• শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ছয় দিন পর মারা গেলেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি,,, জাতির উদ্দেশে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দিতে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস মান্দায় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও দেশ গড়ার পরিকল্পনা নিয়ে বিএনপির আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নওগাঁর মান্দায় খলিশা কুড়ি বাজারে ধানের শীষের পক্ষে সমবায় দলের গণসংযোগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সড়ক নির্মাণে অনিয়ম! দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার পর কাজ শুরু করলেও জানেনা অফিস কর্তৃপক্ষ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বিজয় দিবসে মান্দায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাদির শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন, কিডনি কার্যক্রমে উন্নতি হলেও ঝুঁকি রয়ে গেছে ওসমান হাদির ওপর হামলা পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা: যমুনার বৈঠকে রাজনৈতিক ঐক্য আমতলীতে নুরজাহান ক্লিনিক এন্ড ডায়গনস্টিক সেন্টারের শুভ উদ্বোধন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নওগাঁর মান্দায় ড. টিপুর উপস্থিতিতে কুশুম্বায় দোয়া মাহফিল/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

লবণাক্ত জমিতে সূর্যমুখীর হাসি খুলনা।

রিপোর্টার: / ৩৮২ পঠিত
আপডেট: রবিবার, ৩ মে, ২০২০

খুলনা প্রতিনিধি
তারা বলছেন, আমন মওসুমে ধান লাগানোর পর জমিগুলো পড়ে থাকতো। তবে এবার কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় সেসব জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করা হয়েছে। ফসলও ভালো হয়েছে। ভালো ফলন দেখে এলাকার অন্য কৃষকদের মাঝেও সূর্যমুখী ফুল চাষে আগ্রহ দেখা দিয়েছে।

কৃষি বিভাগ বলছে, এ ফসল চাষে অনাবাদী জমির পরিমাণ কমার পাশাপাশি পূরণ হবে স্থানীয় সূর্যমুখী তেলের চাহিদাও।

সরোজমিনে দৈনিক ক্রাইম বাংলারএই প্রতিনিধি দেখেন, কয়রার আমাদি ইউনিয়নের চন্ডীপুর গ্রাম ও দুই নম্বর কয়রার এক হেক্টর জমি ছেয়ে আছে হলুদের আভায়। যেদিকে চোখ যায় সেদিকেই হলুদের ছড়াছড়ি। চোখ জুড়ানো মনোমুগ্ধকর এক অপরূপ সৌন্দর্য। মাঠের দিকে তাকালেই চোখ জুড়িয়ে যায় ভোজ্য ফসল সূর্যমুখীর বাহারি শোভায়। বাতাসে দোল খাওয়া সূর্যমুখীর হাসিও চোখে পড়ার মতো। এতে সূর্যমুখী ফুলের পাশাপাশি হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখেও।

কয়রার আমাদি ইউনিয়নের চন্ডীপুর গ্রাম ও দুই নম্বর কয়রার লবণাক্ত পতিত জমিতে পরীক্ষামূলকভাবে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করে সফল হয়েছে কৃষি বিভাগ।

সুভাস মন্ডল নামে স্থানীয় এক কৃষক বলেন, আমি ১৫ বিঘা জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেছি। ২৫-৩০ বছর ধরে লবণাক্ত এ জমি পড়ে থাকতো। আমন ধান ছাড়া আর কোনো ফসল এখানে হতো না। পরে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এ জমিতে সূর্যমুখী ফুল চাষের পরামর্শ দেয়। তারাই জমির চাষাবাদের খরচ, সার, বীজ ও কীটনাশক দিয়েছে। যে কারণে বাম্পার ফলন হয়েছে।

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষণা বিভাগের বৈজ্ঞানিক সহকারী মো. জাহিদ হাসান দৈনিক ক্রাইম বাংলা  সাংবাদিককে বলেন। কয়রার চন্ডীপুর গ্রাম ও দুই নম্বর কয়রায় এবার এক হেক্টর লবণাক্ত জমিতে লবণ-সহিঞ্চু সূর্যমুখী ফুলের চাষ করা হয়েছে। নিয়মিত এলাকা পরিদর্শন করে কৃষকদের সবধরনের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ