• মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মান্দা ফেরিঘাটে ধানের শীষের গণমিছিল–ডা. ইকরামুল বারী টিপুর প্রতি আস্থা জানাল স্থানীয় জনতা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ,,, মানবতাবিরোধী অপরাধে রায়: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড,,,, নৈরাজ্যের আশঙ্কায় গণতন্ত্র রক্ষায় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের,,, আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি,, বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নির্বাচনের আগেই গণভোট বাতিল ও তিন উপদেষ্টার অপসারণ দাবি ৮ দলের,,,, দেশের সব সমস্যার সমাধান নির্বাচিত সরকারের হাতে—আমীর খসরু,,, বাউফলে এমপি শহিদুল আলম তালুকদারের নির্দেশে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন সহধর্মিণী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুরআন প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বাউফল মদিনাতুল উলূম নুরানি হাফেজি ক্যাডেট মাদ্রাসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

রাজস্ব আদায় হলেও নির্দিষ্ট জায়গা নেই গরু বাজারের/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

রিপোর্টার: / ৯৩ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫
0-0x0-0-0#

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।।

বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আদায় হলেও গরু – ছাগল ক্রয় বিক্রয়ের জন্য নির্দিষ্ট কোন জায়গা নেই বাজারে। এ কারনে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ক্রেতা ও বিক্রেতাসহ এলাকাবাসীর। অথচ কলাপাড়া উপজেলার সবচেয়ে বড় গরু ছাগলের হাট লালুয়া ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা বাজারে। এ গরু বাজারে জায়গা সংকটসহ বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ প্রকাশ করেন ক্রেতা-বিক্রেতাসহ ইজারাদার।
সরেজমিনে জানা যায়, সপ্তাহের প্রতি শনিবার এখানে হাট বসে। স্থানীয়দের কাছে এটি শনিবারের বাজার হিসেবেও বেশ পরিচিত। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এখানে গরু-ছাগল ও মহিষ ক্রয়-বিক্রয় হয়ে আসছে। ইজারা না দেয়ায় এতোদিন সরকারী রাজস্ব খাতে কোন অর্থ জমা হয়নি। তবে, গত বছর থেকে এ গরুর বাজারটি সরাকারিভাবে ইজারা দেয়া হচ্ছে। ফলে এখানে গরু-ছাগল ক্রয়-বিক্রয়ের পরিমাণ পূর্বের তুলনায় অনেকগুন বেড়ে গেছে। অথচ সরকারি খাতে রাজস্ব জমা হলেও গরু বাজারের জন্য দেয়া হয়নি নির্দিষ্ট কোন জায়গা। বাধ্য হয়ে বাজারে যাতায়তের প্রধান সড়ক ও তার পাশেই বসছে গরুর হাট। এতে একদিকে বিঘ্ন হচ্ছে গাড়ি চলাচল অপরদিকে প্রতিনিয়ত ঘটছে অনাকাংখিত দুর্ঘটনা। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ক্রেতা-বিক্রেতা ও ইজারাদারসহ স্থানীয় গাড়ি চালকরা।
ক্রেতা শিক্ষক হালিম, মুছা বিশ্বাস, বিক্রেতা সুমন বেপারী, মটরসাইকেল চালক মাসুম ও অটোচালক সালামসহ আরো অনেকে জানান, এখানকার গরু বাজারের নির্দিষ্ট জায়গা না থাকায় তাদের সকলকে বিপাকে পরতে হচ্ছে। এ বাজারটি যেহেতু সরকারিভাবে ইজা নিয়ে রাজস্বখাতে টাকা দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে তাই এ বাজারের জন্য নির্দিষ্ট একটি জায়গা একান্ত প্রয়োজন। এবিষয়ে তারা যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
মুক্তিযোদ্ধা বাজার ইজারাদারের পক্ষে বিশ্বাস রাশেদ মোশাররাফ কল্লোল বলেন, এ বাজার থেকে তারা বিপুল পরিমাণ অর্থ সরকারি রাজস্ব খাতে জমা দেন। অথচ বাজারের জন্য নির্দিষ্ট জায়গা না থাকায় তাদের চরম বিপাকে পরতে হচ্ছে। অতিদ্রুত গরু-ছাগলের বাজারের জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা না দিলে তাদের লচের মুখে পড়তে হবে বলে তিনি দাবি করেন। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন তিনি।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম বলেন, জনসুবিধার্থে বাজারের আয়তন বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে। বাজারের নিকটবর্তী সরকারি জমি থাকলে তা বর্ধিত করবেন বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ