• শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সক্রিয় হয়ে উঠেছে জাল নোট চক্রের সদস্যরা, মিলছে না প্রতিকার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বোরহান উদ্দিন পৌর ছাত্রদলের উদ্যোগে আলহাজ্ব হাফিজ ইব্রাহিমের নির্দেশে উপহার বিতরণ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নারীদের অংশগ্রহণ ছাড়া রাষ্ট্র কখনোই এগুতে পারবেনা …. তানিয়া রব/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। দাউদকান্দিতে কাইয়ুম মেম্বারের বিরুদ্ধে ভাতা বাণিজ্যের অভিযোগ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা জয় দিয়ে আফগানিস্তান সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা নতুন সিরিজে নিয়ে আসছেন টিম রবিনসন,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা

কক্সবাজারের রেল পথে ৬ টি ফাঁড়ি ২ টি থানা চাই রেল পুলিশ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

মোহাম্মদ আমিন উল্লাহ আমিন,কক্সবাজার থেকে। / ১৫৭ পঠিত
আপডেট: শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

মোহাম্মদ আমিন উল্লাহ আমিন।। 
কক্সবাজার রেল লাইনের নিরাপত্তায় দুইটি রেলওয়ে থানা চায় পুলিশ। জনবলসহ এ সংক্রান্ত প্রস্তাব পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠিয়েছে চট্টগ্রাম রেলওয়ে জেলা পুলিশ। এ মাসের শুরুতে ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে রেল যোগাযোগ শুরু হয়েছে।প্রতিদিন উভয় দিক থেকে এক জোড়া ট্রেন চলাচল করে এ রুটে।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী বলেন, নতুন ফাঁড়ি, থানার প্রস্তাব ও লোকবল চেয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তবে এখনও আমরা কোনো উত্তর পাইনি। অনুমোদনের পর জানা যাবে কয়টি থানা ও ফাঁড়ি নির্মাণ করা হবে এ রুটে। তবে রেলের নিরাপত্তায় কোনো ধরনের কমতি নেই বলে দাবি পুলিশ সুপার হাছানের।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, তাদের পক্ষ থেকে ছয়টি রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি, দুইটি থানা ও একটি সার্কেল করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এসব থানা ফাঁড়ির জন্য ২২৭ জন জনবল চাওয়া হয়েছে। প্রস্তাব অনুযায়ী, দুটি থানার একটি হবে দোহাজারীতে, অপরটি হবে কক্সবাজারে। আর ফাঁড়ি থাকবে পটিয়া, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চকরিয়া, ডুলাহাজারা ও রামুতে। পটিয়া ও সাতকানিয়া ফাঁড়ি থাকবে দোহাজারী রেলওয়ে থানার অধীনে, বাকি চারটি ফাঁড়ি থাকবে কক্সবাজারের অধীনে। আর সার্কেল হবে কক্সবাজার রেলওয়ে পুলিশ সার্কেল।
বর্তমানে চট্টগ্রাম রেলওয়ে জেলার অধীনে আছে চট্টগ্রাম, লাকসাম ও চাঁদপুর রেলওয়ে থানা। প্রস্তাবিত দুই থানার অনুমোদন হলে এ সংখ্যা দাঁড়াবে পাঁচটিতে।
পুলিশ সুপার হাছান চৌধুরী জানান, অনুমোদন পেলে এসব থানা ও ফাঁড়ির স্থাপনা নির্মাণ হবে রেলওয়ের জায়গায়।রেল কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে পুলিশকে সহায়তা করবে।
আইনশৃক্সখলা বাহিনীর হিসাবে, দেশে মাদকের অন্যতম রুট এ চট্টগ্রাম–কক্সবাজার জেলা। এ রুটেই সবচেয়ে বেশি ইয়াবা পাচার হয়, যার কারণে ট্রেনে মাদক পাচারের বিষয়টি নিয়েও শঙ্কা আছে অনেকের। তবে রেলওয়ে পুলিশ সুপার হাছান চৌধুরী বলেন, কক্সবাজার রুটের ট্রেনে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। অন্যান্য রুটের তুলনায় এ রুটের ট্রেনে পুলিশের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশও দায়িত্বে থাকে এ ট্রেনে। আমাদের কর্মকর্তারা বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে  স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলে তাদের সচেতন করছে। জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সম্পৃক্ত করে বিট পুলিশিং করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশ সুপার হাছান চৌধুরী ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ