• সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১১:০৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নৈরাজ্যের আশঙ্কায় গণতন্ত্র রক্ষায় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের,,, আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি,, বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নির্বাচনের আগেই গণভোট বাতিল ও তিন উপদেষ্টার অপসারণ দাবি ৮ দলের,,,, দেশের সব সমস্যার সমাধান নির্বাচিত সরকারের হাতে—আমীর খসরু,,, বাউফলে এমপি শহিদুল আলম তালুকদারের নির্দেশে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন সহধর্মিণী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুরআন প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বাউফল মদিনাতুল উলূম নুরানি হাফেজি ক্যাডেট মাদ্রাসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা,,, গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার কোনো লকডাউন বাংলাদেশে চলবে না”— বাউফলে ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের ঘোষণা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। প্রধান উপদেষ্টা স্বাক্ষরিত সনদ নিজেই লঙ্ঘন করেছেন: সালাহউদ্দিন আহমদ,,,

এক কাপর ব্যাবসায়ীর কাছ থেকে বালিশ বানালেন ওসি” আনতে গিয়ে পুলিশের সাথে খারাপ আচরণ ব‍্যবসায়ীর বরগুনায়।

রিপোর্টার: / ৩২১ পঠিত
আপডেট: বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০

বরগুনা প্রতিনিধিঃ
বরগুনায় বালিশ বানানো কে কেন্দ্র করে সদর থানার ওসির বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালান একটি চক্র। জানা যায় গত বৃহস্পতিবার একটা বিছানার চাদরে ৩ গজ , ৪ টা বালিশের কভারে আধা গজ করে ২ গজ,মোট ৫ গজ কাপরের মজুরী সহ ১৫৮০ টাকা পরিষদ করে দোকানীর কাছ থেকে থেকে নিয়া যায়। আর একটি বালিশের কভার প্রয়োজন হলে টাকা দিয়া আধা গজ কাপড়ে একটা কভার বানানোর জন্য একজন পুলিশ সদস্যকে পাঠিয়েছিলেন ওসি। ঐ পুলিশ সদস‍্যকে গ্রামীন বস্ত্রালয়ের মালিক নজরুল উত্তেজিত হয়ে বলেন খুচরা-মচরা বিক্রি করি না, ওসি পাঠাইছে তাতে কি হইছে। এই বলে তিনি পুলিশকে নিয়ে খারাপ মন্তব্য করেন। ঘটনা শুনে ওসি নিজে বিষয়টি জানতে আসলে তার সাথেও খারাপ আচরন করেন ব‍্যবসায়ী নজরুল। এ বিষয় নিয়া কথার কাটাকাটি হয়। মঙ্গলবার দুপুরে বরগুনা শহরের
বঙ্গবন্ধু সড়কের কাপড় পট্টিতে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রামীণ বস্ত্রালয়ের মালিক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার বরগুনা সদর থানার ওসি তারিকুল ইসলাম আমার দোকানে এসে একটি বিছানার চাদর ও চারটি বালিশের কভারের জন্য কাপড় কেনেন। পরে দোকনেরই দর্জি সেলিম খানের কাছে চাদর ও বালিশের কভার তৈরি করতে দিয়ে যান। রোববার একজন পুলিশ এসে বিছানার চাদর ও চারটি বালিশের কভার নিয়ে যান।
ঘটনার দিন বেলা ১১টার দিকে আবারও একজন পুলিশ দোকানে এসে আরেকটি বালিশের কভার তৈরির জন্য আধা গজ কাপড় দিতে বলেন। আধা গজ কাপড়ে একটি বালিশের কভার তৈরি করা যায় না। তাই আমি কাপড় বিক্রি করি নাই। বাহির থেকে কিনতে বলি।
কিছু না বলে ওই পুলিশ সদস্য দোকান থেকে চলে যান।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ওসি কেএম তারিকুল ইসলাম বলেন, আমি জানতে পেরেছি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে বিভিন্ন সময় খারাপ মন্তব্য করে আসছিলেন নজরুল নামের ঐ ব‍্যক্তি। এখন  আমি নিজেই ভুক্তভোগী। তারপরেও কাপড়ের দোকানি পুলিশের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা করেছে শুনে আমি গিয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করলে দোকানদার নজরুল আমাকে খারাপ  আচরণ করে, আমার সাথে থাকা পুলিশ সদস্যরা এগিয়ে আসলে তাদের সাথে গালাগালি করে তখন  বিষয়টি আমি চেম্বার অব  কমার্সের সভাপতি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ  সম্পাদক আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর কবিরকে জানালে তিনি আমাকে সুষ্ঠ সমাধানের আশ্বাস্ত করেন বলে জানিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ