• বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ০১:১৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঢাকার রাস্তায় দেশীয় প্রযুক্তির ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি বসানোর উদ্যোগ,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ১৫ আগস্ট থেকে কার্যকর হচ্ছে সিম ব্যবহারের নতুন নিয়ম,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশী পর্যবেক্ষকদের অনুমতি দেয়া হবে না: সিইসি,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা যুক্তরাষ্ট্রের সাথে শুল্ক বিষয়ে বৈঠকে ভালো ফলাফল প্রত্যাশা অর্থ উপদেষ্টার,,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থার প্রধানের সাক্ষাৎ,,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ার মহিপুরে ৬৪০ পিছ ইয়াবাসহ আটক-১/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। লঘুচাপের প্রভাবে সাগর উত্তাল। কলাপাড়ায় বিরামহীন বৃষ্টিতে বেড়েছে দুর্ভোগ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কলাপাড়ায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে হামলায় আহত-১/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। আরাফাত জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়গনষ্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ, কারণ দর্শানোর নোটিশ!/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কমলনগর ভুলুয়া ব্রিজ ঘিরে গড়ে উঠছে নতুন পর্যটন কেন্দ্র/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।


লবণাক্ত জমিতে সূর্যমুখীর হাসি খুলনা।

রিপোর্টার: / ৩৩৩ পঠিত
আপডেট: রবিবার, ৩ মে, ২০২০


খুলনা প্রতিনিধি
তারা বলছেন, আমন মওসুমে ধান লাগানোর পর জমিগুলো পড়ে থাকতো। তবে এবার কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় সেসব জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করা হয়েছে। ফসলও ভালো হয়েছে। ভালো ফলন দেখে এলাকার অন্য কৃষকদের মাঝেও সূর্যমুখী ফুল চাষে আগ্রহ দেখা দিয়েছে।

কৃষি বিভাগ বলছে, এ ফসল চাষে অনাবাদী জমির পরিমাণ কমার পাশাপাশি পূরণ হবে স্থানীয় সূর্যমুখী তেলের চাহিদাও।

সরোজমিনে দৈনিক ক্রাইম বাংলারএই প্রতিনিধি দেখেন, কয়রার আমাদি ইউনিয়নের চন্ডীপুর গ্রাম ও দুই নম্বর কয়রার এক হেক্টর জমি ছেয়ে আছে হলুদের আভায়। যেদিকে চোখ যায় সেদিকেই হলুদের ছড়াছড়ি। চোখ জুড়ানো মনোমুগ্ধকর এক অপরূপ সৌন্দর্য। মাঠের দিকে তাকালেই চোখ জুড়িয়ে যায় ভোজ্য ফসল সূর্যমুখীর বাহারি শোভায়। বাতাসে দোল খাওয়া সূর্যমুখীর হাসিও চোখে পড়ার মতো। এতে সূর্যমুখী ফুলের পাশাপাশি হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখেও।

কয়রার আমাদি ইউনিয়নের চন্ডীপুর গ্রাম ও দুই নম্বর কয়রার লবণাক্ত পতিত জমিতে পরীক্ষামূলকভাবে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করে সফল হয়েছে কৃষি বিভাগ।

সুভাস মন্ডল নামে স্থানীয় এক কৃষক বলেন, আমি ১৫ বিঘা জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেছি। ২৫-৩০ বছর ধরে লবণাক্ত এ জমি পড়ে থাকতো। আমন ধান ছাড়া আর কোনো ফসল এখানে হতো না। পরে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এ জমিতে সূর্যমুখী ফুল চাষের পরামর্শ দেয়। তারাই জমির চাষাবাদের খরচ, সার, বীজ ও কীটনাশক দিয়েছে। যে কারণে বাম্পার ফলন হয়েছে।

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষণা বিভাগের বৈজ্ঞানিক সহকারী মো. জাহিদ হাসান দৈনিক ক্রাইম বাংলা  সাংবাদিককে বলেন। কয়রার চন্ডীপুর গ্রাম ও দুই নম্বর কয়রায় এবার এক হেক্টর লবণাক্ত জমিতে লবণ-সহিঞ্চু সূর্যমুখী ফুলের চাষ করা হয়েছে। নিয়মিত এলাকা পরিদর্শন করে কৃষকদের সবধরনের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ