• শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:২১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকের নিন্দায় বাংলাদেশ,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুরা : নীতিমালার কাগজে অধিকার, বাস্তবে বন্দী শৈশব,,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা ভোলার নদী গুলোর মৎস্য অভয়ারণ্যে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা গাজায় আবারও পাঠানো হচ্ছে ত্রাণবাহী নৌযান: ঘোষণা ফ্লোটিলার,,, দৈনিক ক্রাইম বাংলা আ. লীগের শাসনামলে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেয়া হয়: অ্যাটর্নি জেনারেল,,,,দৈনিক ক্রাইম বাংলা কলাপাড়ায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতার পুজা মন্ডপ পরিদর্শন/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বৈরী আবহাওয়ার মাঝেও কুয়াকাটায় পর্যটকদের বাঁধভাঙা উল্লাস/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সৌদি আরবের বিখ্যাত ‘খেপসা’ খাওয়ালেন বিএনপির নেতা ইন্জিনিয়ার ফারুক/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। বাউফলে সেই আলোচিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি গোবিন্দ ঘরামি গ্রেফতার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। সক্রিয় হয়ে উঠেছে জাল নোট চক্রের সদস্যরা, মিলছে না প্রতিকার/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

কলাপাড়ায় পানি বন্দির শঙ্কায়, বিকল্প ড্রেনেজ ব্যবস্থার দাবী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। 

মোঃ নাহিদুল হক, কলাপাড়া(পটুয়াখালী)থেকে / ১৫৪ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৩

মোঃ নাহিদুল হক, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।।

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় দুই’শ পরিবার পানি বন্দি হওয়ার শঙ্কায় রয়েছে।পায়রা বন্দরের ভুমি অধিগ্রহনের আওতাধীন সকল খাল-বিল ও সুইজগেট বালু দিয়ে ভরাটের কাজ চলমান রয়েছে।এতে উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের পায়রা বন্দরের মেইন ফটকের দক্ষিন পাশে ঢালী বাড়ি সংলগ্ন সুইজ গেটটি ভরাট হলে পানি বন্দি হওয়ার আশংকা করছেন সেখানকার বাসিন্দারা। তারা পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে সুইজ গেটের বিকল্প হিসেবে
ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখার জোর দাবী জানিয়েছেন।

সরেজমিনে জানা যায়, পায়রা বন্দরের উন্নয়নের কাজের জন্য টিয়াখালী ইউনিয়নের কয়েক’শ একর জমি অধিগ্রহন করা হয়েছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ সেসকল জমি ভরাট করে
উন্নয়নের কাজ চলমান রেখেছে। ফলে ঢালী বাড়ি সংলগ্ন সুইজ গেটটি ভরাট হলে সেখানকার পানি অপসারনের পথ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। এতে সুইজ গেটের পাশে বসবাসকারী প্রায় দুইশ পরিবার পানি বন্দি হওয়ার আশংকা রয়েছে। তাই পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ পানি অপসারনের জন্য বিকল্প হিসেবে একটি ড্রেনেজ ব্যবস্থা
করে দিবে এমনটাই দাবী এলাকাবাসীর।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হাওলাদারসহ একাধিক লোক বলেন, পায়রা বন্দরের উন্নয়নের জন্য জায়গা-জমি ছেড়ে দিয়েছি। এখন এই সুইজ গেটটি ভরাট করে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না করলে আমরা পানি বন্দি হয়ে পরবো।
এবিষয়ে টিয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সুজন মোল্লা বলেন, ভাটা জোয়ারের পানিসহ বর্ষার অতিরিক্ত পানি অপসারনের জন্য ওই কালভার্টটি খুবই জরুরী। পায়রা বন্দরের উন্নয়নের জন্য সেটা ভরাট করা হবে। অথচ পানি অপসারনে বিকল্প হিসেবে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না রাখলে ওখানে বসবাসকারী দুই’শ পরিবার পানি বন্দি হওয়ার আশংকা রয়েছে। তাই, বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে ওখানে একটি ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখার অনুরোধ জানান তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ