০ শতাংশ পরিশোধ করলেই ওই ঋণ খেলাপি করা যাবে না। তবে কিস্তির ৫০ শতাংশ টাকা চলতি জুন মাসের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকে ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ-সংক্রান্ত একটি নির্দশনা দিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মতে, চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তিন মাসের ঋণের কিস্তির অর্ধেক টাকা জুনের মধ্যে পরিশোধ করলেই আর ঋণগ্রহীতা খেলাপি হবেন না। নির্দেশনায় বলা হয়, চলতি বছরের ১ এপ্রিল থেকে বিদ্যমান অশ্রেণিকৃত মেয়াদি প্রকৃতির ঋণসমূহের (স্বল্পমেয়াদি কৃষি ও ক্ষুদ্র ঋণসহ) বিপরীতে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে প্রদেয় কিস্তির নূন্যতম ৫০ শতাংশ জুনের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধ করলে ওইসব ঋণ ত্রৈমাসিকে বিরূপমানে শ্রেণিকরণ করা যাবে না। মেয়াদি ঋণের জুন পর্যন্ত প্রদেয় কিস্তির অবশিষ্টাংশ বিদ্যমান ঋণের পূর্ব নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হওয়ার পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে সমকিস্তিতে অথবা এক কিস্তিতে প্রদেয় হবে। নির্দেশনা মোতাবেক ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে ঋণসমূহ যথানিয়মে শ্রেণিকরণের আওতাভুক্ত হবে। ঋণের কিস্তি পরিশোধের ক্ষেত্রে সুবিধাপ্রাপ্ত ঋণের ওপর ১ এপ্রিল থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময়ের জন্য কোনোরূপ দণ্ড সুদ বা অতিরিক্ত ফি (যে নামেই অভিহিত করা হোক না কেন) আরোপ করা যাবে না। পুনঃতফসিলের মাধ্যমে অশ্রেণিকৃত হিসেবে প্রদর্শিত ঋণের জন্যও এ সার্কুলারের আওতায় প্রদত্ত সুবিধা প্রযোজ্য হবে। ইসলামি শরীয়াহ্ ভিত্তিক ব্যাংকসমূহ তাদের প্রদত্ত বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উল্লিখিত নীতিমালা অনুসরণ করে বর্ণিত সুবিধা দিতে পারবে। সুবিধাপ্রাপ্ত ঋণের বিপরীতে যে পরিমাণ আরোপিত সুদ বা মুনাফা নগদে আদায় হবে তা আয়খাতে স্থানান্তর করা যাবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৯(১)(চ) ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে নির্দেশনায় জানানো হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ