• বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০১:২৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সহিংসতার স্থান নেই রাজনীতিতে”— অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতিক্রিয়া,, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও বিভ্রান্তিকর বার্তায় পোশাক খাতে অর্ডার সংকট,, দেশে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে পর্যটন স্পটে শিশু নিখোঁজের ঘটনা নির্বাচন হলে দেশের স্থিতিশীলতা আরও বাড়বে: সেনাসদর চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গুলিবিদ্ধ,,,, রাসপূর্ণিমায় কুয়াকাটায় ঐতিহাসিক মতুয়া মহা-সম্মেলন ও পুণ্যস্নান অনুষ্ঠিত হয়েছে এখন হালান্ড মেসি–রোনালদোর লেভেলে: গার্দিওলা,,, ঢাবির জুলাই আন্দোলনে সহিংসতা: ৪০৩ শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ,, বিএনপির মনোনয়ন ঘিরে মেহেরপুরে সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ,, মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে বাবা দেখিয়ে চাকরি, ইউএনও কামাল হোসেনের ডিএনএ টেস্টের সিদ্ধান্ত,,,

কুয়াকাটায় হোটেলের ময়লা পানি ও টাংকির বর্জ্যে অতিষ্ট পর্যটকসহ এলাকাবাসী,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

রিপোর্টার: / ৮৬ পঠিত
আপডেট: শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।। কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট সংলগ্ন পশ্চিম দিকে হোটেল সি-ভিউয়ের কারণে এখন অস্বস্তি দেখা দিয়েছে স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের মাঝে। হোটেলটি গভীর রাতে টয়লেটের টাংকির বর্জ্য ও ময়লা পানি পাইপের মাধ্যমে সরাসরি সমুদ্রে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে আশপাশে ছড়িয়ে পড়ছে দুর্গন্ধ, ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন পর্যটকসহ স্থানীয়রা।
জানা গেছে, প্রতিদিন রাত আড়াইটার থেকে তিনটার মধ্যে হোটেলের পেছন দিক দিয়ে পাইপের মাধ্যমে এসব বর্জ্য সমুদ্রে ফেলা হয়। ময়লাগুলো টেউয়ের ধাক্কায় আবার বিচে উঠে আসে। সকালে সৈকত এলাকায় বাজে দুর্গন্ধে বিচে কোন পর্যটক নামতেই পারেনা। কাছের হোটেল ও বাসাবাড়িতে থাকাও কস্টসাধ্য হয়ে যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে হোটেলের সাবেক এক কর্মচারী জানান, প্রতিনিয়ত এভাবেই বর্জ্য ফেলা হয় এবং আমি যখন ওখানে চাকরি করেছি তখন স্থানীয়দের সাথে তাকে বহুবার ঝামেলায় পড়তে হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা নাসির উদ্দিন বলেন, প্রতিদিন গভীর রাতে সমুদ্রে হোটেলের বাথরুমের টাংকির বর্জ্য ফেলা হচ্ছে। ভোরে সৈকতে গেলে দুর্গন্ধ পাওয়া যায়। পর্যটকরাও সাগরে গোসল করতে নামতে পারেনা।
একই অভিযোগ করেছেন পর্যটক রুমা আক্তার তিনি বলেন, এত দূর থেকে কুয়াকাটা এসেছি, কিন্তু সৈকতে গিয়ে দুর্গন্ধে দাঁড়ানো যাচ্ছে না। এভাবে ময়লা ফেলা হলে পর্যটকদের আসার আগ্রহ কমে যাবে।
হোটেল ম্যানেজার মো. সোলায়মান বলেন, টয়লেটের বর্জ্য নয়, আমরা প্রতিদিন রাত আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে গোসলের পানি বিচের বালুতে ফেলি।
এ বিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা (ভারপ্রাপ্ত) নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইয়াসিন সাদেক বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট হোটেলের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ