মাহতাব উদ্দিন আল মাহমুদ,ঘাড়াঘাট(দিনাজপুর)
দিনাজপুরর ঘাড়াঘাট বধ্যভমির তালিকায় নই শানাই পুকুরর নাম। স্বাধীনতার ৫৩ বছর অতিবাহিত হলও শহীদদর জন্য নির্মিত হয়নি কান স্মতিস্তম্ভ বা বদ্ধভমি ফলক। স্বজনদর দাবী স্মতিস্তম্ভ-বদ্ধভমি ফলক নির্মানর।
মহান মুক্তিযুদ্ধ পাকিস্তানি পাক হানাদার বাহিনী ও তাদর দাসররা বাঙালিদর গণহত্যার পর এর চিহ্ন মুছ ফলত অসংখ্য লাশ গুম করছ। তারা বাঙালিদর নির্যাতন ও হত্যার জন্য বিশষ বিশষ ¯ান বছ নিয়ছিল।
পাকিস্তানিরা বাঙালি হত্যায় সব সময় বুলটও ব্যয় করনি। তারা কখনও বয়ানট দিয়, কখনও ধারালা ছুরি দিয় নির্মমভাব মানুষ জবাই করছ। বিভিন ¯ান ছড়িয় ছিটিয় রয়ছিল মানব সÍানর লাশ। হত্যার পর হতভাগা মানুষর মতদহ ফল দয়া হয়ছ খাল-বিল-নদীত।
যখান নদী ছিল না সখান তারা মতদহগুলা মাটিচাপা দিয়ছ। ফল হত্যার চিহ্ন মুছ ফলার জন্য নদী বা খাল লাশ ফল দয়া ঘাতকদর কাছ সহজ উপায় হিসব বিবচিত হয়ছিল।
একাত্তরর নয় মাস দশর বিভিন ¯ান হত্যাযজ্ঞ চালিয় পাকিস্তানি হানাদার ও তাদর দাসররা এ ভাব গণহত্যার চিহ্ন অনকটাই মুছ ফলত সক্ষম হয়ছিল। ইতামধ্যই বহু গণকবরর ওপর দালান কাঠা ঘর বাড়ি তালা হয়ছ।
সময়র সঙ্গ সঙ্গ বনজঙ্গল ঢাকা পড় অযত-অবহলায় অনক গণকবর আজ লাক চক্ষুর অÍরাল চল গছ। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদর দাসররা বাঙালিদর হত্যা কর যসব ¯ান তাদর মতদহ মাটিচাপা দিয়ছিল, ঐতিহাসিক প্রয়াজনই স সব বধ্যভমি ও গণকবর শনাক্ত করা জরুরি।
জলা উপজলা ভিত্তিক এ সব বধ্যভমি ও গণকবর শনাক্ত করার মধ্য দিয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদর দাসরদর নির্মমতার বহু মাত্রিকতা সম্পর্ক কিছুটা হলও ধারণা লাভ সম্ভব হব বল মন কর স্বজনরা।
১৯৭১ সাল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদর দাসররা এমনি এক হত্যা যঞ্জ চালিয়ুছল দিনাজপুর জলার ঘাড়াঘাট উপজলার বলাহার গ্রাম।স্বাধীনতা যুদ্ধর সময় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তার দাসররা বলাহার উচ বিদ্যালয় ও মাদসায় ¯াপিত করছিল ক্যাম্প।ওই ক্যাম্প ধর এন হত্যা কর শত শত বাঙালিক।
ক্যাম্পর পার্শ্ব শানাই পুকুরর চারটি পাড় পুত রখছিল ্অসংখ্য মানুষর মরদহ।এ ছাড়াও উপজলার বিভিন ¯ান ছড়িয় ছিটিয় আছ বিক্ষিপÍ ভাব গণ কবর। শানাই পুকুর এখন উপজলার মানুষর দুঃখ আর য¿নার ইতিহাস। এ কারন ক্যাম্পটির নাম রাখা হয়ছল জলাদ খানা।
ঘাড়াঘাট থক ছাতিনালী ক্যাম্প পাক সনাদর যাগাযাগ বিছিন করার জন্য ঘাড়াঘাট উপজলার কতিপয় মুক্তিযাদ্ধা ভারতর হিলি সীমাÍ দিয় পার হয় এস রাতর আঁধার ঘাড়াঘাট উপজলার ঘাড়াঘাট হিলি সড়ক তাষাই জাড়গাড়ী ও চারগাছা নামক গ্রামর মাঝ খান একটি ব্রীজ ডিনামাইট ¯াপন কর।
পর দিন সকাল একটি পাক সনা অফিসারর জীপ পার হওয়ার সময় ডিনামাইটটি বিস্ফারিত হয়। ডিনামাইটটি বিস্ফারন ব্রীজসহ জীপটি উড় যাওয়ার সংবাদ পাক হানাদার বাহিনীর মাথায় খুন চপ যায়। সদিনই প্রায় ৬/৭ হাজার পাক সনার একটি ক্যাম্প বলাহার হাই¯ুল ¯াপন করা হয়।
হাই¯ুলর পাশই ছিল একটি মাদরাসা। মাদরাসাটি ছিল মাটির ঘর। এই ঘরর ভিতরই বাঙ্গালিদর ধর এন টর্চার করা হয়। ঘরটির নাম রাখা হয় টর্চার সল ।
এর পর থক শুরু হয় হত্যাযজ্ঞ। ওই মাদরাসার মাটির ঘরর পাশই ছিল শানাই পুকুর। পাক সনাদর শারিরীক নির্যাতন য¿নায় ও হত্যাজজ্ঞ নিহত বাঙালিদর ওই শানাই পুকুর চারটি পাড় পুত রাখা হয়ছ সই সব শহীদদর।
স্বজনরা অনকই চয়ছিলন শহীদর রক্ত রঞ্জিত শানাই পুকুর তাদর হারানা মানুষগুলার জন্য স্মতিস্তম্ভ বা বদ্ধভমি ফলক। স্বাধীনতার ৫৩ বছর অতিবাহিত হলও শহীদদর জন্য নির্মিত হয়নি কান স্মতিস্তম্ভ বা বদ্ধভমি ফলক।
শানাই পুকুরর শহীদর স্মতি চিহ্ন হিসব কান স্মতিস্তম্ভ বা বদ্ধভমি হিসব তালিকায় নাম রাখা হয়নি। স্বজনদর দাবী শহীদর রক্ত রঞ্জিত শানাই পুকুর তাদর হারানা মানুষগুলার জন্য স্মতিস্তম্ভ বা বদ্ধভমি ফলক নির্মানর।