• শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ০১:২৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আমরা কলাপাড়াবাসী সংগঠনের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকের নিন্দায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুরা : নীতিমালার কাগজে অধিকার, বাস্তবে বন্দী শৈশব,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ভোলার নদী গুলোর মৎস্য অভয়ারণ্যে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গাজায় আবারও পাঠানো হচ্ছে ত্রাণবাহী নৌযান: ঘোষণা ফ্লোটিলার,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা আ. লীগের শাসনামলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেয়া হয়: অ্যাটর্নি জেনারেল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

তালতলীতে অপহরণ মামলা থেকে বাঁচতে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।

ক্রাইম বাংলা ডেস্ক / ১৪৭ পঠিত
আপডেট: রবিবার, ৪ জুন, ২০২৩

 

বরগুনার তালতলীতে জাহানারা (৪০) নামে এক অপহরণ মামলার আসামি। মামলা থেকে বাচঁতে।

শ্বাশুরী, জ্যা, ভাসুর ও ননদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ করেছেন উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের লালুপাড়া গ্রামের প্রবাসী আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী ভুক্তভোগী রাজিয়া বেগম।

শনিবার(৩রা’জুন)সাংবাদিক দের কাছে অভিযোগ করে তিনি বলেন,গত বছরের ২৯ অক্টোবর আমার বড় ছেলে আবুবকর সিদ্দিক বরগুনার একটি মাদ্রাসা থেকে হঠাৎ নিখোঁজ হয়। নিখোঁজের একমাস পরে আমার জ্যা জাহানারা আমার কাছে ব’লে আমার সাথে জ্বীন আছে।জ্বীন জানিয়েছে তোমার আবুবকরকে ঝালকাঠি হযরত কায়েদ সাহেব হুজুরের মাদ্রাসায় আটক রেখেছে। জ্যা এর কথামতো তাকে ও আমার ছোট ছেলেকে নিয়ে আমরা ঝালকাঠি মাদ্রাসায় যাই। জ্বীনের কাছ থেকে এনে দিতে জাহানারা ২লাখ টাকা চায়। এ সময় তাকে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে দেই। টাকা পেয়ে এবার তিনি আমাকে ও আমার ছোট ছেলেকে আটকে রাখে।পরে মুঠোফোনের মাধ্যমে আমার ননদ জেসমিনকে জানাই তিনি ঝালকাঠি পুলিশের সহায়তায় আমাদের উদ্ধার করে। জাহানারা সহ আমাদের থানায় নিয়ে আসে।থানা পুলিশের সামনে জ্বীনের কথা বলে আরও টাকা চায় অপহরণ কারীরা।

এরপর রাজিয়া বেগম বাদী হয়ে বরগুনা থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন।পরবর্তীতে সদরঘাট থানা পুলিশ আবুবকরকে উদ্ধার করে । তার মুখে শুনতে পাই ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে কৌশলে অপহরণ করে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসে চাচাতো ভাই খলিল, এবং তার বোনাই জাকারিয়া বাল্কহেডে বেঁধে, চালায় নির্যাতন। আর অন্য দিকে জ্বীনের কথা বলে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে খলিলের মা। এরপর এঘটনায় ঘটনার মূল হোতা খলিল পলাতক থাকলেও জেল হাজতে যায়,জাহানারা ও জামাতা জাকারিয়া। এরপর জেল থেকে জামিনে বের হয়ে মেরে ফেলার হুমকি দিতে থাকে। এবং অপহরণ মামলা থেকে বাঁচতে স্থানীয় কিছু মানুষের পরামর্শে, তিনি একাধিক মিথ্যা ঘটনা বানিয়ে মামলা দায়ের করেন। আমরা ওদের মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি চাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ