• মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ১২:১৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
মান্দা ফেরিঘাটে ধানের শীষের গণমিছিল–ডা. ইকরামুল বারী টিপুর প্রতি আস্থা জানাল স্থানীয় জনতা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়: ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ,,, মানবতাবিরোধী অপরাধে রায়: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড,,,, নৈরাজ্যের আশঙ্কায় গণতন্ত্র রক্ষায় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের,,, আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়: সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি,, বিশ্বের একমাত্র স্বৈরশাসক নেত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা – মেজর হাফিজ/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। নির্বাচনের আগেই গণভোট বাতিল ও তিন উপদেষ্টার অপসারণ দাবি ৮ দলের,,,, দেশের সব সমস্যার সমাধান নির্বাচিত সরকারের হাতে—আমীর খসরু,,, বাউফলে এমপি শহিদুল আলম তালুকদারের নির্দেশে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন সহধর্মিণী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। কুরআন প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বাউফল মদিনাতুল উলূম নুরানি হাফেজি ক্যাডেট মাদ্রাসা/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।।

কলাপাড়ায় পানি বন্দির শঙ্কায়, বিকল্প ড্রেনেজ ব্যবস্থার দাবী/দৈনিক ক্রাইম বাংলা।। 

মোঃ নাহিদুল হক, কলাপাড়া(পটুয়াখালী)থেকে / ১৬৮ পঠিত
আপডেট: সোমবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৩

মোঃ নাহিদুল হক, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।।

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় দুই’শ পরিবার পানি বন্দি হওয়ার শঙ্কায় রয়েছে।পায়রা বন্দরের ভুমি অধিগ্রহনের আওতাধীন সকল খাল-বিল ও সুইজগেট বালু দিয়ে ভরাটের কাজ চলমান রয়েছে।এতে উপজেলার টিয়াখালী ইউনিয়নের পায়রা বন্দরের মেইন ফটকের দক্ষিন পাশে ঢালী বাড়ি সংলগ্ন সুইজ গেটটি ভরাট হলে পানি বন্দি হওয়ার আশংকা করছেন সেখানকার বাসিন্দারা। তারা পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে সুইজ গেটের বিকল্প হিসেবে
ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখার জোর দাবী জানিয়েছেন।

সরেজমিনে জানা যায়, পায়রা বন্দরের উন্নয়নের কাজের জন্য টিয়াখালী ইউনিয়নের কয়েক’শ একর জমি অধিগ্রহন করা হয়েছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ সেসকল জমি ভরাট করে
উন্নয়নের কাজ চলমান রেখেছে। ফলে ঢালী বাড়ি সংলগ্ন সুইজ গেটটি ভরাট হলে সেখানকার পানি অপসারনের পথ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। এতে সুইজ গেটের পাশে বসবাসকারী প্রায় দুইশ পরিবার পানি বন্দি হওয়ার আশংকা রয়েছে। তাই পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ পানি অপসারনের জন্য বিকল্প হিসেবে একটি ড্রেনেজ ব্যবস্থা
করে দিবে এমনটাই দাবী এলাকাবাসীর।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হাওলাদারসহ একাধিক লোক বলেন, পায়রা বন্দরের উন্নয়নের জন্য জায়গা-জমি ছেড়ে দিয়েছি। এখন এই সুইজ গেটটি ভরাট করে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না করলে আমরা পানি বন্দি হয়ে পরবো।
এবিষয়ে টিয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সুজন মোল্লা বলেন, ভাটা জোয়ারের পানিসহ বর্ষার অতিরিক্ত পানি অপসারনের জন্য ওই কালভার্টটি খুবই জরুরী। পায়রা বন্দরের উন্নয়নের জন্য সেটা ভরাট করা হবে। অথচ পানি অপসারনে বিকল্প হিসেবে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না রাখলে ওখানে বসবাসকারী দুই’শ পরিবার পানি বন্দি হওয়ার আশংকা রয়েছে। তাই, বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে ওখানে একটি ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখার অনুরোধ জানান তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ