জন প্রকৌশলী এবং ৩৭ জন ডিপ্লোমা প্রকৌশলী। দ্বন্দ্বের জেরে প্রকৌশলীরা স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। বিপরীতে জনপ্রতিনিধি ও ঠিকাদাররা প্রকৌশলীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ এনে সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে তাদের সরিয়ে নেয়ার আবেদন করেছে।
অন্যদিকে বিদ্যমান পরিস্থিতি প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে স্বাধীনভাবে কোনো টেন্ডার হচ্ছে না। ফলে পেশাদার ঠিকাদাররা কাজ পাঁচ্ছে না। অপেশাদার ঠিকারদাররা কাজ না বুঝায় প্রকৌশলীরা হয়রানির শিকার হচ্ছে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রকৌশলীরাও সুযোগ নিচ্ছে। উপজেলা পরিষদ আইন ও আরপিও অনুযায়ী জনপ্রতিনিধিরা লাভজনক পদে থেকে নিজ এলাকায় কাজ করতে পারে না। যদি কোনো জনপ্রতিনিধির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থাকে তাহলে তিনি নিজ এলাকার বাইরে কাজ করতে পারবে।
এ প্রসঙ্গে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম জানান, প্রকৌশলীদের হয়রানির ঘটনাগুলো হালকা করে দেখা হচ্ছে না। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। অনেক জনপ্রতিনিধিকে বরখাস্তও করা হয়েছে। এমন অভিযোগ আগে আরো বেশি ছিল। এখন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ওসব ঘটনা ঘটার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ বলা যায় না। তাছাড়া কোনো কর্মকর্তা একই কর্মস্থলে পাঁচ বছরের বেশি থাকলে বদলি করা হচ্ছে। বদলি আদেশ মানবে না এটা হতে পারে না।