• শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:০২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সক্রিয় হয়ে উঠেছে জাল নোট চক্রের সদস্যরা, মিলছে না প্রতিকার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বোরহান উদ্দিন পৌর ছাত্রদলের উদ্যোগে আলহাজ্ব হাফিজ ইব্রাহিমের নির্দেশে উপহার বিতরণ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নারীদের অংশগ্রহণ ছাড়া রাষ্ট্র কখনোই এগুতে পারবেনা …. তানিয়া রব/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। দাউদকান্দিতে কাইয়ুম মেম্বারের বিরুদ্ধে ভাতা বাণিজ্যের অভিযোগ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জয় দিয়ে আফগানিস্তান সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা নতুন সিরিজে নিয়ে আসছেন টিম রবিনসন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

কাপাসিয়ায় জুয়া খেলার টাকা ছিনিয়ে নিতে হত্যা করা হয় রুবেলকে/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

রিপোর্টার: / ৩০০ পঠিত
আপডেট: বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার জুয়া খেলার টাকা ছিনিয়ে নিতে গাজীপুরের কাপাসিয়ার টোক ইউনিয়নের শহরটোক গ্রামের রুবেল মিয়াকে হত্যা করেছিল ময়মনসিংহের পাগলা থানার এক দল যুবক। এ মামলার প্রধান আসামি মোঃ কামরুল ইসলামকে গ্রেফতারের মাধ্যমে প্রায় দুই বছর পর পিবিআই গাজীপুর এ হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে।
জানা যায়, শহরটোক গ্রামের  মফিজউদ্দিনের ছেলে রুবেল মিয়া (৩২) স্থানীয় টোক নয়ন বাজারে বিভিন্ন খাবার তৈরি ও বিক্রি করতো। ২০২০ সালের এপ্রিল মাসের ৭ তারিখ বিকালে রুবেল মিয়া তার সঙ্গীয় মোঃ রিপন, বিমল বর্মন, নাছির উদ্দিন, মোঃ আরিফ, আরিফ মিয়া ও দিলিপ ঘোষ টোক নয়ন বাজারস্থিত বানার নদীর ঘাট থেকে একটি ইঞ্জিন চালিত যাত্রীবাহী নৌকা নিয়ে মাঝ নদীতে জুয়া খেলছিল। এ সময় মোঃ কামরুল ইসলাম তার সঙ্গী খোকন মিয়া, শফিকুল ইসলাম, সাইদুল ও মোঃ হেভেন পাগলা থানার বারইহাটি বাজারে অবস্থান করছিল। তারা পাশ্ববর্তী বানার নদীতে জুয়া খেলার বিষয়টি জানতে পেরে সেখানে অপর একটি ইঞ্জিন চালিত যাত্রীবাহী নৌকা নিয়ে আক্রমণ চালায়। এ সময় সঙ্গীরা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে সাঁতরে নদীর তীরে চলে যায়। রুবেলের কাছে থাকা টাকা ছিনিয়ে নিতে গেলে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে  কামরুল ও তার সঙ্গীরা লাঠি দিয়ে রুবেলের মাথায় ও শরীরে এলোপাতাড়ি আঘাত করলে সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এ সময় তারা রুবেলকে নদীতে ফেলে দিয়ে টাকা নিয়ে চলে যায়। ঘটনার দুই দিন পর টোক এলাকায় বানার নদীতে রুবেলের অর্ধ গলিত লাশ ভেসে উঠলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। ওই দিনই রুবেলের পিতা মফিজউদ্দিন বাদী হয়ে কাপাসিয়া থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। প্রায় ছয় মাস পর এ মামলাটি পিবিআই এর হাতে ন্যাস্ত করা হয়। গত ৫ ফেব্রুয়ারি আসামি কামরুলকে তার বারইহাটি গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হলে সে স্বীকারুক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।

এ বিষয়ে গাজীপুরের পিবিআই পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাকছুদের রহমান জানান, গ্রেফতারকৃত আসামি তার সহযোগীদের নিয়ে জুয়ার বোর্ডের টাকা ছিনিয়ে নিতে রুবেল মিয়াকে লাঠি সোটা দিয়ে এলোপাথারীভাবে মারপিট করে হত্যা করে এবং লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে বানার নদীতে ফেলে দেয়। মোঃ কামরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করলে সে অপর আসামীদের নাম উল্লেখ করে গত ০৬ ফেব্রুয়ারি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ