• মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মান্দা ফেরিঘাটে ধানের শীষের গণমিছিল–ডা. ইকরামুল বারী টিপুর প্রতি আস্থা জানাল স্থানীয় জনতা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ,,, মানবতাবিরোধী অপরাধে রায়: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড,,,, নৈরাজ্যের আশঙ্কায় গণতন্ত্র রক্ষায় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের,,, আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি,, বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নির্বাচনের আগেই গণভোট বাতিল ও তিন উপদেষ্টার অপসারণ দাবি ৮ দলের,,,, দেশের সব সমস্যার সমাধান নির্বাচিত সরকারের হাতে—আমীর খসরু,,, বাউফলে এমপি শহিদুল আলম তালুকদারের নির্দেশে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন সহধর্মিণী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুরআন প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বাউফল মদিনাতুল উলূম নুরানি হাফেজি ক্যাডেট মাদ্রাসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

সড়কের পাশে পড়ে থাকা ভারসাম্যহীন এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। 

যোগেশ ত্রিপুরা (রামগড়)।। / ১৫৭ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩

যোগেশ, ত্রিপুরা (রামগড়)।।

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা রামগড় উপজেলার পাহাড়ীঞ্চল কৃষি গবেষণা মজিদের সড়ক পাশে পড়ে থাকা ভারসাম্যহীন এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়।
২৩ অক্টোবর সোমবার ভোর বেলায় রামগড় উপজেলা, পৌর সভায় ০৩নং ওয়ার্ডে, মাষ্টার পাড়া বাগানের কোনা নামক স্থানে এই ঘটনাটি ঘটে। মজিদে ফজরের নামাজ পড়তে আসা লোকজনে দেখেন – মজিদ সড়কে পাশে পড়ে থাকা ভারসাম্যহীন এক ব্যক্তির লাশ।লাশটি নুরুল আলম নামে চিহ্নিত করে এলাকার লোকজন। লোকজন সাথে সাথে রামগড় থানা পুলিশকে অবিহিত করলে ঘটনাস্থলে পুলিশ সদস্যরা এসে লাশটি উদ্ধার করে। প্রাথমিক ভাবে লাশটি কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।এখন লাশটি সুরতহাল করা হয়েছে। এলাকার লোকজন জানান যে- মৃত ব্যক্তিটি মো: নুরুল আলম( ৫০) পাহাড়ীঞ্চল কৃষি গবেষণার (সয়েল বাগানের) সাবেক কর্মচারী ছিলেন।তিনি রামগড় পৌর সভার তৈচালা পাড়া এলাকার ০৬ নং ওয়ার্ডে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো:সুলতান আহম্মদের বড় ছেলে।মৃত নুরুল আলমের স্ত্রী ২ সন্তানের জনক/জননী।সুলতান আহম্মদ জনান যে-নুরুল আলম তার স্ত্রী ও দুই সন্তান একই বাড়িতে বসবাস করে। তার ছেলে একজন মানসিক ভারসাম্যহীনে অনেক দিন আগেই থেকে ভুগছিলেন।পাহাড়ীঞ্চল কৃষি গবেষণায় তার চাকুরী ছিলো।মানসিক ভারসাম্যহীনতা কারণে নুরুল আলম চাকুরিচ্যুত হন। তিনি সবসময় রাস্তা -ঘাটে দিন -রাত কাটাতেন এবং দুই চার দিন পরে বাড়িতে যেতো আবার বাড়ি থেকে চলে আসতেন মানসিক ভারসাম্যহীন নুরুল আলম । আরো জানান যে – নুরুল আলম প্রায় মানুষের কাছ থেকে ৫টাকা১০ টাকা চাইতেন, লোকজন ও তাকে টাকা দিতেন এবং ওই টাকা দিয়ে সেই বিড়ি, সিগারেট, চা-নাস্তা খেয়ে রাস্তায় রাস্তায় হাঁটতেন নিজে নিজে কথা বলতেন ও হাঁসতেন আর রাস্তায় পড়ে থাকা কিছু বই বা কাগজ পত্রিকার টুকরো কালেকশন করে পড়তেন।মাঝে মাঝে নুরুল আলম ইংলিশে লিখতেন ও কথা বলতেন।নুরুল আলম একস্থানে স্থীর থাকতো না। সবসময় হাঁটা হাঁটিতে ব্যস্ত থাকে নুরুল আলম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ